তিনি দুদকের গোয়েন্দা অনুবিভাগ, সব সমন্বিত জেলা কার্যালয় (সজেকা) এবং বিভাগীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের এক বার্তায় নির্দেশনা দিয়ে বলেন, ‘কোনো অবস্থাতেই অযোগ্য শিক্ষক যেন ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে এমপিওভুক্ত হতে না পারেন।’
বার্তায় আরও বলা হয়, দুদক এমপিও নিবন্ধন প্রক্রিয়াটি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে।
এর আগে গোয়েন্দা বিভাগ দুদককে জানায়, নতুন এমপিওভুক্তিতে সংশ্লিষ্ট একাধিক শিক্ষক-কর্মচারীর কাছে নামে-বেনামে কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে কোনো কোনো উপজেলা শিক্ষা অফিস, জেলা শিক্ষা অফিস এবং আঞ্চলিক শিক্ষা অফিসগুলো কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী অনৈতিক অর্থ দাবি করছেন।
ইকবাল মাহমুদ বলেন, প্রক্রিয়াটি এমনভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত যাতে কেউ ঘুষ দিতে বা নিতে না পারেন। ‘প্রত্যেকের মনে রাখা উচিত যে ঘুষ দেয়া এবং নেয়া উভয়ই ফৌজদারি অপরাধ। এ ধরনের অপরাধে জড়িত যেকোনো ব্যক্তিকে বিচারের আওতায় আনা হবে।’
গত বছর এমপিও প্রকল্পের আওতায় প্রায় ২ হাজার ৭৩০টি নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত হয়েছিল। সদ্য তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীদের এমপিও নিবন্ধন এখনও চলছে।