৩০ ডিসেম্বর
জাতীয় প্রবাসী দিবস ৩০ ডিসেম্বর
এখন থেকে প্রতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় প্রবাসী দিবস (ন্যাশনাল এক্সপ্যাট্রিয়েটস ডে) উদযাপন করা হবে। এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। একই সঙ্গে দিবসটি উদযাপনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা এ বিষয়ক পরিপত্রের ‘খ’ ক্রমিকে তা অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ অনিয়মতান্ত্রিক অভিবাসনকে নিরুৎসাহিত করে: প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার প্রেস ব্রিফিংয়ে এই অনুমোদনের কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘প্রবাসী দিবস উদযাপনে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। প্রতি বছর ৩০ ডিসেম্বর সরকারিভাবে এটি পালনে পদক্ষেপ নেয়া হলো। মন্ত্রিসভা জাতীয় প্রবাসী দিবস ঘোষণা করেছে। অভিবাসী দিবসের পাশাপাশি ৩০ ডিসেম্বর প্রবাসী দিবস। সারাদেশে এমনকি সারা পৃথিবীতে যেখানে প্রবাসী ভাই-বোনেরা রয়েছেন তাদের নিয়ে এ দিবসটি পালন করা হবে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এ দিবসে প্রবাসীদের জন্য আমরা কী কী কার্যক্রম গ্রহণ করছি, সেই বিষয়গুলো প্রচার-প্রচারণা হবে। আমরা ইতোমধ্যে ২১টি অনলাইন সেবা চিহ্নিত করেছি। এই ২১টি সেবা প্রবাসীরা দূতাবাস বা মিশন থেকে নিতে পারবে। সেই সঙ্গে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সুবিধাটা যদি থাকে। বিভিন্ন দেশের শ্রমিক হাবগুলোতে ডিজিটাল সার্ভিস করবো, সেখানে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সুবিধা থাকবে। যে ২১টি অনলাইন সেবা রয়েছে, সেগুলো কীভাবে দেয়া যায়, সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করব। কিছু নির্দেশনাও এসেছে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি প্রবাসীদের প্রশংসায় ওয়েস্ট মিডল্যান্ডসের মেয়র
বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে ফি দিতে হবে না প্রবাসীদের
১ বছর আগে
আ.লীগের জাতীয় কাউন্সিল বিবেচনায় ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণমিছিল করবে বিএনপি
আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল বিবেচনায় ২৪ তারিখের পরিবর্তে ৩০ ডিসেম্বর গণমিছিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি।
শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
তবে, সারাদেশে অন্যান্য সব মহানগর ও জেলায় মিছিল করার তারিখ ২৪ ডিসেম্বর রয়ে গেছে। ‘আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
আরও পড়ুন: কারাগারে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে: বিএনপি
তিনি আরও বলেন, ‘ওবায়দুল কাদের যেমন আশা করেছিলেন এবং আমাদের গণমিছিলের তারিখ পরিবর্তনের অনুরোধ করেছিলেন। কারণ আওয়ামী লীগ ২৪ ডিসেম্বর ঢাকায় কাউন্সিল করবে। বিএনপি রাজনৈতিকভাবে কাজ করতে চায়। বিএনপি কোনও সংঘাত চায় না এবং সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান চায়।
তিনি বলেন, ‘২৪ ডিসেম্বরের পরিবর্তে, আমরা ঢাকায় সমাবেশ করার জন্য একটি উপযুক্ত দিন ভেবেছিলাম এবং ৩০ ডিসেম্বর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই অনির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের আন্দোলন এবং একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের কথা জনগণকে মনে করিয়ে দেয়া গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি বলেন, ৩০ ডিসেম্বর ঢাকার কর্মসূচির ভেন্যু পরে ঘোষণা করা হবে।
তিনি সারাদেশের সকল দলের নেতাকর্মীদের গণমিছিলকে সফল করার আহ্বান জানান এবং ঢাকায় তাদের ১০ ডিসেম্বর বিকালের সমাবেশে যারা যোগ দিয়েছিলেন তাদেরকেও মিছিলে যোগ দেয়ার আহ্বান জানান।
এর আগে ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠের জনসভা থেকে দেশব্যাপী গণমিছিলের ঘোষণা দেয় বিএনপি।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ার মিরপুরে বিএনপি'র ৯ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
খোকসায় পুলিশের বিরুদ্ধে বিএনপির অফিস বন্ধ করে দেয়ার অভিযোগ
১ বছর আগে