তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস
নভেম্বরে এলপিজির দাম প্রায় অপরিবর্তিতই থাকছে
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম নভেম্বর মাসেও প্রায় একই রয়েছে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) হিসাবে, নভেম্বর মাসে প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১২১ টাকা ৩২ পয়সা থেকে কমে ১২১ টাকা ২৫ পয়সা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন: এলপিজির দাম বাড়ল, ১২ কেজি সিলিন্ডার ১৪২১ টাকা
বিইআরসি নতুন দাম ঘোষণা করে বলেছে, ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ টাকা কমানো হয়েছে।
একজন খুচরা গ্রাহক এখন ১২ কেজির সিলিন্ডারের জন্য ১ হাজার ৪৫৫ টাকায় (ভ্যাটসহ) কিনতে পারবেন, যা পূর্বে ছিল ১ হাজার ৪৫৬ টাকা।
আজ ঢাকায় নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি জানায়, অন্যান্য আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে কমিয়ে ৪৫ কেজি পর্যন্ত একই হারে কমবে।
বিইআরসির কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, 'অটো গ্যাস' (মোটরযানে ব্যবহৃত এলপিজি) এর দাম আগের ৬৬ টাকা ৮৪ পয়সা থেকে কমে ৬৬ টাকা ৮১ পয়সা (ভ্যাটসহ) হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা স্থানীয় এলপিজির দাম একই থাকবে। এর মার্কেট শেয়ার ৫ শতাংশের কম।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: জুনে এলপিজির দাম কমেছে কেজিতে ২.৫৩ টাকা
১২ কেজির এলপিজিতে দাম কমল ৪৯ টাকা
১ মাস আগে
কেজিতে ৩.৩৪ টাকা কমল এলপিজির দাম
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কেজিতে ৩ টাকা ৩৪ পয়সা কমিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। প্রতি কেজি এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২০ টাকা ১৮ পয়সা, যা আগে ছিল ১২৩ টাকা ৫২ পয়সা।
বুধবার(৩ এপ্রিল) এলপিজির এই নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বিইআরসি।
গৃহস্থালি ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে দাম কমানোর এই সিদ্ধান্ত বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন: ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির বর্ধিত দাম কার্যকর আজ থেকেই
সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি জানায়, ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আগে ১ হাজার ৪৮২ টাকা ছিল, তা এখন থেকে ৪০ টাকা কমে ১ হাজার ৪৪২ টাকা হবে।
এই সমন্বয়টি সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত বিভিন্ন এলপিজি সিলিন্ডার আকারের মধ্যে কার্যক্রর হবে এবং বিভিন্ন ভোক্তা বিভাগে আনুপাতিক মূল্য সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
এছাড়া মোটরযানে ব্যবহৃত এলপিজি ভ্যারিয়েন্টের অটোগ্যাসের দাম লিটার ৬৭ টাকা ৬৮ পয়সা থেকে কমিয়ে ৬৬ টাকা ২১ পয়সা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, রাষ্ট্রায়ত্ত এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা এলপিজির দাম অপরিবর্তিত থাকবে।
এই ব্যতিক্রমটি তার স্থানীয় উৎপাদন ও কোম্পানির ন্যূনতম শেয়ার বাজারেরর জন্য দায়বদ্ধ থাকবে, যা পাঁচ শতাংশেরও কম।
আন্তর্জাতিক বাজারে এলপিজির দাম ক্রমহ্রাস হওয়ার প্রেক্ষিতে দেশে দাম সামঞ্জস্য করার সিদ্ধান্তটি এসেছে। বিশেষত যা সৌদি সিপি (চুক্তি মূল্য) বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত। এটি প্রাথমিকভাবে মধ্য প্রাচ্য থেকে এলপিজি আমদানিকারী স্থানীয় অপারেটরদের জন্য একটি মানদণ্ড হিসাবে কাজ করে।
আরও পড়ুন: আবার বাড়ল এলপিজির দাম
ফের বাড়ল এলপিজির দাম
৮ মাস আগে
ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির বর্ধিত দাম কার্যকর আজ থেকেই
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কেজিতে ৬৬ পয়সা বাড়িয়ে ১২২.৮৬ টাকা থেকে ১২৩.৫২ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
রবিবার (৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে এই নতুন মূল্য কার্যকর হবে। এতে গৃহস্থালি ও বাণিজ্যিক খরচও বাড়তে চলেছে গ্রাহকদের।
বিইআরসি এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে এখন ভ্যাটসহ ১৪৮২ টাকা দাঁড়িয়েছে যা আগে ছিল ১৪৭৪ টাকা। এছাড়াও সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত আকার অনুযায়ী ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজি সিলিন্ডারের দামের পরিবর্তন হবে।
আরও পড়ুন: নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এলপিজি ব্যবহারের জন্য সময়োপযোগী নীতি প্রয়োজন: নসরুল
এছাড়াও মোটর গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজি ভ্যারিয়েন্টের ‘অটো গ্যাস’-এর দামও বেড়েছে। ভ্যাটসহ প্রতি কেজি অটো গ্যাসের দাম দাঁড়িয়েছে ৬৮.০৫ টাকা, যা আগে ছিল ৬৭.৬৮ টাকা। পরিবহন এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত খরচের ওপর এই মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়বে।
তবে রাষ্ট্রায়ত্ত এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত এলপিজির দাম অপরিবর্তিত থাকবে।
আন্তর্জাতিক বাজারে এলপিজির দাম বাড়তে থাকায় তার সঙ্গে সামঞ্জস্য করে বিশেষ করে সৌদি চুক্তির মাধ্যমে যারা মধ্যপ্রাচ্য থেকে এলপিজি আমদানি করে তাদের এলপিজির মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: এলপিজি সিলিন্ডার হোম ডেলিভারি দিচ্ছে ‘গ্যাস মাঙ্কি’ অ্যাপস
৯ মাস আগে
ফের বাড়ল এলপিজির দাম
প্রতি কেজি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ১ টাকা ৯১ পয়সা বাড়ানো হয়েছে।
রবিবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে এই দাম কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) জানিয়েছে, এখন ১২ কেজি সিলিন্ডারের খুচরা মূল্য ১৪০৪ টাকা (ভ্যাটসহ), আগে এই সিলিন্ডারের দাম ছিল ১৩৮১ টাকা।
বিইআরসি জানিয়েছে, ডিসেম্বর মাসে প্রতি কেজি এলপিজির দাম বেড়েছে ১১৭ টাকা ০২ পয়সা, নভেম্বরে এর দাম ছিল ১১৫ টাকা ০৯ পয়সা।
রবিবার ঢাকায় বিইআরসি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেন, সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দামও একই হারে বাড়বে।
আরও পড়ুন: এলপিজির দাম আবারও বাড়ল, চাপে গ্রাহকরা
বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অটো গ্যাসের (মোটর গাড়ির জন্য ব্যবহৃত এলপিজি) দাম লিটার প্রতি ৬৩ টাকা ৩৬ পয়সা থেকে বেড়ে ৬৪ টাকা ৪৩ পয়সা (ভ্যাটসহ) করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা এলপিজির দাম অপরিবর্তিত থাকবে। কারণ এটি স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয় এবং এর বাজার শেয়ার ৫ শতাংশের কম।
বিইআরসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম বৃদ্ধির কারণে স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম বাড়বে।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এলপিজি ব্যবহারের জন্য সময়োপযোগী নীতি প্রয়োজন: নসরুল
সেপ্টেম্বরে ১২ কেজি এলপিজির দাম বাড়ল ১৪৪ টাকা
১ বছর আগে
প্রতিকেজি এলপিজির দাম ১৩ টাকা ৪২ পয়সা কমেছে
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম প্রতিকেজি ১৩ টাকা ৪২ পয়সা কমানো হয়েছে। এর ফলে প্রতিকেজির দাম পূর্বের ১০২ টাকা ৯ পয়সার বদলে ৮৯ টাকা ৪৮ পয়সা হয়েছে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) নতুন দাম ঘোষণা করে বলেছে, ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৬১ টাকা কমেছে।
একজন খুচরা ভোক্তা এখন ১২ কেজির সিলিন্ডার ১ হাজার ২৩৫ টাকার পরিবর্তে (ভ্যাট সহ) ১ হাজার ৭৪ টাকায় কিনতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিইআরসি অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিইআরসির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেছেন, সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত অন্যান্য আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম যৌক্তিকভাবে কমবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১ জুন, ২০২৩) সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন: ১২ কেজি এলপিজির দাম ৫৭ টাকা বেড়ে ১২৩৫ টাকা
বিইআরসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম কমে যাওয়ায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম বেড়েছে।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে।
বিইআরসি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ‘অটো গ্যাস’ (মোটর গাড়ির জন্য ব্যবহৃত এলপিজি) এর দামও প্রতিলিটার ৫৭ টাকা ৫২ পয়সা থেকে ৫০ টাকা ৯ পয়সায় (ভ্যাট সহ) নেমে এসেছে। অর্থাৎ প্রতিলিটারে দাম কমেছে ৭ টাকা ৪৩ পয়সা।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত এলপিজির দাম একই থাকবে, কারণ এটি স্থানীয়ভাবে ৫শতাংশের কম বাজার শেয়ার নিয়ে উৎপাদিত হয়।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমল ২৪৪ টাকা
এলপিজির দাম প্রতি কেজিতে ৬.৩৩ টাকা কমেছে
১ বছর আগে
১২ কেজি এলপিজির দাম ৫৭ টাকা বেড়ে ১২৩৫ টাকা
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম প্রতি কেজি ৪টাকা ৭৫ পয়সা বেড়ে ১০২ টাকা ৯ পয়সা হয়েছে; যা আগের মে মাসে ছিল ৯৮ টাকা ১৭ পয়সা।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) নতুন দাম ঘোষণা করে বলেছে, ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৫৭ টাকা বেড়েছে।
একজন খুচরা ক্রেতাকে এখন ১২ কেজি সিলেন্ডার এক হাজার ১৭৮ টাকার পরিবর্তে এক হাজার ২৩৫ টাকায় (ভ্যাট সহ) কিনতে হবে।
ঢাকায় বিইআরসি অফিসে মঙ্গলবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিইআরসি-এর নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেন, সাড়ে পাঁচ কেজি তেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত অন্যান্য আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম অনুরূপভাবে বাড়বে।
নতুন দাম আজ (২মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন: ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমল ২৪৪ টাকা
বিইআরসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম বৃদ্ধির কারণে স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম বেড়েছে।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে।
বিইআরসি সিদ্ধান্ত অনুসারে, ‘অটো গ্যাস’ (মোটর গাড়ির জন্য ব্যবহৃত এলপিজি) এর দামও লিটারপ্রতি ২টাকা ৬২ পয়সা বাড়িয়ে ৫৪টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৫৭ টাকা ৫২ পয়সা (ভ্যাট সহ)করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত এলপিজির দাম একই থাকবে, কারণ এটি স্থানীয়ভাবে ৫ শতাংশের কম বাজার শেয়ার নিয়ে উৎপাদিত হয়।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল এক হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: এলপিজির দাম প্রতি কেজিতে ৬.৩৩ টাকা কমেছে
১৪৯৮ টাকার ১২ কেজি এলপিজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০০-১৮০০ টাকায়: ডিএসসিআরপি
১ বছর আগে
নির্ভরযোগ্য জ্বালানির সমাধান হিসেবে কারখানায় এলপিজি ব্যবহার করা যেতে পারে: বক্তারা
শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো গ্যাস সংকটে তাদের চাহিদা মেটাতে নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সমাধান হিসেবে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ব্যবহার করতে পারে বলে বক্তারা মত দিয়েছেন।
সোমবার রাজধানীতে একটি সেমিনারে তার এই মত প্রকাশ করেন।
এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (লোয়াব) সভাপতি আজম জে চৌধুরী বলেছেন, ‘এলপিজির দাম নমনীয় ও যুক্তিসঙ্গত। যদি কিছু নীতিগত সহায়তা পাওয়া যায় তবে অপারেটররা এই বিষয়ে চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত।’
আরও পড়ুন: এলপিজির দাম কমেছে
হাইড্রোকার্বন ইউনিট, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীনস্থ সংস্থা ‘এলপিজি: বাংলাদেশে শিল্প বিভাগের জন্য একটি বিকল্প শক্তি সমাধান’- শীর্ষক এই ভার্চুয়াল সেমিনারের আয়োজন করে।
লোয়াব প্রেসিডেন্ট বলেন, দেশ যদি সাত শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে চায়, তাহলে শিল্প ও অন্যান্য খাতেও এলপিজির ব্যবহার বাড়াতে হবে। কারণ শুধুমাত্র প্রাকৃতিক গ্যাসই ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা গ্যাস সংকটের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন শিল্পকে এলপিজি সরবরাহ করে আসছি। এখন, এলপিজির চাহিদা ৩০-৪০ শতাংশ হারে বাড়ছে।’
তিনি বলেন, এলপিজি সেক্টরের চ্যালেঞ্জগুলো কাটিয়ে উঠতে কিছু নীতিগত সহায়তা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, যেখানে নৌচলাচল অত্যাবশ্যক নদীপথে সেখানে বিপুল পরিমাণ এলপিজি পরিবহন করা হয়। সেখানে ট্যাক্স কিছুটা কাটছাঁট করতে হবে এবং শিল্পকে ঝুঁকিপূর্ণ উপায়ে সিএনজি স্টেশন থেকে গ্যাস সংগ্রহের অনুমতি দেয়া বন্ধ করতে হবে।
তিনি বলেন, বর্তমান পরিবহন খরচ অনেক বেশি হওয়ায় কম খরচে এই পেট্রোলিয়াম জ্বালানির ধারাবাহিক সরবরাহ নিশ্চিত করতে এলপিজি আমদানির জন্য একটি ডেডিকেটেড গভীর সমুদ্র বন্দর স্থাপন এজেন্ডার শীর্ষে হওয়া উচিত।
তিনি বলেন, ‘একটি ডেডিকেটেড গভীর সমুদ্র বন্দর না থাকার কারণে অপারেটররা পাঁচ হাজার মেট্রিক টনের বেশি ধারণক্ষমতার বড় জাহাজের মাধ্যমে এলপিজি আমদানি করতে পারে না।’
আবুল খায়ের হাইড্রোকার্বন ইউনিটের মহাপরিচালক মো. আমিনুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন, অতিরিক্ত সচিব হুমায়ুন কবির এবং বসুন্ধরা এলপিজির হেড অব মার্কেটিং ও ওমেরা পেট্রোলিয়ামের সিইও তামজিম চৌধুরী।
এসময় জাকারিয়া জালাল বলেন, ডিজাইন এবং এর শক্তি খরচের ওপর নির্ভর করে কিছু নির্দিষ্ট শিল্পের জন্য এলপিজি ব্যবহার উপযুক্ত হতে পারে।
তিনি বলেন, এলপিজি, এলএনজি ও অন্যান্য তরল পেট্রোলিয়ামসহ সম্ভাব্য সব ধরনের প্রাথমিক বিকল্পগুলোর জন্য একটি সমন্বিত মূল্য নির্ধারণের সুযোগ থাকা উচিত।
তিনি আরও বলেন, যদি সমস্ত জ্বালানি বিকল্পের দাম পরিবর্তনশীল হয়, তবে (সে তুলনায়) এলপিজি অনেক বেশি টেকসই হবে।
আরও পড়ুন: ১২ কেজি এলপিজি’র দাম বাড়ল ৪৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজির নতুন দাম ১২৫১ টাকা
২ বছর আগে
মাতারবাড়ী বন্দরে নতুন এলপিজি টার্মিনাল তৈরির পরিকল্পনা বিপিসির
দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটাতে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দরে একটি ডেডিকেটেড তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) টার্মিনাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)।
৪ বছর আগে