হেল্পলাইন
হেল্পলাইন চালু হচ্ছে দেশের সব আদালতে
সুষ্ঠু বিচার সেবা নিশ্চিত ও অনিয়ম দূর করতে দেশের সব আদালতে হেল্পলাইন সেবা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বুধবার (১৪ মে) সুপ্রিমকোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, নাগরিকের বিচার পাওয়ার অধিকার ও বিচার সংক্রান্ত অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিতে দেশের ৬৪টি জেলা ও ৮টি মহানগরীতে সুপ্রিমকোর্টের আদলে হেল্পলাইন চালু করার উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
সব নিম্ন আদালত, ট্রাইব্যুনালে নাগরিকের বিচারিক সেবা পাওয়ার বাধা ও অনিয়ম দূর করতে তিনি এমন পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে দাবি করা হয়। বিভিন্ন ট্রাইব্যুনাল ও বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালকে ধাপে ধাপে হেল্পলাইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
এতে বলা হয়, জেলা পর্যায়ে হেল্পলাইন সেবা ফলপ্রসূ করতে প্রতি জেলায় ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হবে।
আরও পড়ুন: জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল
হেল্পলাইনের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন একজন বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তা। হেল্পলাইনের মাধ্যমে দেওয়া সেবার প্রতিবেদন মাসের সাত তারিখের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা ও দায়রা জজের মাধ্যমে সুপ্রিমকোর্টে পাঠাবেন তিনি।
গেল ২৬ সেপ্টেম্বর সুপ্রিমকোর্টে হেল্প লাইন সেবা চালু করা হয়। শুরুতে একটি হেল্পলাইন নম্বর (০১৩১৬১৫৪২১৬) চালু করা হয়েছিল। কিন্তু বিচারপ্রার্থীদের ব্যাপক সাড়া পাওয়ার পর আরেকটি হেল্পলাইন নম্বর (০১৭৯৫৩৭৩৬৮০) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
এসব নম্বরে সরাসরি ফোনকল অথবা হোয়াটসঅ্যাপের (Whatsapp) মাধ্যমেও যোগাযোগ করা যাবে। সরকারি ছুটির দিন ছাড়া প্রতি রবি থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এই সেবা পাওয়া যাবে।এছাড়া [email protected] ইমেইল ঠিকানা ও সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটে (https://www.Supremecourt.gov.bd) ঢুকে অভিযোগ (Online Complain Register) কিংবা পরামর্শ দেওয়া যাবে।
২০৪ দিন আগে
সুপ্রিম কোর্টের আরও এক হেল্পলাইন নম্বর চালু
বিচারপ্রার্থী জনগণকে দ্রুত ও নির্বঘ্নে বিচারিক সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে এবং তাদের অভিযোগ ও পরামর্শ সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনকে জানানোর জন্য হেল্পলাইন নম্বর ০১৩১৬১৫৪২১৬ এর পাশাপাশি আরও একটি নতুন হেল্পলাইন নম্বর খোলা হয়েছে।
রবিবার (৫ জানুয়ারি) থেকে সেবাপ্রার্থীদের যেকোনো অভিযোগ ও পরামর্শ ওই দুটি হেল্পলাইন নম্বরে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
নতুন হেল্পলাইন নম্বরটি হলো ০১৭৯৫৩৭৩৬৮০।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নির্দেশে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট গত ২৬ সেপ্টেম্বর হেল্পলাইন সেবা চালু করে।
মূলত, সুপ্রিম কোর্টে আগত কোনো বিচারপ্রার্থী বা সেবাগ্রহীতা সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কোনো শাখায় সেবা গ্রহণে যেকোনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হলে বা সেবা গ্রহণ সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে অসুবিধার মুখোমুখি হলে সেবাগ্রহীতাকে সহায়তা করার উদ্দেশ্যে হেল্পলাইন নম্বরটি চালু করা হয়।
আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টের বিচারিক কার্যক্রম বৃহস্পতিবার স্থগিত থাকবে
হেল্পলাইন চালু হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া যেকোনো সেবাগ্রহীতা +৮৮০১৩১৬১৫৪২১৬ এই নম্বরে একইসঙ্গে সরাসরি ফোন কল অথবা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ করে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে সেবা গ্রহণ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্যসহ যেকোনো প্রতিবন্ধকতার বিষয়ে পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।
সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির একজন কর্মকর্তা হেল্পলাইন পরিচালনা করে থাকেন এবং সেবাগ্রহীতাদের প্রয়োজনীয় সাহায্য ও পরামর্শ প্রদান দেন।
৩৩৩ দিন আগে
পরিবেশসংক্রান্ত অভিযোগ জানানোর হেল্পলাইন ৩৩৩-৪ এর উদ্বোধন করলেন পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সেবাগুলোর তথ্য প্রদানের পাশাপাশি পরিবেশ সংক্রান্ত যেকোনো অভিযোগ জানানোর জন্য জাতীয় তথ্য ও সেবা হেল্পলাইন নম্বর ‘৩৩৩-৪' এর কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্মার্ট মন্ত্রণালয় বিনির্মাণসংক্রান্ত সভায় এই প্রযুক্তিসেবার উদ্বোধন করেন পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এসময় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়কে একটি স্মার্ট মন্ত্রণালয়ে পরিণত করা তথা এর সার্বিক ডিজিটাল রূপান্তরে সহযোগিতা ও সমন্বয়কে সহজতর করার জন্য এটুআই, আইসিটি বিভাগ ও পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: জলাভূমি সংরক্ষণের জন্য ম্যাপ তৈরি করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পক্ষে মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং এটুআইয়ের পক্ষে প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. মামুনুর রশীদ ভূঞা সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, এই সমঝোতা স্মারক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে নাগরিকদের অভিযোগ জানানো সুবিধা স্থাপনের পাশাপাশি সরকারি সেবা উন্নত করা, অভ্যন্তরীণ দক্ষতা বৃদ্ধি এবং নাগরিক সম্পৃক্ততা বাড়ানোর লক্ষ্যে ডিজিটাল উদ্যোগের পরিসরকে বিস্তৃত করবে।
তিনি আরও বলেন, এটুআই প্রোগ্রামের সহযোগিতায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীন সাফারি পার্কসহ বিভিন্ন পরিদর্শন কেন্দ্রে ই-টিকিটের ব্যবস্থা করা হবে।
তিনি বলেন, মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও এর অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য এডিপি ট্র্যাকারের ব্যবস্থা করা হবে।
তিনি আরও বলেন, মন্ত্রণালয়ের ইনস্টিটিউশনাল মেমোরি সংরক্ষণ এবং পরিকল্পনা ও নীতি প্রণয়নে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একীভূত করা হবে।
পরিবেশগত মান এবং প্রভাব মূল্যায়নে এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম শক্তিশালীকরণের জন্য ডিজিটাল সমাধান করা হবে।
অনলাইন পরিবেশগত ছাড়পত্র সনদ প্রদান এবং প্রক্রিয়া ট্র্যাকিং ব্যবস্থা সহজ করা হবে।
আরও পড়ুন: ইইউ’র বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের আরও প্রবেশাধিকার চান পরিবেশমন্ত্রী
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে দুই মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সেতুবন্ধন রচনা হতে যাচ্ছে। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় হবে প্রথম স্মার্ট মন্ত্রণালয়।
তিনি বলেন, এখন থেকে নাগরিকরা ৩৩৩ নম্বরে কল করে পরে ৪ চেপে পরিবেশ ছাড়পত্র, গবেষণাগার, বন সংরক্ষণ ইত্যাদি পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও এর অধীন অধিদপ্তরসমূহের তথ্যসেবা ও কর্মকর্তাদের তথ্য পাবেন।
পাশাপাশি পানিদূষণ, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, জীববৈচিত্র্য বিনষ্ট এবং অবৈধভাবে বন/পাহাড় ধ্বংস ও গাছ কাটা ইত্যাদি বিষয়ে অভিযোগ জানাতে পারবেন।
পরে অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার ড্যাশবোর্ডে পাঠানো হবে। এরপর কর্মকর্তা অভিযোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং সুবিধাভোগীরা এসএমএসের মাধ্যমে আপডেট পাবেন অথবা ৩৩৩ তে কল করেও আপডেট জানতে পারবেন। সরকারি কাজে জনগণকে ডিজিটালি সম্পৃক্ত করে আগামী ৫ বছরে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের মাইলফলক স্থাপিত হবে।
আরও পড়ুন: নর্ডীয় দেশগুলো পরিবেশ রক্ষায় সহযোগিতা জোরদার করবে: পরিবেশমন্ত্রী
৬৬৭ দিন আগে
ইউক্রেনে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের জন্য হেল্পলাইন নম্বর প্রকাশ
ইউক্রেনে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রতিবেশী ইউরোপীয় দেশগুলোর বাংলাদেশ কূটনৈতিক মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছে বাংলাদেশ।
শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী পোল্যান্ড, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া, হাঙ্গেরি ও মলদোভায় যেতে সাহায্যের জন্য হেল্পলাইন নম্বর জারি করেছে।
স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরির জন্য বাংলাদেশি নাগরিকদের অস্ট্রিয়া ও ভিয়েনাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: রুমানিয়া যেতে পারবেন ইউক্রেনের নাগরিকরা
তারা ডেপুটি চিফ অব মিশন রাহাত বিন জামানের সঙ্গে +৪৩৬৮৮৬০৩৪৪৪৯২ নাম্বারে এবং জুবায়দুল এইচ. চৌধুরীর সঙ্গে +৪৩৬৮৮৬০৬০৩০৬৮ নাম্বারে কথা বলতে পারেন।
এছাড়া রোমানিয়া ও মলদোভার জন্য রোমানিয়ার রাজধানী বুখারেস্টের বাংলাদেশ দূতাবাসে +৪০(৭৪২)৫৫৩৮০৯ নাম্বারে এবং মীর মেহেদী হাসানের সঙ্গে +৪০(৭৪২)৫৫৩৮০৯ নাম্বারে (টেল ও হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ) যোগাযোগ করতে পারবেন।
পোল্যান্ডের জন্য দেশটির রাজধানী ওয়ারশস্থ পোল্যান্ডে বাংলাদেশ দূতাবাসে মো. মাসুদুর রহমানের সঙ্গে +৪৮৭৩৯৫২৭৭২২ নাম্বারে, মো. মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে +৪৮৫৭৯২৬২৪০৩, এমএসটি ফারহানা ইয়াসমিনের সঙ্গে +৪৮৬৯০২৮২৫৬১ নাম্বারে, জনাব বিল্লাল হোসেনের সঙ্গে +৪৮৭৩৯৪১২৩৫৩ নাম্বারে এবং মো. রব্বানীর সঙ্গে +৪৮৬৯৬৭৪৫৯০৩ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ভিসা ছাড়া পোল্যান্ডে ঢুকতে পারবেন ইউক্রেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা
পুতিন-মোদি ফোনালাপ: ইউক্রেনে সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান
১৩৭৮ দিন আগে