সাগর-রুনি
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত ছয় মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ হাইকোর্টের
ছয় মাসের মধ্যে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বুধবার ছয় সদস্যের উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্স গঠনের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করে বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
১২ বছর ধরে নিষ্পত্তি না হওয়া মামলাটি তদন্তে গত ৩০ সেপ্টেম্বর টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
এছাড়াও বারবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে ব্যর্থ হওয়ায় র্যাবকে তদন্ত থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: মামলা চালাবেন শিশির মনিরসহ ৯ আইনজীবী
এর আগে জোড়া খুনের ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ১১৪তম বারের মতো পিছিয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত ধার্য করা হয়।
চলতি বছরের ১ অক্টোবর এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তার জন্য ৯ জন আইনজীবী নিয়োগের অনুমতি চেয়ে নিম্ন আদালতে রিট করেন রুনির ভাই নওশের।
পরে আদালত সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনিরসহ নয়জন আইনজীবী নিয়োগ দেন।
গত ১০ অক্টোবর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ময়নুল ইসলাম বলেন, পুলিশ মামলাটি পুনঃতদন্ত শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ
প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় খুন হন।
এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আটজন।
অপর আসামিরা হলেন- বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুন, পলাশ রুদ্র পাল, তানভীর ও আবু সাঈদ।
এ মামলায় গ্রেপ্তার আটজনের মধ্যে দুজন জামিন পেয়েছেন, বাকিরা কারাগারে রয়েছেন।
২০১২ সালের ১ অক্টোবর তানভীর রহমানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে ২০১৪ সালে জামিন পান তিনি।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা মামলা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে: র্যাব
২ সপ্তাহ আগে
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার ঘটনায় করা মামলার তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তদন্তের দায়িত্বে থাকা র্যাবকে সরিয়ে টাস্কফোর্স গঠনের এই আদেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষে করা এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এই বেঞ্চের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার রেদোয়ান আহমদ আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে রবিবার সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার ঘটনায় করা মামলায় নতুন আইনজীবী হিসেবে মোহাম্মদ শিশির মনিরকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যার বিচার হারিয়ে যাবে না: আইনমন্ত্রী
রবিবার সাগর-রুনি হত্যা মামলার বাদী নওশের রোমান বলেন, এখন থেকে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির সাগর-রুনি হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচনে আইনি লড়াই করবেন।
আইনজীবী শিশির মনির বলেন, আমরা সাগর-রুনি হত্যার রহস্য উন্মোচনে কাজ শুরু করব। এর অংশ হিসেবে তদন্ত কর্মকর্তাদের সঙ্গে খুবই দ্রুত মিটিং করব। একইসঙ্গে হত্যার রহস্য উন্মোচনে নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে আইনি লড়াই করব।
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ পর্যন্ত ১১৩ বার সময় বাড়ানো হয়েছে। পরবর্তী শুনানির জন্য ১৫ অক্টোবর দিন ধার্য রয়েছে।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় খুন হন।
আরও পড়ুন: ১০৩ বার পেছালো সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
১ মাস আগে
সাগর-রুনি হত্যার বিচার হারিয়ে যাবে না: আইনমন্ত্রী
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার বিচার সম্পন্ন করতে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, সরকার তা নেবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, ‘আমি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, সাগর-রুনির হত্যাকারীদের ধরা হবে। হত্যার বিচার হারিয়ে যাবে না। এ হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে, যে যে পদক্ষেপ সরকারের নেওয়া উচিত সেটা সরকার নেবে।’
আরও পড়ুন: সংশোধিত শ্রম আইন আগামী অধিবেশনে পাস হবে: আইনমন্ত্রী
রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সহকারী জজ ও সমপর্যায়ের বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিতে র্যাব ব্যর্থ কি না এবং এই তদন্ত সংস্থা পরিবর্তন করা হবে কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, র্যাব তদন্তে ব্যর্থ সেটা বলব না। তবে তদন্তের কাজের পরিবর্তন প্রয়োজন হলে সেটাও করব। ঘটনা যেমনভাবে ঘটেছে যেকোনো সংস্থার জন্য এটা একটু কঠিন তদন্ত শেষ করা।
আরও পড়ুন: মিথ্যা মামলা দিয়ে ড. ইউনূসকে হয়রানি করছে না সরকার: আইনমন্ত্রী
১২ ফেব্রুয়ারি সাগর-রুনির মৃত্যুবার্ষিকী কিন্তু বিচার না হওয়ায় পরিবারের হতাশা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের পর আমাদের হতাশাও ছিল কারণ হত্যার পরে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে বিচারকার্য শেষ করেছেন। এরপর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও করেছেন। বিচারহীনতার সংস্কৃতি এখন আর নেই।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অহেতুক গ্রেপ্তার বা কারাগারে পাঠানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই।
তবে আদালত ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে যে রায় দেবেন তা বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব সরকারের সংশ্লিষ্টদের বলেও জানান আইনমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: কর্মকর্তাদের কাজের গতি বাড়ানোর তাগিদ আইনমন্ত্রীর
৯ মাস আগে
১০৩ বার পেছালো সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৯ ডিসেম্বর ধার্য করেছেন আদালত। এ নিয়ে ১০৩ বার পেছালো প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ।
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা র্যাব প্রতিবেদন দাখিল করেনি।
এ জন্য ঢাকা মহানগরীর ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী এ তারিখ ঠিক করেন।
শেরেবাংলা নগর থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার উপপরিদর্শক আলমগীর হোসেন এ তথ্য জানান।
মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আটজন।
আরও পড়ুন: ১০২ বার পেছাল সাগর-রুনি হত্যার প্রতিবেদন
অপর আসামিরা হলেন- বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুন, পলাশ রুদ্র পাল, তানভীর ও আবু সাঈদ।
প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি নিজ ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা মামলা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে: র্যাব
১১ মাস আগে
৯৮ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
৯৮ বারের মতো পিছিয়েছে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ।
এদিকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২২ জুন দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
সোমবার (২২ মে) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে তদন্ত সংস্থা র্যাব প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এ কারণে ঢাকা মহানগর হাকিম মো. রাশেদুল আলম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ঠিক করেন।
আরও পড়ুন: ৯৭ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
এদিকে মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আট জন।
অপর আসামিরা হলেন-বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুন, পলাশ রুদ্র পাল, তানভীর ও আবু সাঈদ।
প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রুনি নিজ ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: ৯৪ বার পেছাল মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
সাগর-রুনি হত্যা: ৯৩ বার পেছাল মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
১ বছর আগে
সাগর-রুনি হত্যা: ৯৩ বার পেছাল মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
৯৩ বারের মতো পেছাল সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ। আগামী ১ ডিসেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।
সোমবার (৩১ অক্টোবর) মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা র্যাবের প্রতিবেদন দাখিল করেনি।
মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাশিদুল আলমের আদালত র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মোঃ শফিকুল ইসলাম মামলার প্রতিবেদন দাখিল না করায় নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।
মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আট জন। অপর আসামিরা হলেন, বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুন, পলাশ রুদ্র পাল, তানভীর ও আবু সাঈদ।
প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রুনি নিজ ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন।
পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: ১০ বছর পর হাইকোর্টের জারি করা রুল শুনানিতে উঠছে
সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা: তদন্তের অগ্রগতিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা ডিআরইউ’র
সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা: জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান আর্টিকেল ১৯’র
২ বছর আগে
৮৪ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার তারিখ ফের পিছিয়েছে। রবিবার এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। এ নিয়ে ৮৪ বার প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পেছাল।
রবিবার এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে নির্ধারিত দিনে প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি র্যাব তদন্ত কর্মকর্তা। তাই ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারী আগামী ২৪ জানুয়ারি ২০২২ প্রতিবেদন দাখিলের নতুন দিন ধার্য করেন।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: ৭৯ বারের মতো মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পেছাল
মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আট জন।
অপর আসামিরা হলেন- বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুন, পলাশ রুদ্র পাল, তানভীর ও আবু সাঈদ।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড: সন্দেহভাজন তানভীরের আবেদন কার্যতালিকা থেকে বাদ
প্রসঙ্গত, ২০১২ সালে ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই বছর ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
২ বছর আগে
সাগর-রুনি হত্যা: ৭৯ বারের মতো মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পেছাল
আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২১ এপ্রিল দিন ধার্য করেছে আদালত।
৩ বছর আগে