বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, সরকারের কোনো দৃশ্যমান প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা না থাকায় রাজধানীতে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক মোড় নিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘রাজধানীসহ দেশের কিছু জায়গায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে, দিন দিন ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে… এটা খুবই উদ্বেগজনক। কিন্তু বরাবরের মতো, সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
শুক্রবার বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় রিজভী আরও বলেন, আওয়ামী সরকার নির্বাচিত সরকার না হওয়ায় জনগণের জীবন ও নিরাপত্তা নিয়ে সর্বদাই উদাসীন।
তিনি বলেন, সরকার কোভিড মহামারি এবং ভ্যাকসিন সংগ্রহকে লুণ্ঠন, মানুষের জীবন বিপন্ন করে বিপুল অর্থ উপার্জনের সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করেছে।
বিএনপি নেতা বলেন, ‘ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে তারা এখন কিছুই করছে না।
তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, সরকারের দমন-পীড়ন, শোষণের বিরুদ্ধে গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত সব স্তরের মানুষ জেগে উঠেছে।
রিজভী আরও বলেন, ‘স্বৈরাচারে পিষ্ট হয়েও জনগণ অত্যাচারীদের প্রতিহত করতে শুরু করেছে। দেশের মানুষ তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ঐক্যবদ্ধ।’
আরও পড়ুন : ‘শিগগিরই’ বিএনপি এক দফা আন্দোলন শুরু করবে: ফখরুল
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বর্তমান সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ও জেগে উঠেছে। ‘গণতান্ত্রিক বিশ্ব এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলি পুরো জাতিকে বন্দী করে রাখা শাসনের বিরুদ্ধে তাদের আওয়াজ তুলছে।’
বিএনপি নেতা আরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন যে, দেশে-বিদেশে ব্যাপক চাপের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকার আর একটি পাতানো নির্বাচন করতে পারবে না। সরকার ১০ নম্বর মহা সংকেতের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার ঔদ্ধত্য আর চলবে না।
তিনি অভিযোগ করেন, ঈদ উপলক্ষেও গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডাররা বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও দমন-পীড়ন অব্যাহত রেখেছে।
বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, সরকারের কোনো দৃশ্যমান প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা না থাকায় রাজধানীতে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক মোড় নিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘রাজধানীসহ দেশের কিছু জায়গায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে, দিন দিন ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে… এটা খুবই উদ্বেগজনক। কিন্তু বরাবরের মতো, সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
শুক্রবার বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় রিজভী আরও বলেন, আওয়ামী সরকার নির্বাচিত সরকার না হওয়ায় জনগণের জীবন ও নিরাপত্তা নিয়ে সর্বদাই উদাসীন।
তিনি বলেন, সরকার কোভিড মহামারি এবং ভ্যাকসিন সংগ্রহকে লুণ্ঠন, মানুষের জীবন বিপন্ন করে বিপুল অর্থ উপার্জনের সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করেছে।
বিএনপি নেতা বলেন, ‘ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে তারা এখন কিছুই করছে না।
তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, সরকারের দমন-পীড়ন, শোষণের বিরুদ্ধে গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত সব স্তরের মানুষ জেগে উঠেছে।
রিজভী আরও বলেন, ‘স্বৈরাচারে পিষ্ট হয়েও জনগণ অত্যাচারীদের প্রতিহত করতে শুরু করেছে। দেশের মানুষ তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ঐক্যবদ্ধ।’
আরও পড়ুন: ছয় জেলায় সমাবেশ করবে বিএনপির ৪ সহযোগী সংগঠন
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বর্তমান সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ও জেগে উঠেছে। ‘গণতান্ত্রিক বিশ্ব এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলি পুরো জাতিকে বন্দী করে রাখা শাসনের বিরুদ্ধে তাদের আওয়াজ তুলছে।’
বিএনপি নেতা আরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন যে, দেশে-বিদেশে ব্যাপক চাপের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকার আর একটি পাতানো নির্বাচন করতে পারবে না। সরকার ১০ নম্বর মহা সংকেতের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার ঔদ্ধত্য আর চলবে না।
তিনি অভিযোগ করেন, ঈদ উপলক্ষেও গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডাররা বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও দমন-পীড়ন অব্যাহত রেখেছে।
আরও পড়ুন: পতনের আশঙ্কায় সরকার দমন-পীড়নের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে: মির্জা আব্বাস