নিহতরা হলেন- ব্যাংক কর্মকর্তা মামা এমরান হোসেন (৩৪) ও তার ভাগ্নি ফাতেমা আক্তার (১০)।
এই দুর্ঘটনায় আরও দুই অটোরিকশা যাত্রী আহত হয়েছেন। তারা হলেন- ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিধপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের ডাঃ ভাষান চন্দ্র শীলের ছেলে রতন চন্দ্র শীল (৩০) ও মো. জুয়েল হোসেন (৩৫)। তাদের চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চাঁদপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম জানান, সকাল ৬টার দিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি হাজীগঞ্জ থেকে চাঁদপুরের দিকে আসছিল এবং পদ্মা পরিবহনের বাসটি চাঁদপুর থেকে হাজীগঞ্জের দিকে আসার সময় ঘটনাস্থলে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার যাত্রী এমরান নিহত হন এবং অন্য ৩ যাত্রী গুরুতর আহত হন। আহতদের মধ্যে ফাতিমাকে ঢাকায় পাঠানো হলে পথে তার মৃত্যু হয়।
তিনি বলেন, নিহত এমরান হোসেন হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বলাখাল গ্রামের সর্দার বাড়ির মো. তাজুল ইসলামের ছেলে। তিনি গাজীপুর সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা ছিলেন। ভাগ্নি ফাতেমা একই এলাকার মো. আলমগীর হোসেনের কন্যা।