ইনু
হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে মেনন, ইনু ও পলক
ইমন হোসেন গাজী নামে এক যুবককে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় রিমান্ড শেষে সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু ও প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
শনিবার (৯ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদের আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান ও আনিসুলসহ ৫ জন
এদিন রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক মো. মাহাবুল ইসলাম।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে গত ২ নভেম্বর তাদের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ২২ আগস্ট রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে রাশেদ খান মেননকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ২৬ আগস্ট বিকালে রাজধানীর উত্তরার একটি বাসা থেকে ইনুকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
এর আগে ১৪ আগস্ট রাজধানীর খিলক্ষেত থানার নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকা থেকে আত্মগোপনে থাকাবস্থায় পলককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলা অভিযোগে বলা হয়, রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকার চিটাগাং রোডে গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ইমন হোসেন গাজী।
এ ঘটনায় তার ভাই আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ২৮ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় ৮৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।
আরও পড়ুন: তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের মামলায় শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তদন্ত কার্যক্রম স্থগিত
১ মাস আগে
তৃতীয় দফায় ইনু আবারও ৪ দিনের রিমান্ডে
আইডিয়াল কলেজের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর আবারও চার দিনের দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
এ নিয়ে তৃতীয় দফায় তার রিমান্ড মঞ্জুর হলো।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুবের আদালত চার দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: সাবেক অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ হিল কাফী ৮ দিনের রিমান্ডে
এদিন ট্রাকচালক সুজন হত্যা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করা হয়।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এরপর সাইফুল্লাহকে হত্যার অভিযোগে তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন লালবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আক্কাস মিয়া।
অপরদিকে, তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তার চার দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান ৭ দিনের রিমান্ডে
গত ২৫ আগস্ট বিকালে উত্তরার একটি বাসা থেকে ইনুকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশের একটি টিম। পরদিন ২৬ আগস্ট রাজধানীর নিউমার্কেটে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। পরে গত ৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার ট্রাকচালক সুজন হত্যা মামলায় তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৮ জুলাই লালবাগের আজিমপুর সরকারি আবাসিক এলাকায় আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় তার বাবা কামরুল হাসান ১৯ আগস্ট লালবাগ থানায় হত্যা মামলা করেন।
আরও পড়ুন: পৃথক হত্যা মামলায় আবদুল্লাহ আল–মামুন ও শহীদুল হক রিমান্ডে
মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৫২ জনকে আসামি করা হয়।
৩ মাস আগে
সংবিধান পর্যালোচনার জন্য সংসদীয় কমিটি গঠনের প্রস্তাব ইনুর
জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু সংবিধানের মৌলিক নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিষয়গুলো দূর করতে সংবিধান পর্যালোচনার জন্য একটি সংসদীয় কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেছেন।
তিনি প্রধানমন্ত্রীকে ওই কমিটির প্রধান করার এবং সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী সব রাজনৈতিক দলের সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করেন।
শনিবার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সংসদে আনা প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ প্রস্তাব দেন।
শুক্রবার সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
বিএনপি-জামায়াতের কঠোর সমালোচনা করে ইনু বলেন, বিএনপি ও জামায়াত যারা ‘দুর্নীতির রাজনীতি করে’ তারা তাদের তথাকথিত ২৭ দফা ও ১০ দফা দাবি নিয়ে সংবিধানকে সম্পূর্ণ পরিবর্তনের হুমকি দিয়েছে।
তিনি বলেন, বিএনপি পঁচাত্তরের পর তাদের অপকর্মের পক্ষে কথা বলছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি বাংলাদেশের কথা বলছে, কিন্তু হৃদয়ে পাকিস্তান আছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি আসলে পাকিস্তানের প্রক্সি প্লেয়ার।’
ইনু বলেন, বিএনপি সংবিধানকে ধ্বংস করে রাজাকারদের রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনতে চায়।
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে ক্ষমতাবাজী বন্ধ এবং বৈষম্যের অবসান করতে হবে: ইনু
সাবেক এই তথ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরে সার্বভৌম সরকার গঠনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘এর পরের ইতিহাস শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ইতিহাস… শেখ হাসিনার সাফল্যের ইতিহাস। তিনি সংসদীয় ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন।’
১৪ দলীয় জোটের শরিক জাসদের সভাপতি বলেন, ‘মাইনাস টু’ তত্ত্ব বাতিল করে সকল সমালোচনার মুখে শেখ হাসিনা ঐক্যের পতাকা নিয়ে ২০০৮ সালে ১৪ দল ও মহাজোট গঠন করেন এবং বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ক্ষমতায় আনেন।
ইনু বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ করার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন, যার জন্য প্রয়োজন আধুনিক প্রশাসন এবং আরও অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক সংসদীয় ব্যবস্থা।
তিনি বলেন, আরও অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে রাজনৈতিক অঙ্গনে যে প্রস্তাবগুলো আলোচিত হচ্ছে সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে সংবিধান সংশোধনের জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি সংসদীয় কমিটি করা উচিত।
তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন: ‘অনাস্থা বিল এবং অর্থ বিল এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা বিল বাদ দিয়ে অনুচ্ছেদ ৭০ সংশোধন করা, সংসদ সদস্যদের আইন প্রণয়নের আরও ক্ষমতা দেওয়া, সংসদের স্থায়ী কমিটি খোলা, সমস্ত স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের পূর্ণ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা এবং সংবিধানের ৫৯ ও ৬০ ধারা সংশোধন করা।
তিনি সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ব্যবস্থা, খাদ্য ব্যবস্থা এবং সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং ইন্টারনেটে সার্বজনীন অভিগম্যতার অধিকারকে সংবিধানের মৌলিক অধিকার হিসেবে বাস্তবায়ন করতে রাষ্ট্রকে বাধ্য করার পক্ষে এবং বিচারকদের নিয়োগ ও অভিশংসন পর্যালোচনা করার পক্ষে কথা বলেন।
ইনু বলেন, ‘রাষ্ট্রের কোনো লিঙ্গ ও ধর্ম নেই।’
তিনি বলেন, সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিষয়গুলো বাতিলের বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত।
তিনি বলেন, ‘সংসদে প্রতিনিধিত্ব আছে এমন সব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে সংবিধান পর্যালোচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি বিশেষ কমিটি গঠনের প্রস্তাব করছি।
আরও পড়ুন: বিএনপি একটি সাম্প্রদায়িক তালেবানী চক্র: ইনু
১ বছর আগে
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে ক্ষমতাবাজী বন্ধ এবং বৈষম্যের অবসান করতে হবে: ইনু
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, সারাদেশে দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক-অযৌক্তিক ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে বাজার সিন্ডিকেট দমন, দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাদের দমন, দলবাজী ও ক্ষমতাবাজী বন্ধ এবং বৈষম্যের অবসান করতে হবে।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এর ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ফেনীর গ্র্যান্ড সুলতান কনভেনশন হলে আয়োজিত চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, দেশের রাজনীতির বর্তমান অস্থিরতা, সংঘাত ও সংঘর্ষ নতুন নয়, এটা ৫২, ৭১ ও ৭৫-এর পুরাতন বিরোধের বহিঃপ্রকাশ। ৫২ ও ৭১-এ মীমাংসিত বিষয়গুলোকে অমীমাংসিত করা ও ঐতিহাসিক সত্যকে অস্বীকার করার রাজনীতিই এই বিরোধের মূল কারণ।
এছাড়া ১৯৭৫ সাল থেকে মুশতাক-জিয়া এই ৫২ ও ৭১ বিরোধী, বাংলা-বাঙালি-বাংলাদেশ-স্বাধীনতা-মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী পাকিস্তানপন্থার রাজনীতি রাষ্ট্র-রাজনীতি-সমাজে চাপিয়ে দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করে বিরোধের রাজনীতিকে স্থায়ী রূপ দিয়েছে।
আরও পড়ুন: সিটি নির্বাচনটা ভোট যুদ্ধ নয়, বিএনপি-জামায়াত বর্জনের যুদ্ধ: ইনু
জাসদ সভাপতি বলেন, বিএনপি-জামাতসহ ধর্মান্ধ, সাম্প্রদায়িক, জঙ্গীবাদী, উগ্রবাদী শক্তিগুলো এই বিরোধের রাজনীতির ধারক ও বাহক। এরা বাঙালির আত্মপরিচয়, ভাষা, সংস্কৃতি, স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও সংবিধান মানে না। এরা ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহনীর গণহত্যার পক্ষে, রাজাকার-আলবদর-যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ও বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পক্ষে সাফাই গায়। এরা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক ধারাকে নিশ্চিহ্ন করতে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে, কর্নেল তাহেরকে হত্যা করেছে ও শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বাঙালি-বাংলা-বাংলাদেশ-মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি যতদিন রাজনীতির মাঠে থাকবে, ততদিন দেশের রাজনীতির অস্থিরতা-সংঘর্ষ-সংঘাত-অশান্তির অবসান হবে না।
ইনু বলেন, বাংলা-বাঙালি-বাংলাদেশ-মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতার বিপক্ষের অপশক্তি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের চিরশত্রুদের রাজনৈতিকভাবে পরাজিত-দমন-ধ্বংস করেই রাজনীতি ও সমাজে স্থায়ী শান্তি অর্জন করতে হবে।
সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হয়েই বাংলাদেশ রাষ্ট্রের চিরশত্রু পাকিস্তানপন্থার রাজনীতির ধারক-বাহক বিএনপি-জামাতসহ ধর্মান্ধ-সাম্প্রদায়িক-জঙ্গীবাদী-উগ্রবাদী শক্তিকে বর্জন ও ধ্বংস করার দায়িত্ব নিতে হবে।
এছাড়া সমগ্র জাতিকেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাংলাদেশ আফিগানিস্তান-পাকিস্তানের মত তালেবানি পথে যাবে, নাকি ধর্মের নামে সংঘাত-সংঘর্ষ-অশান্তি-খুনাখুনি-রক্তারক্তির পথে যাবে, নাকি শান্তি-স্থিতিশীলতা-উন্নয়নের পথে যাবে?
ফেনী জেলা জাসদের সভাপতি নুরুল আমিনের সভাপতিত্বে এবং জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নইমুল আহসান জুয়েলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ প্রতিনিধি সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাসদ স্থায়ী কমিটির সদস্য মোশাররফ হোসেন, মীর হোসাইন আখতার, সহ-সভাপতি নুরুল আকতার, শফি উদ্দিন মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদের চৌধুরী, আব্দুল্লাহিল কাইয়ুম, মো. মোহসীন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, মীর্জা মো. আনোয়ারুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আলীম স্বপন, মো. নুরুন্নবী, জসিম উদ্দিন বাবুল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জিয়াউল হক মুক্তা, কোষাধ্যক্ষ মো. মনির হোসেন, দপ্তর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, সহ-দপ্তর ইঞ্জিনিয়ার হারুন অর রশীদ সুমন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সেলিম, সমাজসেবা সম্পাদক কাজী সিদ্দিকুর রহমান, সদস্য তৈয়বুর রহমান, কক্সবাজার জেলা জাসদের সভাপতি নইমুল হক চৌধুরী টুটুল ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ, চট্টগ্রাম মহানগর জাসদের সহ-সভাপতি মফিজর রহমান, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জাসদের সভাপতি বেলায়েত হোসেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন, বান্দরবন জেলা জাসদের সভাপতি সুযশময় চৌধুরী, নোয়াখালী জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আজিজুল হক বকশী, লক্ষীপুর জেলা জাসদের মাহবুবুল আলম, কুমিল্লা জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইমুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাসদের সভাপতি অ্যাডভোকেট আখতার হোসেন সাঈদ, চাঁদপুর জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন, জাতীয় শ্রমিক জোট-বাংলাদেশ এর সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা সাইফুজ্জামান বাদশা, জাতীয় যুব জোটের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল কবির স্বপন।
আরও পড়ুন: বিএনপি একটি সাম্প্রদায়িক তালেবানী চক্র: ইনু
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে ফেলার হুমকিদাতারা চিহ্নিত রাজনৈতিক মোল্লা: ইনু
২ বছর আগে