গুলশান-২ কাঁচাবাজার ঘুরে এই প্রতিবেদক দেখেন, ফুলকপি প্রতিটি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, শসা প্রতি কেজি ১২০ টাকায়, মূলা ৪০ টাকায়, টমেটো ১১০ টাকায়, কালো বেগুন ৪০ টাকায়, সাদা বেগুন ৫০ টাকায় এবং ঢেঁড়স, শিম ও গাজর বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।
ইউএনবির সাথে আলাপকালে বাজারের খুচরা বিক্রেতা মো. ইয়াছিন বলেন, ফুলকপি, টমেটো, গাজর এবং ঢেঁড়সের মতো কয়েকটি শীতকালীন সবজির মূল্য সোমবারের তুলনায় অপরিবর্তিত রয়েছে।
তিনি বলেন, বাজারে সবজির সরবরাহ বাড়লে দাম কমে আসবে।
বিকালে মালিবাগ কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়- ছোট আকারের ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়। বড়গুলো বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৪০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি ১২০ টাকায়, মূলা ৫০ টাকায়, টমেটো ১২০ টাকায়, কালো বেগুন ৫৫ টাকায়, সাদা বেগুন ৩৬ টাকায়, ঢেঁড়স এবং শিম বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, গাজর ৭০ টাকায় এবং পেঁপে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩০ টাকায়।
বাজারের বিক্রেতা আনিসুর রহমান বলেন, সরবরাহের ওপর শীতকালীন সবজির দাম নির্ভর করে। ‘ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের কারণে বিভিন্ন স্থানে সবজির ক্ষতি হওয়ায় এবার দাম বেড়েছে।’
কারওয়ান বাজারে সাধারণত অধিকাংশ সবজি ৫ কেজি করে বিক্রি হয়। গড়ে প্রতিটি ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে
৪২ টাকায়, শসা প্রতি কেজি ১১০ টাকা, মূলা ৪০ টাকা, টমেটো ১১০ টাকা, কালো বেগুন ৫৫ টাকায়, সাদা বেগুন ৩৬ টাকায়, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, সিম ৫০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা এবং কাঁচা লাউ প্রতিটি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারের পাইকারী বিক্রেতা শামীম বলেন, সরবরাহ বাড়ায় কয়েকটি সবজির দাম কমে এসেছে।
তিনি দাবি করেন, নতুন সড়ক আইন কার্যকর হওয়ায় মহাসড়কে সবজি বহনের জন্য গাড়ির সংকট দেখা দিয়েছে। ‘এ কারণে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সবজির দামও বেড়েছে,’ যোগ করেন তিনি।