বজ্রপাত
চার জেলায় বজ্রপাতে নিহত ৬, আহত আরও ৩
টাঙ্গাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, মেহেরপুর ও হবিগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে মঙ্গলবার বজ্রপাতে দুই কিশোরসহ ছয়জন নিহত ও তিনজন আহত হয়েছেন।
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার হাতিয়ায় সকাল ৯টার দিকে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই কিশোরসহ তিনজন নিহত ও দুইজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- রবিউলের ছেলে মো. আরিফ মিয়া (১৫), হাতিয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের মেয়ের জামাই মোস্তফা কামাল (২১) ও দশকিয়া ইউনিয়নের দশকিয়া পূর্বপাড়া গ্রামের জুলহাস উদ্দিনের ছেলে ফয়সাল উদ্দিন (১৬)।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
আহতরা হলেন- রাকিব মিয়া ও জাহিদ হোসেন।
খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে দশকিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মালেক ভূঁইয়া জানান, আহত দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌরসভার দুর্গাপুরের মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে রনি মিয়া (২২) সকালে ঈদের জামাতের পর দাদা-দাদির কবরে নামাজ পড়ার সময় বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন।
মেহেরপুরের সদর উপজেলার মনোহরপুর গ্রামে সকালে ঈদের জামাতে যোগ দিতে স্থানীয় ঈদগাহ ময়দানে যাওয়ার সময় বজ্রপাতে আব্দুর রাজ্জাক নামে এক ব্যক্তি নিহত ও তার ভাই মন্টু আহত হয়েছেন।
মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার মোকলেছুর রহমান ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হবিগঞ্জের আজমেরীগঞ্জে সকালে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে বজ্রপাতে শাহজাহান মিয়া (৬০) নামে একজন নিহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
মেহেরপুরে বজ্রপাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
মেহেরপুর সদরে বজ্রপাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু ও একজন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার মনোহরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত আব্দুর রাজ্জাক ও আহত মন্টু একই এলাকার বাসিন্দা। সম্পর্কে তারা একে অপরের ভাই হন।
আরও পড়ুন: ঈদের সকালে বজ্রপাতে টাঙ্গাইলে ৩ কিশোরের মৃত্যু
মৃতের পরিবার জানায়, মঙ্গলবার সকালে ঈদের জামাতের উদ্যেশে বাড়ি থেকে বের হন রাজ্জাক ও মন্টু। যাওয়ার পথের বজ্রপাত হলে দুজনই আহত হন। এলাকাবাসী তাদের উদ্ধার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক আব্দুর রাজ্জাককে মৃত ঘোষণা করেন।
মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমান নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঈদের সকালে বজ্রপাতে টাঙ্গাইলে ৩ কিশোরের মৃত্যু
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ঈদের দিন সকালে নদীতে গোসল করার সময় বজ্রপাতে তিন কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এই সময় নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা আরও দু’জন আহত হন।
সকাল ৯টার দিকে উপজেলার হাতিয়া এলাকার নিউ ধলেশ্বরী নদীপাড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: শেরপুরে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে স্কুলছাত্র নিহত
মৃতরা হলেন, উপজেলার হাতিয়া গ্রামের মো. রবিউলের ছেলে মো. আরিফ মিয়া (১৫), আব্দুর রাজ্জাকের মেয়ের জামাই মো. মোস্তফা কামাল ( ২১) ও একই ইউনিয়নের দশকিয়া পূর্বপাড়া গ্রামের মো. জুলহাস উদ্দিনের ছেলে মো. ফয়সাল উদ্দিন ( ১৬)।
আহতরা হলেন- মো. রাকিব মিয়া ও মো. জাহিদ হোসেন।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বজ্রপাতে শিশুসহ নিহত ৩
দশকিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মালেক ভূঁইয়া জানান, তিন কিশোর ঈদের নামাজ পড়ার আগে নদীতে গোসল করতে গিয়েছিল। এই সময় বজ্রপাত হলেন ঘটনাস্থলেই একজন মারা যান। এঘটনায় আহত চার জনকে টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে আরও দুইজন মারা যান।
তিনি জানান, আহত অপর দুজনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
দিনাজপুরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
দিনাজপুরের খানসামায় পৃথক স্থানে বজ্রপাতে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় আহত হয়েছেন আরও একজন। শনিবার খানসামার ভেড়ভেড়ি ইউনিয়নের হোসেনপুরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, পুকুরপাড়া গ্রামের শাহ আলম ( ৪৫ ) ও আঙ্গারপাড়ার সুবর্ণখুলি ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে ফজলুল হকের স্ত্রী মাজেদা বেগম (৪০)।
খানসামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল মোহাম্মদ হোসেন জানান, পুকুরপাড়া গ্রামে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাড়ির উঠানে গাভীর দুধ দোহানোর সময় বজ্রাঘাতে দুটি গরুসহ শাহ আলম নিহত হয়েছেন। এসময় গুরুতর আহত তার স্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একই সময়ে আঙ্গারপাড়ার সুবর্ণখুলি ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মাজেদা বেগম (৪০) বাড়ির উঠানে বজ্রাঘাতের শিকার হয়ে প্রাণ হারান।
আরও পড়ুন: কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মা ও মেয়ের মৃত্যু
দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
দেশের নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
শুক্রবার সন্ধায় ৬টার আবহাওয়ার বুলেটিনে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং কুমিল্লা অঞ্চলসহ রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের দু’ এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক বলেছেন, রংপুর, দিনাজপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেটের ওপর দিয়ে প্রায় ৬০-৮০ কিমি/ঘন্টা বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এছাড়া ৪৫-৬০ কিমি/ঘণ্টা বেগে ঝড়ো হাওয়া যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, মাদারীপুর, খুলনা, বরিশাল ও কুমিল্লায় আঘাত হানতে পারে বলেও জানান তিনি।
দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এদিকে, খুলনা বিভাগ এবং টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, রাঙামাটি, রাজশাহী ও পাবনা জেলাগুলোর ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে বুলেটিনে বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বুলেটিনে বলা হয়েছে, শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রংপুর বিভাগের তেতুলিয়ায় ২৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পশ্চিমাঞ্চলীয় নিম্নচাপটি উপ-হিমালয় পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত। মৌসুমী নিম্নাংশ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
পড়ুন: তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে কুলঞ্জ ইউনিয়নের ধীতপুর গ্রামে বজ্রপাতে দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে স্থানীয় দাভাঙ্গা হাওরে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-রবীন্দ্র দাস (৫৫) ও টিপু দাস (২৫)।
আরও পড়ুন: শেরপুরে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে স্কুলছাত্র নিহত
কুলঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একরার হোসেন একরার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কুলঞ্জ ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য জাহাঙ্গীর আলম জানান, শুক্রবার বিকালে বৃষ্টি শুরু হলে রবীন্দ্র ও টিপু খলায় স্তুপ করে রাখা ধান ঢাকতে যান। এই সময় বজ্রপাতে হলে ঘটনাস্থলে তারা নিহত হন। রাতেই তাদের লাশ সৎকার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বজ্রপাতে শিশুসহ নিহত ৩
দৌলতপুরে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে বজ্রপাতে ফিরোজা বেগম নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলার খলসী ইউনিয়নের রৌহা গ্রামে ভুট্টা খেতে কাজ করার সময় বজ্রপাতের ঘটনায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত ফিরোজা বেগম (৫৫ ) ওই গ্রামের আবুল হোসেনের স্ত্রী। তিনি তিন সন্তানের জননী ছিলেন।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে খলসী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. জিয়াউল হক বলেন, বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরে নিজেদের ভুট্টা খেতে কাজ করতে যান ফিরোজা। হঠাৎ ঝড়, বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হয়। এতে তার শরীরের বেশকিছু অংশ ঝলসে যায়। আশপাশের লোকজন উদ্ধার করে বাড়ি নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইমরুল হাসান বজ্রপাতের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: বজ্রপাতের সময় করণীয়
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মা ও মেয়ের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মা ও মেয়ের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার ভোরে উপজেলার জাওয়ার ইউনিয়নের বেলংকা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- বেলংকা গ্রামের মুজিবুর রহমানের স্ত্রী আসমা আক্তার (৫৫) ও তাদের মেয়ে ইয়াসমিন আক্তার (৩৫)। ইয়াসমিন একই গ্রামের নূরুল আমিনের স্ত্রী।
তাড়াইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জয়নাল আবেদিন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সেহরির সময় প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে বাড়ির পাশে ধান ও খড় গোছানোর সময় বজ্রপাতে তারা আহত হন। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও বজ্রপাতে ৫ জনের মৃত্যু
কক্সবাজারে বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলায় শুক্রবার বজ্রপাতে দুজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন-উপজেলার তাবলরচর গ্রামের আব্দুল জব্বারের ছেলে সিহাব উদ্দিন (৬০) এবং পটুয়াখালীর গলাচিপা গ্রামের সাত্তার হাওলাদারের ছেলে সাহাব উদ্দিন (৫০)।
সূত্র জানায়,শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে তাবলরচর এলাকায় একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকায় লবণ লোড করার সময় সিহাবের ওপর বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে এবং কুতুবদিয়া চ্যানেলে বজ্রপাতে সাহাব উদ্দিন অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও বজ্রপাতে ৫ জনের মৃত্যু
হাসপাতালের এক চিকিৎসক জানান, তাদের কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
আহত ব্যক্তি হলেন- কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের জেলেপাড়ার পারবেশ দাসের ছেলে সুশীল দাস (৩৬)। তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বজ্রপাতে শিশুসহ নিহত ৩
কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর হায়দার জানান, নিহতদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
৭ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
কালবৈশাখী ঝড়ের প্রভাবে শুক্রবার দেশের সাত বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি বা বৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর আগামী ২৪ ঘণ্টার বুলেটিনে জানিয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে।
তবে দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পূর্বাভাস, হতে পারে শিলাবৃষ্টিও
এদিকে, রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
একটি বর্ধিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃষ্টি বা বজ্রপাতের ঘটনা অব্যাহত থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে হঠাৎ শিলাবৃষ্টি, ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা