সংঘর্ষের ঘটনায় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আক্তার মোল্লা এবং টঙ্গীবাড়ি উপজেলা যুব দলের সাধারণ সম্পাদকসহ ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
এদিকে সংঘর্ষে আহতদের স্থানীয় হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় বিএনপির কোষাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান ও মনোনয়ন বঞ্চিত জেলা বিএনপির সহসভাপতি আলী আজগর মল্লিক রিপনের সমর্থকদের সাথে বুধবার বেলা ১১টার দিকে এই সংঘর্ষ বাধে। পরে মিজানুর রহমান সিনহা টঙ্গীবাড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা মোছা. হাসিনা আক্তারের কাছে তার মনোনয়ন জমা দেন।
টঙ্গীবাড়ি থানার ওসি আওলাদ হোসেন জানান, বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে অসংখ্য ককটেল বিস্ফোরণ এবং ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটানার ঘটে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং টঙ্গীবাড়ি বাজারে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে।
মিজানুর রহমান সিনহা বলেন, তার পক্ষের ৭/৮ জন কর্মী আহত হয়েছেন। তিনি জানান,লৌহজংয়ের কলমার নিজ বাড়ি থেকে তিনি কর্মীদের সাথে শান্তিপূর্ণভাবে মনোনয়ন জমা দিয়ে আসার সময় তার বিপক্ষের লোকজন হামলা চালায়।
আলী আজগর মাল্লিক রিপন এই অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছেন, মিজানুর রহমান সিনহার নির্দেশে তার কর্মীদের ওপর সশস্ত্র হামলা করা হয়। এতে তারপক্ষের ১০/১২ কর্মী আহত হয়েছে এবং কয়েকজন আটক হয়েছে বলেও জানান তিনি।