তিনি বলেছেন, ‘নদী শাসনের কাজে কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না। অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে প্রয়োজনে কাজ বন্ধ করে দেয়া হবে।’
বুধবার বিকালে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের নদী ভাঙন কবলিত গণকবর এলাকায় ৩২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নদী শাসনের চলমান কাজ পরিদর্শন শেষে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবা এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, গত বছরের অক্টোবর মাসে ৩২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের পশ্চিম তীর সংরক্ষণের কাজ শুরু হয়েছে। ‘এখানে কাজের অগ্রগতি কি, আমরা সেটা দেখতে এসেছি। আগামী বর্ষার আগেই প্রকল্প এলাকায় নদী ভাঙন রোধে কাজ করা হবে। এ প্রকল্পের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক নদী শাসনের কাজ পরিদর্শন শেষে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেন এবং দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া, গাইবান্ধা-১ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মাহফুজুর রহমান, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহমুদুল হাসান, গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক আব্দুল মতিন প্রমুখ।