তথ্যের দ্রুত ট্রান্সমিশন এবং খুব অল্প লেটেন্সিই হলো ৫জি’র প্রধান সুবিধা। এর ফলে দ্রুততার সাথে দূরবর্তী যেকোনো কাজ সম্পাদন করা যাবে এবং অনেক ডিভাইস একই সাথে সংযুক্ত হবার সুবিধাও থাকবে। এতে প্রতি সেকেন্ডে ১৫-২০ গিগাবাইট গতিতে নানান তথ্য, ফাইল পাঠানোর পাশাপাশি ক্লাউড কম্পিউটিং, রিমোট অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম এবং দূরবর্তী সকল প্রযুক্তিগত ডিভাইস যেমন- স্মার্টফোন, কম্পিউটারে দৃশ্যত কোনো লেটেন্সি বা বিলম্ব ছাড়াই কাজ করা যাবে।
অন্যদিকে, ইন্টারনেট অফ থিংস (আইওটি) পরিকাঠামোর সাথে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) পণ্যের মেলবন্ধন হলো এআইওটি। এআইওটি পণ্যের জন্যে আশীর্বাদ হবে ৫জি সুবিধা। কেননা, এতে করে বাসা কিংবা অফিসে আরও বেশি সংখ্যক ডিভাইস একই নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করা যাবে।
প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণ সমাজের স্মার্ট ও ট্রেন্ডসেটিং জীবনযাত্রাকে আরও সহজতর করতে স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি তাদের চমৎকার সব স্মার্টফোনের পাশাপাশি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অফ থিংস বা এআইওটি পণ্যসামগ্রী নিয়ে আসার পরিকল্পনা করেছে।
২০১৮ সালের মাঝামাঝি স্মার্টফোন মার্কেটে আসার পর থেকে রিয়েলমি তাদের চমৎকার সব স্মার্টফোন ও এআইওটি পণ্যের সমন্বয়ে উন্নত প্রযুক্তির ৫জি ইকোসিস্টেম নিয়ে আসার কর্মসূচি নিয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে তারা বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল স্মার্টফোনের ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
সেরা সব স্পেসিফিকেশন নিয়ে সম্প্রতি রিয়েলমি তাদের প্রথম ৫জি স্মার্টফোন ‘রিয়েলমি এক্স৫০ ৫জি’ বাজারে ছেড়েছে। চলতি বছরে স্মার্টওয়াচ, স্মার্টব্যান্ড, হেডফোন, স্মার্ট টিভি, স্মার্ট স্পিকার এবং সাউন্ডবারসহ ২০টিরও বেশি এআইওটি পণ্য বাজারে আনার পরিকল্পনা করেছে কোম্পানিটি।