আহত
নড়াইলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলের কালিয়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছে। এছাড়া ৬টি দোকান এবং ৩টি মোটরসাইকেল ভাঙচুরেরোভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত উপজেলার নড়াগাতি থানার বাগুডাঙ্গা গ্রামে থেমে থেমে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, নড়াইলের বাগুডাঙ্গা গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বায়জিদ মোল্যা এবং আমিনুল কাজী গ্রপের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত বিরোধ চলে আসছে। এর জের ধরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বাগুডাঙ্গা বাজারে দুই গ্রপের সমর্থকদের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে।
আহতদেরকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা হাসপাতাল ও ঢাকায় ভর্তি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে পৌরসভা নির্বাচন: ২ কাউন্সিল প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ
একটি পক্ষের মাতুব্বর বায়াজিদ মোল্যা বলেন, হঠাৎ করে আমিনুল কাজীর নেতৃত্বে তার লোকজন আমাদের ওপর হামলা করেছে। হামলায় আমাদের ১২জন গুরুতর আহত হয়েছে। তিনটি মোটরসাইকেল ও ছয়টি দোকান ভাঙচুরসহ দুই লক্ষাধিক টাকা এবং দোকানের মালামাল লুট করেছে প্রতিপক্ষরা। এছাড়া শুক্রবার সকালেও আমাদের দুইজনকে ব্যাপক মারধর করেছে।
এদিকে অপরপক্ষের মাতুব্বার আমিনুল কাজী বলেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বায়জিদ মোল্যার নেতৃত্বে তার সমর্থকরা আমাদের লোকজনের ওপর প্রথমে হামলা করেছে। এ হামলায় সাতজন আহত হয়েছে।
নড়াগাতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত সাহা বলেন, ‘এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত কোনো পক্ষই অভিযোগ দায়ের করেনি।’
আরও পড়ুন: বরিশাল সিটি নির্বাচন: হাতপাখার প্রার্থীর ওপর হামলা, নৌকার কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ
কুমিল্লায় আ.লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১ ঘন্টা যান চলাচল বন্ধ
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগ ও যুবদলের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
চট্টগ্রামে বিএনপির আঙ্গ সংগঠন সমূহের উদ্যোগে তারুণ্য সমাবেশকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও যুবদলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৫ জন আহত হয়েছে।
বুধবার (১৪ জুন) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে চট্টগ্রাম কলেজ এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: চবিতে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা তদন্তে ৩ কমিটি
আহতদের মধ্যে চান্দগাঁও থানা যুবদল কর্মী ফয়সাল সায়েম, মহসিন, জুনায়েদ রয়েছেন।
আহত যুবদল কর্মী সায়েম জানায়, চান্দগাঁও এলাকা বাস নিয়ে আমরা কাজীর দেউড়ি এলাকায় তারুণ্যের সমাবেশ যাওয়ার সময় চট্টগ্রাম কলেজ এলাকায় আমাদের গাড়িকে লক্ষ্য করে ইটপাটকের মেরে গাড়ি থামিয়ে ২০/২৫ জন ছাত্রলীগ কর্মীরা হামলা চালায়। পরে আমরা সংগঠিত হয়ে তাদের ধাওযা করি। এছাড়া তাদের হামলায় কয়েকজন আহত হয়েছে।
সিএমপির চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর কাদের বলেন, ছাত্রলীগ ও যুবদলের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন আছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছি।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে পৌরসভা নির্বাচন: ২ কাউন্সিল প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ
বরিশাল সিটি নির্বাচন: হাতপাখার প্রার্থীর ওপর হামলা, নৌকার কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ
সাভারে মোবাইল দোকানিদের হামলায় ৫ জাবি শিক্ষার্থী আহত
সাভারের রাজ্জাক প্লাজায় মোবাইল দোকানিদের হামলায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পাঁচ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় সাভারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৩ জুন) বিকাল ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থী সাভারের রাজ্জাক প্লাজার সিয়াম টেলিকমে ফোন মেরামত করতে গেলে তার ফোনের যন্ত্রাংশ খুলে রেখে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। পরবর্তীতে তার কয়েকজন বন্ধু দোকানদারদের সঙ্গে কথা বলতে আসলে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে কয়েকটি দোকানের কর্মচারীরা একত্রিত হয়ে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করে।
আরও পড়ুন: গণরুম বিলুপ্তির দাবিতে জাবি শিক্ষার্থীর অনশন
এ সময় ৫১ ব্যাচের এক শিক্ষার্থীর মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এবং অপর এক শিক্ষার্থীর পিঠে উত্তপ্ত লোহা দিয়ে আঘাত করা হয়।
জানা গেছে, আহত অপর তিন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন।
পরবর্তীতে ক্যাম্পাস থেকে আরও কিছু শিক্ষার্থী আসলে তাদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় দোকানদারদের। এ সময় মার্কেটের মূল ফটক আটকে দেওয়া হয়, ফলে শিক্ষার্থীরা ভেতরে আটকা পড়ে। কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। খবর পেয়ে রাত আটটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ জাবি ছাত্রলীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে
রাজ্জাক প্লাজা দোকান মালিক ও ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির হিমু বলেন, শিক্ষার্থীদের মারধরের ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। আমরা সিসিটিভি ফুটেজ দেখে জড়িতদের শনাক্ত করে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করব। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের যেসব ক্ষতি হয়েছে, তার ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত রাজ্জাক প্লাজার ভেতরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাজ্জাক প্লাজা দোকান মালিক ও ব্যবসায়ী সমিতির মধ্যে বৈঠক চলছে।
আরও পড়ুন: জাবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
সিলেটের ওসমনীনগরে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ৩
সিলেটের ওসমনীনগরে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে ট্রাক চালক।
সোমবার (১২ জুন) ভোর ৪টার দিকে উপজেলার সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের দয়ামীর ইউনিয়নের সোয়ারগাঁও এলাকা এ ঘটনা ঘটে।
নিহতদের নাম পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। আহত ট্রাক চালক জসিম (৩৫)।
এ ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওসমানীনগর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের লিডার ফখরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫: ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
জানা যায়, সিলেটগামী একটি ট্রাক ওসমানীগর উপজেলার নিজ কুরুয়া নামক স্থানে আসার পর টায়ার পাংচার হলে চালক ও সহকারী মিলে চাকা পরিবর্তন করছিলেন। ভোর সাড়ে ৪টার দিকে একই দিকে সিলেট গামী আরেকটি ট্রাক এসে পেছন থেকে তাদের ট্রাককে ধাক্কা দেয়। এতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের চালক, চালকের সহকারীসহ তিনজন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস ওসমানীনগর স্টেশনের উপ সহকারি পরিচালক খন্দকার সানাউল হকের নেতৃত্বে একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে ওসমানীনগর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দলনেতা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাককে পেছন থেকে এসে আরেকটি ট্রাক ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিন জন মারা যান। গুরুতর আহত হয়েছেন আরেকজন।
আরও পড়ুন: সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫: প্রত্যেক পরিবার পেল ২ লাখ টাকা
ওসমানীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাছুদুল আমিন বলেন, 'সোমবার ভোরে সিলেটগামী একটি ট্রাক দয়ামীর সোয়ারগাঁও এলাকায় কিছু সময়ের জন্য থেমে থাকে। এ সময় সিলেটগামী অপর একটি ট্রাক সজোরে ট্রাকটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনজন। আহত হন পাঁচ থেকে ছয়জন।
আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ওসি।
আরও পড়ুন: সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫: কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন
ফরিদপুরে ডাকাতিকালে এলাকাবাসীর গণধোলাইয়ে আহত ২
ফরিদপুরে ডাকাতিকালে এলাকাবাসীর হাতে গণধোলাইয়ে দুইজন আহত হয়েছে। শুক্রবার (৯ জুন) সদরের গেরদা ইউনিয়নের বাখুন্ডা বাজার ও মহিলা সদর রোডে ঘটনাটি ঘটে।
পরে কোতোয়ালি থানা পুলিশ আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করছে।
আরও পড়ুন: ফতুল্লায় গণধোলাইয়ে ‘ছিনতাইকারী’ নিহত
আহত ডাকাতরা হলো- মো. জুবায়ের মল্লিক (৩০) ও রিপন (৩০)।
গেরদা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ এমার হক জানিয়েছেন, এলাকাবাসীর তথ্যমতে সবমিলিয়ে ছয় জন মিলে বাখুন্ডা বাজার ও মহিলা সদর রোডের পার্শ্ববর্তী এলাকায় গরু চুরির উদ্দেশে রাতের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে হানা দেয় তারা।
রাতভর চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে শুক্রবার বাখুন্ডা বাজারের পাশে একটি বাড়িতে দরজা ভাঙার চেষ্টা করে। এসময় এলাকাবাসী তাদের ঘিরে ফেলে।
তিনি আরও বলেন, পরে কৌশলে চারজন পালিয়ে গেলেও দুইজন হাতেনাতে ধরা পড়ায় এলাকাবাসীর নিকট গণধোলাইয়ের শিকার হন৷
এছাড়া সম্প্রতি সময় বিভিন্ন ধরণের অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে এলাকায়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত মো. আব্দুল গাফফার জানায়, উক্ত ঘটনার প্রেক্ষিতে কোতোয়ালি থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পুলিশের পক্ষ থেকে উক্ত এলাকায় পুলিশের তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডলার দেয়ার কথা বলে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই, যুবককে গণধোলাই
চৌদ্দগ্রামে ডাকাত সন্দেহে তিনজনকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
সিলেটের কানাইঘাটে বজ্রপাতে শিশুর মৃত্যু, আহত ১
সিলেটের কানাইঘাটে বজ্রপাতে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও এক শিশু গুরুতর আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (৬ জুন) সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নের বড়দেশ উত্তর (পাঁচঘরি) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ফাহিম আহমদ (১২) একই গ্রামের ফয়েজ আহমদের ছেলে। আহত ফাহিমের চাচাতো ভাই আল-আমিন (১৩) নিজাম উদ্দিনের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফাহিম ও আল-আমিন গ্রামের জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজ পড়তে যাচ্ছিল। এ সময় হালকা বাতাস ও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিসহ বজ্রপাত হচ্ছিল। হঠাৎ করে বিকট শব্দে বজ্রপাত ফাহিম ও আল-আমিনের পাশে পড়লে তাদের শরীর ঝলসে যায়।
আরও পড়ুন: মুন্সীগঞ্জে বজ্রপাতে দুই বন্ধুর মৃত্যু
তাদের চিৎকারে মসজিদে অবস্থানরত মুসল্লি ও স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
হাসপাতালের চিকিৎসক ফাহিম আহমদকে মৃত ঘোষণা করেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আল-আমিনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তার অবস্থা মুমূর্ষু বলে জানা গেছে।
নিহত ফাহিম আহমদের মামা কানাইঘাট বাজারের ব্যবসায়ী ঠিকাদার হোসেন আহমদ জানান, মাগরিবের নামাজে বাড়ি থেকে যাওয়ার সময় বজ্রপাতে তার ভাগিনা ফাহিমের মৃত্যু হয় এবং আল-আমিন গুরুতর আহত হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগির আহমেদ। নিহত ফাহিম আহমদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
টেকনাফে বজ্রপাতে ২ জন নিহত
নওগাঁয় ট্রাক ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১
নওগাঁর মহাদেবপুরে ট্রাক ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহত এবং আরও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। সোমবার (৪ জুন) দুপুরে উপজেলার নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের বাগাচাড়া নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতেরা হলেন- নওগাঁ সদর উপজেলার চকপাথুরিয়া গ্রামের গাজী সরদারের ছেলে সিএনজিচালক পাপ্পু সরদার (৪৫), সিরাজগঞ্জ সদরের খোকশাবাড়ী এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে নাজমুল হক (২২),সিরাজগঞ্জ সদরের শাতিকাবাড়ী এলাকার জব্বার চৌধুররীর ছেলে তানভির রহমান (৪২) এবং অজ্ঞাতনামা একজন।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় ট্রাক ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
আহত রাকিবুল হাসান সিরাজগঞ্জ সদরের খোকশাবাড়ী এলাকার বাসিন্দা।
নওগাঁ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপপরিচালক মাহমুদুল হাসান জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমরা দুপুর দেড়টায় ঘটনাস্থল আসি। এসে দেখি সিএনজিটি দুমড়ে-মুচড়ে আছে। পরে সিএনজির চালকসহ চার জনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন জানান, নওগাঁ থেকে ট্রাকটি মহাদেবপুরের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে নওগাঁ অভিমুখে আসা একটি যাত্রীবাহী সিএনজির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই সিএনজির চালকসহ চার যাত্রী নিহত হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বাস-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে মা ও দুই ছেলে নিহত
ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় ২৮০ জনের বেশি নিহত, আহত ৯০০
ভারতে শুক্রবার দুটি যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার পরে ঘটা দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ২৮০ জন মানুষ নিহত এবং ৯ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে।
কয়েক দশকের মধ্যে দেশটির সবচেয়ে প্রাণঘাতী এ ট্রেন দুর্ঘটনায় কয়েকশ’ মানুষ এখনও দুর্ঘটনাকবলিত বগিগুলোর মধ্যে আটকা পড়েছে।
প্রেস ট্রাস্ট জানায়, লাইনচ্যুত করমণ্ডল এক্সপ্রেস পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া থেকে দক্ষিণ তামিলনাড়ুর রাজধানী চেন্নাই যাচ্ছিল।
কলকাতার প্রায় ২২০ কিলোমিটার (১৩৭ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে ঘটে যাওয়া এই দুর্ঘটনায় দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া ধ্বংসাবশেষ থেকে আটকা পড়া মানুষদের উদ্ধারের সময় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। কারণ একদিকে উদ্ধারকারীরা আটকা পড়া জীবিত যাত্রীদের এবং অন্যদিকে নিহতদের লাশ উদ্ধার করছে।
এর আগে শনিবার ভোরে ওড়িশার মুখ্য সচিব পি.কে জেনা একটি টুইট বার্তায় বলেছেন, দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৯০০ জন আহত হয়েছেন।
ওড়িশার ফায়ার ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর সুধাংশু সারঙ্গি দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) জানিয়েছেন, শনিবার সকাল পর্যন্ত কমপক্ষে ২৮০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আহত ৮০০ জনেরও বেশি যাত্রীকে বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
উদ্ধারকারীরা দুর্ঘটনাকবলিত বগিগুলোর মধ্যে এখনও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: এক নজরে ভারতের সাম্প্রতিক কয়েকটি প্রাণঘাতী ট্রেন দুর্ঘটনা
সারঙ্গি বলেন, বগিগুলোর নিচে আরও মানুষ আটকে থাকতে পারে, তবে তাদের জীবিত থাকার সম্ভাবনা কম।
তিনি বলেন, ‘রাত ১০টা থেকে (শুক্রবার) আমরা জীবিতদের উদ্ধার করা শুরু করি। এরপর থেকে লাশ উদ্ধার শুরু করা হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা খুবই দুঃখজনক। আমি আমার ক্যারিয়ারে এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা দেখিনি।’
দেশটির রেলপথ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অমিতাভ শর্মা বলেছেন, একটি ট্রেনের ১০ থেকে ১২টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে এবং কিছু ছিন্নভিন্ন কোচের ধ্বংসাবশেষ কাছাকাছি ট্র্যাকের উপর পড়েছে। দ্বিতীয় ট্রেনের তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।
প্রেস ট্রাস্ট-এর এক প্রতিবেদনে জানা যায়, মালবাহী একটি তৃতীয় ট্রেনও দুর্ঘটনাকবলিত হয়েছিল, তবে রেল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কা থাকায় উদ্ধারকারী ও পুলিশের দল শনিবার সকালেও উদ্ধার অভিযান অব্যঅহত রেখেছেন। রক্তদানের জন্য স্থানীয় হাসপাতালেও বহুসংখ্যক লোক উপস্থিত হয়েছিল।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১২০০ উদ্ধারকারী ১১৫টি অ্যাম্বুলেন্স, ৫০টি বাস এবং ৪৫টি মোবাইল হেলথ ইউনিট নিয়ে রাতভর দুর্ঘটনাস্থলে কাজ করেছে।
শনিবার ওড়িশায় শোক দিবস হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক আহত যাত্রীদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন।
গ্রামবাসীরা বলেছেন, ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হওয়ার কারণে একটি বিকট শব্দ শুনে দুর্ঘটনাকবলিতদের উদ্ধারে তারা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
জীবিত এক যাত্রী রূপম ব্যানার্জি পিটিআইকে বলেছে, ‘স্থানীয় লোকেরা সত্যিই আমাদের সাহায্য করেছে। তারা কেবল মানুষদের উদ্ধার করতেই সাহায্য করেনি, আমাদের লাগেজ উদ্ধার করেছে এবং আমাদের জল খাইয়েছে।’
আরেক যাত্রী বন্দনা কালেদা বলেন, ‘আমি যখন ওয়াশরুম থেকে বের হলাম, হঠাৎ ট্রেনটি কাত হয়ে গেল। এসময় আমি আমার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিলাম... সবকিছু উল্টে যায়, একজনের ওপর অন্যজন পড়তে শুরু করে।’
তিনি আরও জানান, তিনি ভাগ্যবান বলে বেঁচে গেছেন।
আরও পড়ুন: ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে ২৩৩ জন নিহত, ৯ শতাধিক মানুষ আহত
অপর একজন বেঁচে যাওয়া ব্যক্তি যিনি তার নাম প্রকাশ করেননি তিনি বলেছেন যে আঘাতের সময় তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন।
তিনি বলেন, তিনি ভাঙ্গা অঙ্গ ও বিকৃত মুখসহ অন্যান্য যাত্রীদের দেখেছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি তার সমবেদনা জানিয়েছেন।
মোদি এক টুইটে লিখেছেন, ‘আহতরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুক।’
আরও জানান, তিনি রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন এবং ‘সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা’ দেওয়া হচ্ছে।
রেল নিরাপত্তা উন্নত করার জন্য সরকারি প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ভারতে প্রতিবছর কয়েকশো ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। বেশিরভাগ ট্রেন দুর্ঘটনার জন্য দায়ী করা হয় মানবিক ত্রুটি বা সেকেলে সিগন্যালিং যন্ত্রপাতিকে।
১৯৯৫ সালের আগস্ট মাসে নয়াদিল্লির কাছে দুটি ট্রেন সংঘর্ষে ৩৫৮ জন মারা যায়, এটি ভারতের সবচেয়ে খারাপ ট্রেন দুর্ঘটনা।
২০১৬ সালে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন ইন্দোর ও পাটনা শহরের মাঝামাঝি একটি জায়গায় লাইনচ্যুত হয়ে ১৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
প্রতিদিন ভারতজুড়ে ১২ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ১৪ হাজার ট্রেনে চড়ে ৬৪ হাজার কিলোমিটার (৪০ হাজার মাইল) পথ ভ্রমণ করে।
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে ২৩৩ জন নিহত, ৯ শতাধিক মানুষ আহত
ভারতের ওড়িশায় শুক্রবার দুটি যাত্রীবাহী ট্রেনের সংঘর্ষে ২৩৩ জন নিহত এবং ৯ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আরও কয়েকশ মানুষ দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনের মধ্যে আটকা পড়ে আছে।
প্রেস ট্রাস্ট জানায়, লাইনচ্যুত করমণ্ডল এক্সপ্রেস পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া থেকে দক্ষিণ তামিলনাড়ুর রাজধানী চেন্নাই যাচ্ছিল।
শনিবার ভোরে ওড়িশার মুখ্য সচিব পি.কে জেনা একটি টুইট বার্তায় বলেছেন, দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ২৩৩ জন মারা গেছে এবং প্রায় ৯০০ জন আহত হয়েছেন।
দেশটির রেলপথ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অমিতাভ শর্মা বলেছেন, একটি ট্রেনের ১০ থেকে ১২টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে এবং কিছু ছিন্নভিন্ন কোচের ধ্বংসাবশেষ কাছাকাছি ট্র্যাকের উপর পড়েছে। দ্বিতীয় ট্রেনের তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।
প্রেস ট্রাস্ট-এর এক প্রতিবেদনে জানা যায়, মালবাহী একটি তৃতীয় ট্রেনও দুর্ঘটনাকবলিত হয়েছিল, তবে রেল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
প্রেস ট্রাস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লাইনচ্যুত যাত্রীবাহী কোচের কয়েকটি মালবাহী ট্রেন থেকে গাড়িতে আঘাত করেছে।
আরও পড়ুন: ভারতের মণিপুরে সহিংসতায় ৯৮ জন নিহত
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১২০০ উদ্ধারকারী ১১৫টি অ্যাম্বুলেন্স, ৫০টি বাস এবং ৪৫টি মোবাইল হেলথ ইউনিট নিয়ে রাতভর দুর্ঘটনাস্থলে কাজ করেছে।
কলকাতার প্রায় ২২০ কিলোমিটার (১৩৭ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে ঘটে যাওয়া এই দুর্ঘটনায় দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া ধ্বংসাবশেষ থেকে আটকা পড়া মানুষদের উদ্ধারের সময় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। কারণ একদিকে উদ্ধারকারীরা আটকা পড়া জীবিত যাত্রীদের এবং অন্যদিকে নিহতদের লাশ উদ্ধার করছে।
গ্রামবাসীরা বলেছেন, ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হওয়ার কারণে একটি বিকট শব্দ শুনে দুর্ঘটনাকবলিতদের উদ্ধারে তারা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
জীবিত এক যাত্রী রূপম ব্যানার্জি পিটিআইকে বলেছে, ‘স্থানীয় লোকেরা সত্যিই আমাদের সাহায্য করেছে। তারা কেবল মানুষদের উদ্ধার করতেই সাহায্য করেনি, আমাদের লাগেজ উদ্ধার করেছে এবং আমাদের জল খাইয়েছে।’
আরেক যাত্রী বন্দনা কালেদা বলেন, ‘আমি যখন ওয়াশরুম থেকে বের হলাম, হঠাৎ ট্রেনটি কাত হয়ে গেল। এসময় আমি আমার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিলাম... সবকিছু উল্টে যায়, একজনের ওপর অন্যজন পড়তে শুরু করে।’
তিনি আরও জানান, তিনি ভাগ্যবান বলে বেঁচে গেছেন।
আরও পড়ুন: ভারতের মণিপুরে সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৬০, কয়েক হাজার বাস্তুচ্যুত
অপর একজন বেঁচে যাওয়া ব্যক্তি যিনি তার নাম প্রকাশ করেননি তিনি বলেছেন যে আঘাতের সময় তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন।
তিনি বলেন, তিনি ভাঙ্গা অঙ্গ ও বিকৃত মুখসহ অন্যান্য যাত্রীদের দেখেছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি তার সমবেদনা জানিয়েছেন।
মোদি এক টুইটে লিখেছেন, ‘আহতরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুক।’
আরও জানান, তিনি রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন এবং ‘সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা’ দেওয়া হচ্ছে।
শনিবার রাজ্যটিতে এক দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
রেল নিরাপত্তা উন্নত করার জন্য সরকারি প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, ভারতে প্রতিবছর কয়েকশ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে।
১৯৯৫ সালের আগস্টে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ ট্রেন দুর্ঘটনার একটিতে, নয়াদিল্লির কাছে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে ৩৫৮ জন মারা যায়।
২০১৬ সালে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন ইন্দোর ও পাটনা শহরের মধ্যে লাইনচ্যুত হয়ে ১৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
বেশির ভাগ ট্রেন দুর্ঘটনার জন্য দায়ী করা হয় মানবিক ত্রুটি বা সেকেলে সিগন্যালিং যন্ত্রপাতিকে।
প্রতিদিন দেশটির ১২ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ১৪ হাজার ট্রেনে চড়ে ৬৪ হাজার কিলোমিটার (৪০ হাজার মাইল) ভ্রমণ করে।
বতসোয়ানায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২২ জন নিহত, ৭ জন আহত
বতসোয়ানার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বৃহস্পতিবার একটি সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত এবং সাতজন আহত হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বতসোয়ানার উত্তরাঞ্চলের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সুপারিনটেনডেন্ট রবার্ট মেসে বলেছেন, বতসোয়ানার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ফ্রান্সিসটাউনের উত্তর-পশ্চিমে একটি রাস্তায় একটি মিনিবাসের সঙ্গে একটি ট্রাকের সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ১৬ জন আহত
ফুটবল স্টেডিয়ামে পদদলিত হয়ে ৯ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে কয়লা খনি নিয়ে দুই উপজাতির মধ্যে সংঘর্ষে নিহত ১৫