শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশব্যাপী করোনায় আক্রান্ত, সন্দেহভাজন, করোনাভাইরাসের ঝুঁকিতে থাকা জনগণ, মেডিকেল ও জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি, মেডিকেল ও পরীক্ষার সেবা সরবরাহ এবং সর্বোপরি জাতীয় চিকিৎসা সেবার ক্ষেত্রে ঋণের এই অর্থ খরচ করা হবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, ‘করোনাভাইরাস মোকবিলায় বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশ সরকারের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করছে। এ অর্থায়ন করোনাভাইরাসের মহামারি ঠেকাতে বাংলাদেশের জাতীয় পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে।’
পাঁচ বছর গ্রেস (বিরতি) দিয়ে ৩০ বছরে বাংলাদেশকে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে নতুন করে আরও দুজনের মৃত্যু হওয়ায় দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে আটজনে।
এছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও নয়জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে, যাদের মধ্যে ২ জন শিশু। এ নিয়ে দেশে মোট ৭০ জন করোনা রোগী শনাক্ত হলো।