সংহতি
'গেট আপ স্ট্যান্ড আপ': শিক্ষার্থীদের প্রতি সংগীতশিল্পীদের সংহতি প্রকাশ
চলমান বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে শনিবার রাজধানীতে জড়ো হন সংগীতশিল্পীরা।
প্রথমে ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরবরে জড়ো হওয়া শিল্পীরা 'গেট আপ স্ট্যান্ড আপ' ব্যানারে মিছিল করে হাজার হাজার আন্দোলনকারীর সঙ্গে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যান।
গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে শিল্পীরা নিপীড়নের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান ব্যক্ত করেন এবং সহিংসতা বন্ধ, হত্যাকারীদের শাস্তি ও সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া 'আওয়াজ উঠা' গানের র্যাপার হান্নানের জন্য ন্যায়বিচার দাবি করেন।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর, পুলিশসহ আহত ২
বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) প্রতিনিধিসহ সংগীতশিল্পী এবং অনেক জনপ্রিয় ব্যান্ড, একক শিল্পী, সংগীত পরিচালক, গীতিকার, যন্ত্রশিল্পী, প্রযুক্তিবিদ, সংগঠকসহ অন্যরা সংহতি প্রকাশ করে সমাবেশ ও শোভাযাত্রায় যোগ দেন।
শিল্পীদের মধ্যে ছিলেন প্রিন্স মাহমুদ, লতিফুল ইসলাম শিবলী, প্রবর রিপন, হামিন আহমেদ, মাকসুদুল হক, সাকিব চৌধুরী, পার্থ বড়ুয়া, সুজিত মোস্তফা, শেখ মনিরুল হক টিপু, শায়ান চৌধুরী অর্ণব, আসিফ আকবর, জিয়াউর রহমান জিয়া, সৈয়দ হাসানুর রহমান, পান্থ কানাই, জর্জ লিংকন ডি'কস্তা, রায়েফ আল হাসান রাফা, এলিটা করিম, জোহাদ রেজা চৌধুরী, জয় শাহরিয়ার, আহমেদ হাসান সানি, জুনায়েদ ইভান, সোমেশ্বর অলি, জামশেদ চৌধুরী, এ কে রাহুল, খৈয়াম শানু সন্ধি, শেখ ইশতিয়াক, শওকত আলী ইমন প্রমুখ।
মাইলস, সোলস, ওয়ারফেজ, শিরোনামহীন, রেনেসাঁ, আর্টসেল, ক্রিপটিক ফেট, নেমেসিস, চিরকুট, মেঘদল, অ্যাশেজ, সোনার বাংলা সার্কাস, অ্যাভয়েডরাফা, কাকতাল, চিরকুটসহ জনপ্রিয় ব্যান্ডগুলো বৃষ্টিভেজা আকাশের নিচে একত্রিত হয়ে প্রতিবাদে যোগ দেয়।
বিশিষ্ট সংগীতপরিচালক প্রিন্স মাহমুদ বলেন, ‘প্রথম দিন থেকেই আমিসহ আমরা অনেকেই শিক্ষার্থীদের দাবিকে সমর্থন করেছি এবং সামাজিক প্ল্যাটফর্মে আমাদের আওয়াজ তুলেছি। শিক্ষার্থীদের দাবি সম্পূর্ণ ন্যায়সঙ্গত এবং আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়ে ন্যায়বিচার দাবি করছি।’
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জের চাষাড়া চত্বর ও বঙ্গবন্ধু সড়কে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
৩ মাস আগে
দক্ষিণ শীর্ষ সম্মেলন: ঐক্য, সংহতি ও সহযোগিতার ডাক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ টেকসই উন্নয়নের চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনে দক্ষিণ বিশ্বের দেশগুলোর প্রতি ঐক্য, সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডার রাজধানী কাম্পালার স্থানীয় সময় রবিবার সন্ধ্যায় ৭৭ জাতি গ্রুপ ও চীনের তৃতীয় দক্ষিণ শীর্ষ সম্মেলনের সাধারণ বিতর্ক সভায় (জেনারেল ডিবেট) তিনি এ আহ্বান জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘দক্ষিণ বিশ্বের দেশগুলো শক্তিশালী দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতার মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন, যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা, ঋণ সংকট ও ক্রমবর্ধমান সুরক্ষাবাদের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকটের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আরও সক্ষম হবে।’
আরও পড়ুন: ন্যাম সামিট: বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ
১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণকে স্মরণ করে ড. হাছান বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধুর সমতা ও মানবিক মূল্যবোধের বাণী এখনও প্রাসঙ্গিক।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী একটি ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব গড়তে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর জোর দেন। এর মধ্যে রয়েছে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন বাস্তবায়নের জন্য আরও কার্যকর পদক্ষেপ, বর্তমান আন্তর্জাতিক আর্থিক কাঠামো সংস্কার, প্রযুক্তিগত বিভাজন মোকাবিলা, নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করা এবং দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে যুব জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন।
ড. হাছান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাস্তববাদী উন্নয়ন নীতির ফলে গত দেড় দশকে বাংলাদেশে টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তার ভাষণে ফিলিস্তিনি জনগণের স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের অধিকার অর্জনের সংগ্রামের সমর্থনে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।
এর আগে এ দিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন। দক্ষিণ বিশ্ব শীর্ষ সম্মেলনের নতুন চেয়ার উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি দু'দিন ব্যাপী এ সম্মেলন উদ্বোধন করেন।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের সভাপতি ডেনিস ফ্রান্সিস, চীনের রাষ্ট্রপতির বিশেষ প্রতিনিধি লিউ গুওঝং এবং দ্বিতীয় দক্ষিণ শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজক কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোলতান বিন সাদ আল মুরাইখি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন ও জাতিসংঘে দেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত, কেনিয়া ও উগান্ডায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক মুহাম্মদ প্রমুখ প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। মঙ্গলবার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা ইস্যুকে জাতিসংঘের আলোচ্যসূচির শীর্ষে রাখতে মহাসচিবের প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুরোধ
কাম্পালায় ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে হাছান মাহমুদের সাক্ষাৎ
৯ মাস আগে
ন্যাম সম্মেলন: অভিন্ন সমৃদ্ধির লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্য ও সংহতির আহ্বান ঢাকার
অভিন্ন বৈশ্বিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের (ন্যাম) সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বৃহত্তর ঐক্য ও সংহতি গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।
উগান্ডার কাম্পালায় ন্যামের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন ১৯৭৩ সালে আলজিয়ার্সে ন্যাম সম্মেলনে দেওয়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বক্তব্য তুলে ধরে এই আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু জোট নিরপেক্ষ দেশগুলোর মধ্যে আত্মনির্ভরশীলতা ও কার্যকর অর্থনৈতিক সহযোগিতার নীতির ওপর জোর দিয়েছিলেন, যা ৫০ বছর পরও প্রাসঙ্গিক।
ফলাফল নথি, কাম্পালা ঘোষণা ও ফিলিস্তিন বিষয়ক ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার মধ্য দিয়ে ন্যামের দুই দিনব্যাপী মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক ১৮ জানুয়ারি শেষ হয়েছে। ১৯ ও ২০ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় ১৯তম ন্যাম সম্মেলনে ওই ঘোষণা ও নথিগুলো গৃহীত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১৯তম ন্যাম সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে গম রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণে আলোচনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্জিত অগ্রগতির কথা তুলে ধরে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে তার পদযাত্রা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশের জনগণ একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে তাকে পুনঃনির্বাচিত করেছেন।
তিনি স্বল্পোন্নত দেশ ন্যাম দেশগুলোকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে সহায়তার জন্য এবং পরিণত হওয়ার পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় ন্যামের অভ্যন্তরে কার্যকর ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান।
পররাষ্ট্র সচিব ফিলিস্তিন বিষয়ক ন্যাম মন্ত্রী পর্যায়ের কমিটির বৈঠকে যোগ দেন এবং ইসরাইলি দখলদারিত্ব ও নিপীড়ন থেকে ফিলিস্তিনি জনগণের মুক্তির জন্য বৈধ অধিকার ও ন্যায়সঙ্গত সংগ্রামের প্রতি বাংলাদেশের দ্ব্যর্থহীন সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করার জন্য সম্ভাব্য সমস্ত কৌশল ব্যবহার করতে আন্দোলনের সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর: ৭ ফেব্রুয়ারি দিল্লি যাচ্ছেন হাছান মাহমুদ
১০ মাস আগে
সংহতি ও বন্ধুত্ব থেকেই শ্রীলঙ্কাকে প্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়েছে বাংলাদেশ
দক্ষিণ এশিয়ার বন্ধুপ্রতীম দেশ শ্রীলঙ্কার জনগণের জন্য ১০ কোটি টাকার চিকিৎসা সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন,‘এটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে সংহতি ও বন্ধুত্বের বহিঃপ্রকাশ।’
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার রুওয়ান্থি দেলপিটিয়া, এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মোমেন বলেন, কোভিড-১৯ এর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সাম্প্রতিক সংঘাতের কারণে প্রতিটি দেশ বিভিন্ন মাত্রায় নিজস্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘শ্রীলঙ্কা বা বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। এই কঠিন সময়ে পারস্পরিক সহযোগিতা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি প্রয়োজন।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেকোনো দেশকে, বিশেষ করে তার প্রতিবেশী দেশগুলোকে তার সীমিত সামর্থ্য অনুযায়ী সহায়তা দিতে দ্বিধা করে না। ‘আমাদের কার্যক্রমের মূল ভিত্তি হলো বিশুদ্ধ সদিচ্ছা এবং সুতো ছাড়াই বন্ধুত্ব।’
সাম্প্রতিক সময়ে আফগানিস্তান, সিরিয়া, তুরস্ক ও সর্বশেষ ফিলিস্তিনকে ওষুধ ও অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ। গত বছর শ্রীলঙ্কায় অনুদান হিসেবে প্রায় ২০ কোটি টাকার ওষুধ পাঠিয়েছিল বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: ২০২৪ সালে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ১.৭ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের
১ বছর আগে
ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকট কাটিয়ে উঠতে বিশ্বব্যাপী সংহতি প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার ইউক্রেন যুদ্ধ ও অন্যান্য সংকটের কারণে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দৃঢ় রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ও বৈশ্বিক সংহতির আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘কোনো একক দেশ একা একা এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারবে না। এই মুহূর্তে, আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন দৃঢ় রাজনৈতিক অঙ্গীকার এবং বৈশ্বিক সংহতি।’
প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কে জিসিআরজি (গ্লোবাল ক্রাইসিস রেসপন্স গ্রুপ) চ্যাম্পিয়নদের সাথে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রবল প্রভাব এবং অন্যান্য সংকট সমাজ ও অর্থনীতিতে বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে গভীর দাগ ফেলেছে।
আরও পড়ুন: গৃহহীনতা একটি অভিশাপ: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটি আমাদের কোভিড পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা এবং এসডিজি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় অনেক নতুন চ্যালেঞ্জ যোগ করেছে।’
তিনি সঙ্কট মোকাবিলায় জাতিসংঘের ব্যবস্থাকে সক্রিয় করার জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান।
এ বিষয়ে তিনি জিসিআরজি পরিচালনা কমিটির কাজের প্রশংসা করেন।
আরও পড়ুন: সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের আরও বেশি যুক্ত করুন: প্রধানমন্ত্রী
জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
অভিবাসীদের মানবাধিকারের ঘাটতি পূরণে বিশ্বব্যাপী সংহতির আহ্বান বাংলাদেশের
অভিবাসীদের মানবাধিকার ও সুরক্ষায় ঘাটতি মেটাতে বিশ্বব্যাপী সংহতির আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।
বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এ আহ্বান জানান।
জাতিসংঘে ইন্টারন্যাশনাল মাইগ্রেশন রিভিউ ফোরামের (আইএমআরএফ) গোলটেবিল-৪-এ প্যানেলিস্ট হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলটেবিল গ্লোবাল কমপ্যাক্ট অন মাইগ্রেশন (জিসিএম) এর পাঁচটি বিষয় যথাক্রমে- উপাত্ত, তথ্যের বিধান, নাজুকতা হ্রাস, বৈষম্য দূরীকরণ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ওপর দৃষ্টিপাত করা হয় বৈঠকটিতে।
বক্তব্যে শাহরিয়ার জোর দিয়ে বলেন, সংকটময় পরিস্থিতিতে আটকেপড়া অভিবাসীসহ অভিবাসীদের অভিবাসন যাত্রার ঝুঁকি ও নাজুকতা হ্রাস করার লক্ষ্যে সরকার, মানবাধিকার সংস্থা, কনস্যুলেট ও জাতিসংঘের সংস্থাগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা এখন সময়ের দাবি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে আগ্রহী মার্কিন আইনপ্রণেতারা
২ বছর আগে