তিনি বলেন, ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে তুরস্কের সুসম্পর্ক রয়েছে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে তুরস্ক সবসময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে তার কার্যালয়ে বিদায়ী সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
তারা দুদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়ন, সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপ, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ প্রত্যাবাসন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার নিয়ে আলোচনা করেন।
বাংলাদেশের জনগণ খুব আন্তরিক উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এদেশে তার নিয়োগকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
বিদায়ী রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে তুরস্কের ব্যবসায়ী সমাজকে পাটজাত পণ্যের প্রসারে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে স্পিকার বলেন, বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগের ইতিবাচক পরিবেশ রয়েছে। মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা ইস্যুতে তুরস্ক বাংলাদেশের পাশে থেকে সহযোগিতা করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। ইস্তাম্বুল খুবই সুন্দর শহর উল্লেখ করে স্পিকার ইস্তাম্বুলের বিভিন্ন স্থাপনার নির্মাণশৈলীর প্রশংসা করেন।
এ সময় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।