পোড়ানো
গাড়ি পোড়ানো ও ভাঙচুরের মামলায় ফখরুল-রিজভীসহ ৮ জন খালাস
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ৮ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
ডিএসসিসির ময়লার গাড়ি পোড়ানো ও ভাঙচুরের মামলায় বুধবার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: মামলা চালাবেন শিশির মনিরসহ ৯ আইনজীবী
খালাস পাওয়া অন্য ৬ জন হলেন- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম মাসুদ, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, বিএনপির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন বাবু, কাজী রেজাউল হক বাবু ও খন্দকার এনামুল হক এনাম।
মির্জা ফখরুল ইসলামের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, মামলাটি দীর্ঘদিন সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। মামলায় দীর্ঘদিন ধরে সাক্ষী না আসায় বিচারক আসামিদের খালাস দেন।
শুনানির সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর পল্টন মডেল থানা এলাকায় মির্জা ফখরুল ও রিজভীর নেতৃত্বে ২০০ থেকে ২৫০ নেতাকর্মী লাঠিসোঁটা নিয়ে রাস্তা অবরোধ করেন। এ সময় তারা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ি ভাঙচুর করেন ও বিস্ফোরণ ঘটান। ঘটনায় ডিএসসিসির গাড়িচালক মো. আয়নাল বাদী হয়ে মামলা করেন। ২০১৭ সালের ২৩ অক্টোবর তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন খান অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর গত ৩ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
আরও পড়ুন: হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক সচিব জাহাংগীর আলম
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ
২ মাস আগে
আন্দোলন মানে গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো নয়: তথ্যমন্ত্রী
আন্দোলন করার অধিকার সবার আছে, কিন্তু আন্দোলন মানেই গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো নয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সমপ্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াতের জ্বালাও-পোড়াও জনগণ সমর্থন করে না।
রবিবার (১২ নভেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: তথ্যমন্ত্রী সম্পর্কে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা
হাছান বলেন, আন্দোলন করার অধিকার সবার আছে। সরকারের পদত্যাগ চাওয়ার অধিকার আছে। আমার পদত্যাগ চাওয়ার অধিকার আছে। ‘সেই অধিকার সবার আছে। কিন্তু সেটা মানে এই নয় যে গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো। এটিকে কেউ সমর্থন করেনি। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের অনেক সদস্য তাদের এই কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছে। আরও অনেকে বিদেশ থেকে নিন্দা জানিয়েছে। বিএনপি নানাভাবে অনেককে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে, কিন্তু তাদের এই কর্মকাণ্ড কেউ সমর্থন করেনি, করতে পারে না্।’
তিনি আরও জানান, অবরোধের নামে আগের রাত থেকে গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো হচ্ছে। আজ অবরোধ ডাকলে, গতকালই শুরু হয় গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো। মানুষ ভেবেছিল, যেহেতু আগামীকাল অবরোধ, সেহেতু আজ গাড়ি-ঘোড়ার ওপর বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা হামলা চালাবে না। কিন্তু গতকাল থেকেই তা শুরু হয়েছে। কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি এটি হতে পারে না। এগুলোকে শুধু সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বললে কম হবে।
‘মানুষের সহায়-সম্পত্তিতে চোরাগোপ্তা হামলা চালানো হচ্ছে। একটি গাড়ি পোড়ানো মানে একটি পরিবারকে পুড়িয়ে দেয়। একটি পরিবারের স্বপ্ন পুড়িয়ে দিয়ে তাদের স্বপ্নকে পথে বসানো। যারা রাজনীতি করেন, তারা এ কাজ করতে পারেন না। হ্যাঁ, তারা রাস্তায় নেমে এসে ব্যারিকেড দিক, মানুষকে বলুক—আমরা অবরোধ ডেকেছি, আপনারা পালন করুন। সেটি তো তারা করে না।’
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হচ্ছে। কিন্তু বিএনপি থেকে বলা হচ্ছে, তারা কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না। এ নিয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে যাওয়া কিংবা না যাওয়া—সেই অধিকার যেকোনো রাজনৈতিক দলের আছে। তারা নির্বাচনে যেতে পারে, না-ও যেতে পারে। কিন্তু নির্বাচন প্রতিহত করার এখতিয়ার কারো নেই।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন প্রতিহত করার কথা বলা মানেই দেশ ও গণতন্ত্রবিরোধী কথাবার্তা। যারা এমন ধরনের বক্তব্য রাখবে কিংবা অপচেষ্টা চালাবে, তাদের বিরুদ্ধে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলব। সরকার ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব হচ্ছে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা অব্যাহত রাখা। এ জন্য যা কিছু করা দরকার, সেটা করা হবে।’
আরও পড়ুন: ডিস লাইন ডিজিটালাইজড করার সময় বাড়ানো হবে: তথ্যমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টু প্লাস টু বৈঠক করেছে ভারত। সেই বৈঠকে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়েও কথা হয়েছে। সে বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এই বৈঠক ছিল একান্তই দ্বিপাক্ষিক। সেখানে কী আলোচনা হয়েছে, সেটা পত্রপত্রিকায় এসেছে। ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নির্বাচন ও উন্নয়ন তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। ভারত যেটি বলেছে, সেটি যথার্থ বলেছে। কাজেই বাংলাদেশের নির্বাচন ও উন্নয়ন এ বিষয়ে এ দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। নির্বাচনের মাধ্যমে কে ক্ষমতায় আসবে, তাও বাংলাদেশের জনগণ ঠিক করবে।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাকে বিদেশে চিকিৎসার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয় প্রধান। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তি সরকারের হাতে নেই, এটা তো আইনের হাতে, আদালতের হাতে। সরকার চাইলেও তাকে মুক্তি দিতে পারবে না। সরকারের হাতে যতটুকু ক্ষমতা ছিল, তার সাজা স্থগিত রেখে তাকে ঘরে মুক্ত থাকার ব্যবস্থা করা, সেটা সরকার করে দিয়েছে।
এ সময়ে মাতারবাড়ি সমদ্রবন্দরের কারণে সামুদ্রিক বাণিজ্যের দুয়ার ও সম্ভাবনা খুলে গেছে বলেও জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর হবে। এটি ছোটোবেলা থেকে শুনে এসেছি, হয়নি। এবার সত্যিকার অর্থে গভীর সমুদ্রবন্দর মাতারবাড়িতে হয়েছে। এটি আমাদের সামুদ্রিক বাণিজ্যের বিশাল দুয়ার খুলে দিয়েছে। সেখানকার পুরো এলাকা বদলে গেছে। কক্সবাজার শহর বদলে গেছে। এভাবে দেশের প্রতিটি শহর ও গ্রাম বদলে গেছে। মাতারবাড়ি সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রাম বন্দরেরই একটি অংশ। গতকালকের অনুষ্ঠান চট্টগ্রাম বন্দরের আয়োজনেই হয়েছে।
‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন এই উন্নয়ন করে যাচ্ছেন, তখন দেশ ধ্বংসের জন্য পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছে জনগণের ওপর। তারা কোনো উন্নয়ন দেখতে পান না। এই ধ্বংস ও পেট্রোল বোমার বিরুদ্ধে সবাই মিলে সোচ্চার হলে আমি মনে করি, এগুলো বন্ধ হবে,’ বলেন হাছান মাহমুদ।
আরও পড়ুন: হামলার দায় ফেসবুক এড়াতে পারে না: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
ইউএনওর নির্দেশে ইলিশ রক্ষা অভিযানের ট্রলার পোড়ানোর অভিযোগ
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত ফাতিমার নির্দেশে ইলিশ রক্ষা অভিযানের ট্রলার আগুনে পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার সুগন্ধা নদী তীরবর্তী লঞ্চঘাটে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন বাবুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুবুর রহমান।
তিনি জানান, মাঝি আনোয়ার হোসেনের ট্রলারে অভিযানে যান ইউএনও। অভিযান শেষে ঘাটে ভেরার পরে জব্দ জাল পোড়ানো হয়। শেষে ট্রলারের মাঝি জব্দকৃত মাছ সরিয়ে রেখেছে বলে অভিযোগের কথা বলেন ইউএনও। ট্রলারে তল্লাশি চালিয়ে অবশ্য কোন মাছ পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে পুলিশের ওপর হামলা: ৩১২ জনকে আসামি করে মামলা
তিনি আরও জানান, এ সময়ে ইউএনও আনোয়ারকে লুকিয়ে রাখা মাছ বের করে দেয়ার জন্য চাপ দেন। এতে ভয় পেয়ে মাঝি আনোয়ার পিছন থেকে পালিয়ে যায়। মাঝি পালিয়ে যাওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে সঙ্গে থাকা আনসার সদস্যদের ট্রলারে আগুন দেয়ার নির্দেশ দেন ইউএনও। নির্দেশ অনুযায়ী ডিজেল ঢেলে ট্রলারে আগুন ধরিয়ে দেয় আনসার সদস্যরা।
অগ্নিসংযোগের পর ট্রলারটি জ্বলন্ত অবস্থায় নদীর মাঝে চলে যায়। আগুন নেভানোর পর সেটিকে বাহেরচর নামক স্থানে এনে রাখা হয় বলেও জানান তিনি।
উপজেলা ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের ইনচার্জ আব্দুল মালেক বলেন, খবর পেয়ে আমরা নৌকা নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই এবং আগুন নেভাই। তবে তার আগেই ট্রলারটি প্রায় পুরোটাই পুড়ে গেছে।
তবে ইউএনও নুসরাত ফাতিমার মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বরিশালের জেলা প্রশাসক জসিমউদ্দিন হায়দার জানান, ট্রলারে আগুন লাগার খবর পেয়েছি। তবে এর সঙ্গে ইউএনও’র কোন যোগসূত্র আছে কিনা তা বলতে পারছিনা। পুরো বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে তারপর বলতে পারবো।
আরও পড়ুন: ইলিশ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে প্রথম: শিক্ষামন্ত্রী
মেঘনায় মা ইলিশ ধরায় ৮ জেলের কারাদণ্ড
২ বছর আগে
ফরিদপুরে ১২ বাস পোড়ানোর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি
দুই হাজার কোটি টাকার অর্থপাচার মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া ফরিদপুরের আলোচিত দুই ভাই সাজ্জাদ হোসেন বরকত এবং ইমতিয়াজ হাসান রুবেলের মালিকানাধীন পুলিশের জিম্মায় থাকা সাউথ লাইন পরিবহনের ১২টি বাস পুড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে।
এ ঘটনার তদন্তে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে এ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এদিকে রবিবার জেলা আইন শৃংখলা কমিটির সভায় এ ঘটনাকে আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি হিসেবে আখ্যায়িত করে দ্রুত এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়েছে। সভায় জেলা প্রশাসক অতুল সরকার এ ঘটনার সুস্ঠ তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য পুলিশ প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে ১২ বাসে আগুন
অর্থপাচার মামলায় আদালতের মাধ্যমে মোট সাউথ লাইন পরিবহনের ২২টি বাস আলামত হিসেবে জব্দ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ঢাকা। জব্দ করা বাসগুলো রক্ষণাববেক্ষণের দায়িত্ব ছিল জেলা পুলিশের। এ বাসগুলো শহরের গোয়ালচামটস্থ ওজোপডিকো কার্যালয়ের সামনে ঢাকা-বরিশাল মহা সড়কে পশ্চিম গোয়ালচামট মহল্লায় সাজ্জাদ হোসেন বরকাতের মালিকানাভুক্ত জায়গায় ছিল। বাসগুলোর মধ্যে ১০টি সেড দিয়ে ঘেরা ছিল এবং ১২টি ওই জায়গার পাশে নিচু ভূমিতে রাখা ছিল। গত শুক্রবার দিবাগত রাত পৌঁনে ১টার দিকে ১২টি বাস আগুনে পুড়ে যায়।
গত শনিবার রাতে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল গফ্ফার বাদী হয়ে বাসগুলো পুড়িয়ে দেয়ার ঘটনাকে নাশকতা উল্লেখ করে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন। এ মামলায় অজ্ঞাত ব্যাক্তিদের আসামি করা হয়।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরের সেই পুলিশ পরিদর্শকের জামিন নামঞ্জুর
এছাড়াও ফরিদপুরের পুলিশ সুপার রবিবার এ ঘটনার তদন্তে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি করেন। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও তদন্ত) মো. ইমদাদ হোসেনকে। কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুমন রঞ্জন সরকার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মো. হেলালউদ্দিন। আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে গঠিত কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুমন রঞ্জন সরকার বলেন, বাস পুড়িয়ে দেয়ার ঘটনাটি তদন্ত কাজ শুরু করা হয়েছে। এ বাসগুলোর নিরাপত্তায় নিয়োজিত নৈশ্য প্রহরী শেখ মোহাম্মদ আলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে। যে বা যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের উদ্যোগ নিয়েছে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে অস্ত্রোপচারের ৬ দিনেও জ্ঞান ফেরেনি রোগীর
২ বছর আগে