গত ৪ জুলাই থেকে শুরু হওয়া এ অভিযানে মোট ১ লাখ ৩০ হাজার ৯৭৭টি বাড়ি, স্থাপনা, নির্মাণাধীন ভবন ইত্যাদি পরিদর্শন করে মোট ৮৯৮টিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। যা মোট স্থাপনার শতকরা ০.৬৯ ভাগ।
এছাড়া ৭৮ হাজার ১৩০টি স্থাপনায় এডিস মশা বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়া যায়। এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় এ ১০ দিনে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১৬৮টি মামলায় মোট ২১ লাখ ৬৮ হাজার ১০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
মঙ্গলবার চিরুনি অভিযানের শেষদিনে মোট ১১ হাজার ৯৩৪টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ৪৮টিতে লার্ভা এবং ৬ হাজার ৭৯৪টিতে এডিসের বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়া যায়। এডিসের লার্ভা পাওয়ায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এ সময় ১৭টি মামলায় ১ লাখ ৪৫ হাজার ১০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
চিরুনি অভিযান চলাকালে সম্ভাব্য সকল এডিস মশার প্রজননস্থলে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনাপূর্বক কীটনাশক ছিটানো হয়েছে এবং জনসাধারণকে এবিষয়ে পরবর্তীতে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।