খোলাবাজার থেকে সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে পণ্য ক্রয় করে সেগুলো বিএসটিআই ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষার পর বাংলাদেশ মানের (বিডিএস) থেকে নিম্নমানের পাওয়ায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
একই সাথে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কারণ দর্শানোর নোটিশের পাশাপাশি পরবর্তীতে পণ্যগুলোর মানোন্নয়ন করে পুনরায় অনুমোদন নিতে বলা হয়েছে। তা না করা ব্যতিত সংশ্লিষ্ট উৎপাদনকারী, সরবরাহকারী, পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের বিক্রয়-বিতরণ ও বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন প্রচার হতে বিরত থাকা এবং উৎপাদনকারীদের বাজার থেকে বিক্রিত মালামাল প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ইতোপূর্বে আরও ১৭টি পণ্য নিম্নমানের পাওয়ায় সেগুলো সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিএসটিআই।
বিএসটিআই থেকে মান সনদ গ্রহণ করে প্রতিষ্ঠানগুলো মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করছে কি না তা যাচাই করার জন্য বছরব্যাপী নিয়মিত সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনার মাধ্যেমে খোলাবাজার থেকে পণ্য সংগ্রহ করে বিএসটিআই ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে।
পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে বিএসটিআই সার্ভিল্যান্স টিমের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের ৫২১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। তার মধ্যে প্রথম ধাপে প্রাপ্ত ২৫১টি নমুনার পরীক্ষণ প্রতিবেদনের মধ্যে ১৭টি পণ্য নিম্নমানের পাওয়া যায়। সর্বশেষ ২৭০টি নমুনার পরীক্ষণ প্রতিবেদনের মধ্যে আরও ৪৩টি নিম্নমানের মিলে।