৪ দিনের রিমান্ড
তৌফিক-ই-ইলাহীর ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সুমন সিকদার হত্যা মামলায় শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ ও জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহীর চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের আদালত শুনানি শেষে রিমান্ডের আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: তৃতীয় দফায় ইনু আবারও ৪ দিনের রিমান্ডে
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রেজাউল আলম তার ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করলে রাষ্ট্রপক্ষ রিমান্ড মঞ্জুরের প্রার্থনা করেন।
অপরদিকে আসামিপক্ষ রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত চার দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৯ জুলাই বাড্ডার প্রগতি স্মরণীতে গুলিতে নিহত হন সুমন সিকদার।
গত মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে ডিবির একটি টিম তৌফিক-ই-ইলাহীকে গুলশান এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।
এ ঘটনায় সুমন সিকদারের মা মোসা. মাছুমা ২০ আগস্ট বাড্ডা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আরও পড়ুন: আবু সাঈদ হত্যা: অভিযুক্ত ২ পুলিশ সদস্যের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
৩ মাস আগে
আবু সাঈদ হত্যা: অভিযুক্ত ২ পুলিশ সদস্যের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুর মেট্রোপলিটন তাজহাট ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে শুনানি শেষে বিচারক আসাদুজ্জামান তাদের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্য হলেন- এএসআই মো. আমীর আলী ও সুজন চন্দ্র রায়।
আরও পড়ুন: আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ১৬ বছরের কিশোরের জামিন
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রোকনুজ্জামান রোকন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছিল। শুনানি শেষে বিচারক চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের দ্বাদশ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনায় মেট্রোপলিটন তাজহাট থানায় মামলা হয়। এই মামলায় আসামি এএসআই মো. আমীর হোসেন এবং কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার রিকুইজিশনের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার বড় ভাই রমজান আলী বাদী হয়ে ১৮ আগস্ট রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের তাজহাট থানায় ১৭ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। এবং গত ৩ আগস্ট এই দুই পুলিশ সদস্য এএসআই আমীর আলী ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে বরখাস্ত করা হয়। পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তরের আগে তারা পুলিশ লাইন্সে কড়া নজরদারিতে ছিলেন।
আরও পড়ুন: আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক আইজিপিসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৩০-৩৫ জন
আবু সাঈদ হত্যা মামলা পিবিআইতে
৩ মাস আগে
যুবদল সভাপতি টুকুসহ সাতজনের ৪ দিনের রিমান্ডে
রাজধানীর পল্টন থানার নাশকতায় মামলায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও সহ সভাপতি নুরুল ইসলাম নয়নসহ সাতজনের চারদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
রবিবার সন্ধ্যায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালত শুনানি শেষে রিমান্ডের আদেশ দেন।
রিমান্ডে যাওয়া অপর আসামিরা হলো-মোকলেছ মিয়া, মোশারফ হোসেন খোকন, জজ মিয়া, ফরিদ উদ্দিন রানা ও মো. আব্দুল্লাহ।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে শিশু আয়াত হত্যা: আসামি আবীর ফের ৭ দিনের রিমান্ডে
এর আগে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিজন কুমার বিশ্বাস আসামিদের আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন।
আসামিদের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী বোরহান উদ্দিন, রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।
আসামিদের আইনজীবী আদালতে বলেন, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ। সমাবেশে ভীত হয়ে সরকার ঢালাওভাবে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে। আর পুলিশ গ্রেপ্তার করছে।
সমাবেশকে সামনে রেখে তথ্যবিহীন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের প্রার্থনা করছি।
রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আবব্দুল্লাহ আবু রিমান্ড মঞ্জুরের প্রার্থনা করেন।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
জানা যায়, চলতি বছরের ২৬ মে রাজধানীর পল্টন থানাধীন এলাকায় আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে বেআইনি জনতাবদ্ধে মশাল মিছিল বের করে দাঙ্গা হাঙ্গামা করে।
সরকারবিরোধী বিভিন্ন উসকানিমূলক বক্তব্য ও গাড়ি ভাঙচুরসহ পুলিশকে আক্রমণ করে গুরুতর জখম করে।
এ ঘটনায় পল্টন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কামরুল হাসান মামলাটি করেন।
মামলাটিতে বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ৩০ জনকে এজাহার নামে আসামি করা হয়।
এ ছাড়াও মামলায় একশ’ থেকে দেড়শ’ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
জানা যায়, রাজশাহী বিভাগীয় গণসমাবেশ শেষে ফেরার পথে ৩ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে রাজধানীর আমিনবাজার থেকে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও নুরুল ইসলাম নয়নকে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: আদালত চত্বর থেকে ২ জঙ্গি ছিনতাই: ১০ আসামির ৫ দিনের রিমান্ড
টুকরো করে শিশু হত্যা, অভিযুক্তের বাবা-মা ৩ দিনের রিমান্ডে
২ বছর আগে