আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম), জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) ও জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থা ও এনজিও এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার ভোরে রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলারডুবির ঘটনায় অন্তত ১৫ জনের লাশ ও আরও ৭৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনী।
সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানান, তারা সরকারের পাশে থেকে উদ্ধারকৃতদের খাদ্য, আশ্রয়, চিকিৎসা বা যেকোন সহায়তায় এগিয়ে আসতে প্রস্তুত রয়েছেন।
এতে আরও বলা হয়, কক্সবাজারে অনিয়মিত ও অনিরাপদ নৌযাত্রা নতুন কোনো ঘটনা নয়। রোহিঙ্গা শরণার্থী ও বাংলাদেশি জনগণ উভয়েই বিভিন্ন পরিস্থিতির শিকার হয়ে এ ঝুঁকি নিয়ে থাকে।
সাগরপথের অনিরাপদ ভ্রমণের কথা বিবেচনা করে জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ সরকার উভয় জনগোষ্ঠীর সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে আসছে জানিয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে কাজ করছি যেন পাচার রোধ করা যায় ও ঝুঁকিতে থাকা মানুষদের রক্ষা করা যায়।’
মানবপাচার থেকে উদ্ধারকৃতদের জন্য কক্সবাজার জেলায় বিভিন্ন সহায়তার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে বলে এতে উল্লেখ করা হয়েছে।