আইসল্যান্ড
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট কোন দেশে?
২০১৮ সাল থেকে বিশ্বের দ্রুততম ও ধীরগতির ইন্টারনেট সম্পন্ন দেশগুলোর তালিকা প্রকাশ করা হয়। ইন্টারনেটের গতি তুলনাকারী সাইট ‘ক্যাবল’ ২২০টি দেশ ও অঞ্চলজুড়ে ১ দশমিক ১ বিলিয়নেরও বেশি স্পিড টেস্টের ভিত্তিতে বিশ্বের দ্রুততম ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটসহ দেশগুলোর তালিকা তৈরি করেছে।
সর্বশেষ ২০২২ সালের ৩০ জুন প্রকাশিত তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বব্যাপী গড় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট গতি ৩২ দশমিক ১৩ এমবিপিএস (মেগাবিট প্রতি সেকেন্ড)।
আইসল্যান্ডে বিশ্বের দ্রুততম ইন্টারনেট রয়েছে। তারপর লিচেনস্টাইন, অ্যান্ডোরা, তাইওয়ান ও লুক্সেমবার্গ রয়েছে। এ তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অষ্টম এবং যুক্তরাজ্য ২৭তম স্থানে রয়েছে।
অন্যদিকে, তুর্কমেনিস্তানে বিশ্বের সবচেয়ে ধীর গতির ইন্টারনেট রয়েছে।
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় আউটডোর ট্রাভেল ব্লগ অ্যাটলাস এন্ড বুট অনুসারে-
দ্রুততম ইন্টারনেট গতিসম্পন্ন ১০টি দেশ
২১৬.৫৬এমবিপিএস নিয়ে আইসল্যান্ডে বিশ্বের দ্রুততম ব্রডব্যান্ড রয়েছে। একটি ৫জিবি মুভি ডাউনলোড করতে দেশটিতে মাত্র তিন মিনিটের বেশি সময় লাগবে।
(১) আইসল্যান্ড (২) লিচেনস্টাইন (৩) এন্ডোরা (৪) তাইওয়ান (৫) লুক্সেমবার্গ (৬) জাপান (৭) ফ্রান্স (৮) আমেরিকা (৯) সিঙ্গাপুর ও (১০) স্পেন।
আরও পড়ুন: ভবিষ্যত বিনোদন হবে ইন্টারনেট প্রযুক্তি নির্ভর: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক
লিঙ্গ সমতায় দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে বাংলাদেশ
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, টানা অষ্টমবারের মতো দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে লিঙ্গ সমতায় শীর্ষে আছে বাংলাদেশ।
দেশটি ২০১৪ সাল থেকে তার আঞ্চলিক প্রতিবেশীদের থেকে এগিয়ে থাকতে সক্ষম হয়েছে।
তবে ডব্লিওইএফ গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ রিপোর্ট ২০২২-এ বাংলাদেশ ছয় ধাপ পিছিয়ে ১৪৬ টি দেশের মধ্যে ৭১ তম স্থানে আছে।দেশগুলো লিঙ্গ সমতায় পৌঁছানোর কতটা কাছাকাছি রয়েছে তার ভিত্তিতে এ বেঞ্চমার্ক করা হয়।
আরও পড়ুন: কার্বন নিঃসরণ হ্রাস ও লিঙ্গ সমতা ভিত্তিক টেকসই বিশ্ব নিশ্চিতের আহ্বান প্রতিমন্ত্রীর
ডব্লিউইএফ এর চারটি মূল ভিত্তি হলো- অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ ও সুযোগ, শিক্ষাগত অর্জন, স্বাস্থ্য ও অস্তিত্ব এবং রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন। এই পরিমাপগুলোর ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়।
বুধবার প্রকাশিত প্রতিবেদনের ১৬ তম সংস্করণ অনুসারে, দেশের নারীদের ক্ষেত্রে ২০২১ থেকে ২০২২ সালে সামগ্রিক লিঙ্গ সমতা হ্রাস পেয়েছে। এটি শিক্ষাগত অর্জনে দুর্বল পারফরম্যান্সের কারণে ছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
দেশটি অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ ও সুযোগের দিক থেকে খুব খারাপ স্কোর করেছে। ১৪১ অবস্থানে থেকে এটি শুধুমাত্র মিশর, ভারত, ইরান, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে।
লিঙ্গ সমতা অর্জনে সবচেয়ে কাছাকাছি থাকা আইসল্যান্ড ১৩ তম বারের জন্য বিশ্বের সর্বাধিক লিঙ্গ-সমতাভিত্তিক দেশ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে৷আফগানিস্তানে যা সর্বনিম্ন।
আরও পড়ুন: সমতার ভিত্তিতে ভ্যাক্সিন সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে: স্পিকার