ভারত
দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৩৪ হাজার টন আলু আমদানির অনুমতি
ভরা মৌসুমেও দাম বেড়ে যাওয়ায় বাজার নিয়ন্ত্রণে আবারও ভারত থেকে আলু আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
হিলি স্থলবন্দরের ৪৯ আমদানিকারক বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ৩৪ হাজার টন আমদানির অনুমতি পেয়েছেন।
শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ভারত থেকে আলু আমদানি করা হতে পারে।
আরও পড়ুন: হিমাগার পর্যায়ে নির্ধারিত ২৬-২৭ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ
হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক শহিদুল ইসলাম জানালেন, দেশের বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক ও দাম নিয়ন্ত্রণে আবারও আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। বুধবার আমিসহ বন্দরের বেশ কয়েকজন আমদানিকারক অনুমতি চেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনলাইনে আবেদন করেছিলাম। বৃহস্পতিবার থেকে অনুমতিপত্র (আইপি) দেওয়া শুরু করে দপ্তর। শনিবার-রবিবার থেকে আমদানি শুরু হবে। আমদানি শুরু হলে আলুর কেজি ২০-২৫ টাকার মধ্যে চলে আসবে।
আরও পড়ুন: সিলেটে আলুর কেজি ৮০ টাকা
হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী সংগনিরোধ কর্মকর্তা ইউসুফ আলী জানান, বাজার নিয়ন্ত্রণে বুধবার আলু আমদানির সিদ্ধান্ত দিয়েছিল সরকার। ওই দিন থেকেই অনুমতির আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে আইপি দেওয়া শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত হিলির ৪৯ আমদানিকারক ৩৪ হাজার টন আলু আমদানির অনুমতি পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে আমদানি করা ৭৪ টন আলুর প্রথম চালান দেশে
বাংলাদেশের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান কানেক্টিভিটির প্রশংসা জয়শঙ্করের
বাংলাদেশের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান কানেক্টিভিটি এবং দুই দেশের জন্য বিশেষ করে উত্তর-পূর্ব ভারতে এর ব্যাপক প্রভাবের প্রশংসা করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে এর ব্যাপক প্রভাবের কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তারা প্রকৃতপক্ষে ভারতীয়দের বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে যেতে এবং বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে।’
জয়শঙ্কর বলেন, আসল কথা হলো তারা চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করতে পারবেন।
তিনি সেখানে চলাচলকারী বাস ও ট্রেনের মাধ্যমে যোগাযোগের কথাও উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: জনপ্রশাসন মন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাই কমিশনারের সাক্ষাৎ
নেপাল প্রসঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতে নেপালের বিদ্যুৎ রপ্তানি হিমালয়ের দেশটির জন্য একটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ লেনদেন।
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন যে প্রতিযোগিতা আছে। আমি আজ বলব- আমাদের প্রতিযোগিতায় ভয় পাওয়া উচিৎ নয়। আমাদের প্রতিযোগিতাকে স্বাগত জানানো উচিৎ এবং বলা উচিৎ যে আমাদের প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা রয়েছে।’
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট মুম্বাই ড. বিজয় চৌথাইওয়ালে’র সঞ্চালনায় একটি জ্ঞানগর্ভ কথোপকথনে ড. জয়শঙ্করকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
আরও পড়ুন: বন্যপ্রাণী পাচার রোধে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে ভারত: পরিবেশমন্ত্রী
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাইকমিশনার ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জনপ্রশাসন মন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাই কমিশনারের সাক্ষাৎ
জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা।
রবিবার (২৮ জানুয়ারি) বিকালে সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর নিজ দপ্তরে হাইকমিশনার সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
এসময় জনপ্রশাসনমন্ত্রী দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং আগামী দিনে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতির সাক্ষাৎ, রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার আহ্বান এফবিসিসিআই সভাপতির
এসময় মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করতে রূপকল্প ২০৪১, ডেল্টা প্ল্যান ২১০০, পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এই কর্মসূচিগুলোর সফল বাস্তবায়নে আমাদের দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, মানবসম্পদ উন্নয়নে ভারত বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে আসছে। ভবিষ্যতেও তাদের এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
এছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার সুযোগ আছে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে শিল্প ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অনেক মিল রয়েছে। ফলে এসব ক্ষেত্রেও দুই দেশের আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
সাক্ষাৎকালে ভারতের হাইকমিশনার দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিকভাবেই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। এই সম্পর্ক উন্নয়নে ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে ইচ্ছুক।
হাইকমিশনার এ সময় শিল্প-সংস্কৃতি, অর্থনীতি, প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও বৃদ্ধির আশ্বাস দেন।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক, বাংলাদেশের নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনের কাউন্সিলর পাওয়ান বাধে এসময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: স্পিকারের সঙ্গে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতা সান হাইয়ানের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাইকমিশনার ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বন্যপ্রাণী পাচার রোধে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে ভারত: পরিবেশমন্ত্রী
বন্যপ্রাণী পাচার রোধে ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একযোগে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, বাঘ সংরক্ষণে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত প্রটোকলের বাস্তবায়ন এবং সুন্দরবন সংরক্ষণে দুই দেশের যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের কার্যক্রম জোরদার করা হবে।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসকে নিয়ে 'লবিস্ট সমর্থিত' বিবৃতি বিদেশি বিনিয়োগে প্রভাব ফেলবে না: হাছান মাহমুদ
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা জানান।
এ উপলক্ষে ভারতীয় ওয়ার্কিং গ্রুপের একটি প্রতিনিধি দল খুব শিগগিরই বাংলাদেশ সফর করবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় দুই দেশ একযোগে কাজ করবে।
আরও পড়ুন: ঢাকার উন্নয়নে সহায়তা অব্যাহত রাখার আশ্বাস ফরাসি-জার্মানির
মন্ত্রী বলেন, মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান ও জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনাও একই সঙ্গে বাস্তবায়ন করা হবে।
তিনি বলেন, সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, ইকো-ট্যুরিজম এবং সক্ষমতা বিনির্মাণেও দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করবে।
ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, পরিবেশ, বন সংরক্ষণ ও উন্নয়নে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এই সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে চাই।
আরও পড়ুন: নির্বাচন পরবর্তী প্রথম সরকারি সফর হিসেবে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাইকমিশনার ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভি মানতিৎস্কি।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভি মানতিৎস্কি পৃথক পৃথক সাক্ষাৎ করেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী জানান, ভারত সরকারের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি তালিকা দেবে বাংলাদেশ সরকার। বিশেষ করে পেঁয়াজ, চিনি, আদা-রসুন ইত্যাদি যেন জরুরি মুহূর্তে আমদানি করা সম্ভব হয়।
এটি নিশ্চিতে একটি সমঝোতা স্মারক সই করার উপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। ভারত যেকোনো সংকটে বাংলাদেশের পাশে ছিল ও ভবিষ্যতে থাকবে।
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি পরিসংখ্যান তুলে ধরে আহসানুল ইসলাম টিটু ভারত সরকারকে বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি পণ্য আমদানি করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বিভ্রান্তিকর তথ্য যারা ছড়ায় তাদের জবাবদিহি নিশ্চিতে কাঠামো বিবেচনা করছে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বিশেষ করে ভারতের সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করে বাংলাদেশি পণ্য আমদানি যেমন হস্তশিল্প, ইলেক্ট্রনিকস, পাটজাত ও চামড়াজাত পণ্য এবং খাদ্য পণ্য প্রবেশের সুযোগ তৈরি করার অনুরোধ জানান।
এছাড়া, সেভেন সিস্টার্সে বসবাসরত মানুষ যারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করেন তাদের ঢাকা বিমানবন্দর ব্যবহার করে ভ্রমণ করতে ভারত সরকারকে অনুরোধ জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, উভয় দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য বর্ডার হাটগুলোকে আরও সক্রিয় করতে হবে। এসময় মৌলভীবাজারে একটি বর্ডার হাট উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে জানালে ভারতীয় হাইকমিশনার যৌথভাবে উদ্বোধন করতে সম্মত হন। এছাড়া নতুন করে বর্ডার হাট চালুর লক্ষ্যে সাম্ভাব্য স্থানসমূহ চিহ্নিত করতে একসঙ্গে কাজ করারও প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার জানান, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যেকার ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানোর উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, আগামী মাসে দেশটিতে একটি মেগা শো হবে যেখানে বাংলাদেশি প্রতিনিধিদের অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ জানান।
উভয় দেশের পণ্য বহুমূখীকরণের মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি করতে ভারতে বেস্ট অব বাংলাদেশ প্রোডাক্ট এবং বাংলাদেশে বেস্ট অব ইন্ডিয়া প্রোডাক্ট শো আয়োজনের পরামর্শও দেন প্রণয় ভার্মা। বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।
পরে, রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠককালে আহসানুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ-রাশিয়ার সম্পর্ক ঐতিহাসিক। সময়ের ব্যবধানে এই সম্পর্ক নতুন মাত্রা লাভ করেছে। উভয় দেশের সম্পর্ক বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে রাশিয়া সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
রাশিয়া বাংলাদেশ থেকে আমদানির চেয়ে রপ্তানি বেশি করে থাকে উল্লেখ করে এই ব্যবধান কমানোর জন্য বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি পণ্য রাশিয়াতে আমদানির আহ্বান জানালে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ফার্মাসিউটিক্যালস, পাট ও চামড়াজাত পণ্য, সিরামিকস, খাদ্যপণ্য ইত্যাদি পণ্য আমদানি করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
উভয় দেশের মধ্যে কৌশলগত বাণিজ্যিক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বাড়াতে রাশিয়ায় বাংলাদেশি পণ্যের বিশেষ করে হস্তশিল্পের প্রদর্শনীর আয়োজন করার আহ্বান জানালে রাষ্ট্রদূত মস্কোতে প্রদর্শনী আয়োজনে সবধরনের সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
আহসানুল ইসলাম টিটু বাংলাদেশ ও রাশিয়ার আমদানি-রপ্তানিতে সরাসরি বিনিময় ব্যবস্থা চালুকরণের বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তি করার আহ্বান জানান।
এসময় রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে রাশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা স্থাপনের আগ্রহ প্রকাশ করলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সহযোগিতার আশ্বাস দেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাত
টিআইবির গবেষণা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পড়ে না: আরাফাত
‘অন-অ্যারাইভাল ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে ভালো সংবাদ পাওয়া যাবে’
ভারতে অন-অ্যারাইভাল ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে সুসংবাদ পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেহেতু তাদের সঙ্গে আমাদের সমুদ্র, নদী ও স্থলবন্দরের একটা যোগাযোগ এবং সম্পর্ক পরিচালিত হয়, সেই বিষয়গুলো আরও কীভাবে সুন্দর করতে পারি, আরও বেশি সেবা দিতে পারি, তা নিয়ে কথা হয়েছে। আমাদের দেশে যে উন্নয়ন চায় ভারত, সেগুলোর সঙ্গে থাকার বিষয়ে আলাপ হয়েছে।
আরও পড়ুন: মেরিন সেক্টরে বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
পায়রা বন্দর এবং মাতারবাড়ি সমুদ্রবন্দর নিয়ে তাদের আগ্রহ আছে জানিয়ে খালিদ মাহমুদ বলেন, সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
আমরা বলেছি, পায়রায় যে অর্থনৈতিক অঞ্চল আছে, ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের সেখানে বড় একটা সুযোগ রয়েছে।
তারা ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলবেন এবং পায়রা বন্দর পরিদর্শনে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
ভারতের ভিসা পাওয়া নিয়ে জটিলতা রয়ে গেছে। এ বিষয়ে হাইকমিশনারের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না- জানতে চাইলে নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ভিসা নিয়ে আমাদের কথা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সদরঘাট ফিটফাট আছে, থাকবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
তিনি বলেন, যারা চিকিৎসা করতে যায় এক সপ্তাহের মধ্যে তাদের সব ফর্মালিটি শেষ হয়। আমরা বলেছি, যেহেতু নৌ-পর্যটন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে দুইটি যাত্রীবাহী ক্রুজ চলে গেছে কলকাতায়। অন-অ্যারাইভাল ভিসা নিয়ে কথা বলেছি, এগুলো নিয়ে তারা কাজ করবে। এ ব্যাপারে আমরা আরও ভালো সংবাদ পাব।
ভারত ও চীনের রাষ্ট্রদূতরা সম্প্রতি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে যাচ্ছেন, এটা কি অন্য কোনো দেশকে কী কোনো মেসেজ দেওয়া- এ বিষয়ে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক অস্থিরতার তৈরি করার জন্য অনেকেই কথা বলেছিল।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী সেটা সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছেন। যারা নির্বাচন নিয়ে শঙ্কায় ছিল তারাও কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে চলে এসেছে। যে শঙ্কাটা ছিল সেটা কিন্তু নির্বাচনে দেখা যায়নি।
আরও পড়ুন: বাল্কহেড ধাক্কা দেওয়ায় ফেরিডুবির ঘটনা ঘটেছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর: ৭ ফেব্রুয়ারি দিল্লি যাচ্ছেন হাছান মাহমুদ
দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর করছেন ভারতে। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি দেশটির রাজধানী নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন,‘এটি তিন দিনের সফর হতে পারে।’সফরের আলোচ্যসূচি এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলেও জানান তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের আমন্ত্রণে তিনি এ সফর করবেন।
সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'এখনই কিছুই ঠিক হয়নি। এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না।’
এর আগে উভয়ের সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদকে নয়াদিল্লি সফরের আমন্ত্রণ জানান জয়শঙ্কর।
সোমবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে এই আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। সে সময় আমন্ত্রণ গ্রহণ করে শিগগিরই দিল্লি সফর করবেন বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনই রোহিঙ্গা সমস্যার একমাত্র সমাধান: ইইউ রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গতকাল রাতে উগান্ডায় বহুপক্ষীয় সফরে যাওয়ার কথা ছিল মাহমুদের। ঘণ্টা দুয়েক পর তিনি জানতে পারেন, কুয়াশা ও দৃশ্যমানতা কম থাকায় বিমান ছাড়ছে না। ন্যাম সম্মেলনের ফাঁকে আজ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল।
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠকটি ছিল হাছান মাহমুদের প্রথম কূটনৈতিক ব্যস্ততা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক এবং সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন হাইকমিশনার।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং ঢাকা সফররত বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীরা নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে গম রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণে আলোচনা
হাছান মাহমুদকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানালেন জয়শঙ্কর
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদকে সুবিধাজনক সময়ে নয়াদিল্লি সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শংকর।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে এ আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আমন্ত্রণ গ্রহণ করে শিগগিরই দিল্লি সফর করবেন বলে জানান।
আরও পড়ুন: হাছান মাহমুদকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
তিনি জানান, ভারতেই তার প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফরের পরিকল্পনা করছেন। তবে সফরের তারিখ এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। এই সফরের লক্ষ্য কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করা।
এছাড়াও, মাহমুদ এই সপ্তাহে উগান্ডায় একটি বহুপাক্ষিক সফর শুরু করতে চলেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর হাছান মাহমুদের প্রথম কূটনৈতিক বৈঠক ছিল ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে ।
আরও পড়ুন: নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানালো ডিক্যাব
তিনি উল্লেখ করেন, গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক ও গণমাধ্যম যারা নির্বাচন কাভার করতে ঢাকা সফর করেছেন তারা নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি আন্দোলন ও প্রতিবাদের নামে অগ্নিসংযোগ করছে এবং যারা এ ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ডে ইন্ধন দেয় তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা যাবে না।
আরও পড়ুন: যারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করে তাদের সঙ্গে সংলাপ হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিনন্দন বার্তার জন্য ভারত সরকার এবং ড. জয়শঙ্করকে ধন্যবাদ জানান।
এর আগে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ড. হাছান মাহমুদকে অভিনন্দন জানান।
টুইটারে শেয়ার করা এক বার্তায় তিনি বলেন, 'ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী (বন্ধুত্ব) আরও গভীর করতে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি।’
আরও পড়ুন: পূর্ব-পশ্চিমের সব দেশ আমাদের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হাছান মাহমুদকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
বাংলাদেশের নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শংকর।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে এক এক্স (টুইটার) বার্তায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লেখেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হওয়ায় ড. হাছান মাহমুদকে অভিনন্দন। ভারত ও বাংলাদেশের মৈত্রী আরও গভীর করতে আমরা একসঙ্গে কাজের প্রত্যাশা করি।’
আরও পড়ুন: পাট উৎপাদনে উৎসাহিত করা হবে: পাটমন্ত্রী
এর আগে দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব গ্রহণের পর মন্ত্রণালয়ের মিলনায়তনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন মন্ত্রী।
এ সময় ড. হাছান বলেন, ‘৭ জানুয়ারির নির্বাচনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত, ওআইসিভুক্ত, সার্কভুক্ত দেশগুলো এবং এর বাইরেও আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে বিপুল সংখ্যক পর্যবেক্ষকরা এসেছিলেন। তারা অকপটে স্বীকার করেছেন এবং প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, দেশে একটি সুষ্ঠু অবাধ, জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
আরও পড়ুন: টেলিকম খাতকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে: পলক
তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠন করার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছে। মন্ত্রিপরিষদের শপথ গ্রহণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো, ভারত, রাশিয়া, চীন ও বিভিন্ন দেশের বিপুল সংখ্যক রাষ্ট্রদূতেরা উপস্থিত ছিলেন। অর্থাৎ তারা নতুন সরকারকে সম্ভাষণ জানানোর জন্য সেখানে উপস্থিত ছিলেন এবং সবাই আমাদের নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করার অভিমত ব্যক্ত করেছে।’
এ সময় পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন, সচিব (সামুদ্রিকবিষয়ক ইউনিট) রিয়াল এডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম, অতিরিক্ত পররাষ্ট্রসচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা ছিলেন।
আরও পড়ুন: গুচ্ছে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩ বিশ্ববিদ্যালয়
নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের অভিনন্দন
নির্বাচনে বিজয় অর্জনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে ভারত। একই সঙ্গে একে অপরের জাতীয় উন্নয়নের সমর্থনে দ্বিপক্ষীয় অংশীদারিত্বে 'আরও শক্তিশালী অগ্রগতি ও প্রবৃদ্ধি' প্রত্যাশা করা হয়েছে।
সোমবার (৮ জানুয়ারি) বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে ভারত সরকার ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পক্ষ থেকে উষ্ণ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
প্রথম দেশ হিসেবে ভারত আজ প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশনার আশা প্রকাশ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের নতুন মেয়াদে দ্বিপক্ষীয় অংশীদারিত্ব আরও জোরদার হবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বের ভিত্তিতে এবং মুক্তিযুদ্ধে তাদের অভিন্ন আত্মত্যাগে অনুপ্রাণিত হয়ে একটি স্থিতিশীল, প্রগতিশীল ও সমৃদ্ধ জাতির স্বপ্ন বাস্তবায়নে ভারত তাদের সমর্থন অব্যাহত রাখবে।