ওবায়দুল কাদের
নতুন কোনো মেগা প্রকল্পের পরিকল্পনা নেই: কাদের
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আপাতত নতুন কোনো মেগা প্রকল্প নেয়ার পরিকল্পনা নেই।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বর্তমানে নতুন কোনো মেগা প্রকল্প নেয়ার পরিকল্পনা নেই।’
রবিবার গাজীপুরের টঙ্গীতে বাংলাদেশ র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের আওতায় ফ্লাইওভারের দুই লেন উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
বিআরটি প্রকল্পের কারণে জনদুর্ভোগ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে প্রকল্পের ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে এবং অচিরেই জটিলতার অবসান হবে।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে নিয়ে বিপদে আছে দেশের মানুষ: ওবায়দুল কাদের
বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘বিএনপি কোনো মেগা প্রকল্প হাতে নেয়নি এবং তাদের আমলে কোনো উন্নয়নমূলক কাজ হয়নি। কারা ক্ষমতায় যাবে আর কারা সেফ এক্সিট নেবে তা জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।’
২০২৩ সালের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে বা ২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিতব্য পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য তিনি বিএনপিকেও আহ্বান জানান।
এসময় ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
তিনি বলেন, ‘ফ্লাইওভারের ঢাকামুখী দুটি লেন চালু হলে গাজীপুরসহ ৩৭টি জেলার মানুষ উপকৃত হবে বলে।’
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (ট্রাফিক) আলমগীর হোসেন বলেন, যানজট কমবে এবং ঢাকাগামী যাত্রীরা সহজেই ফ্লাইওভার ব্যবহার করে নিজ নিজ গন্তব্যে যেতে পারবেন।
বিআরটি সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে এটি হবে গাজীপুর, টঙ্গী ও উত্তরা এলাকায় প্রথম পরিবেশবান্ধব গণপরিবহন ব্যবস্থা।
বিআরটির ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার প্রকল্পের আওতায় চার দশমিক ৫ কিলোমিটার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ছয়টি এলিভেটেড স্টেশন, দশ লেনের টঙ্গী সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে, যার ব্যয় চার হাজার ২৬৮ দশমিক ৩২ কোটি টাকা।
এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান, গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার নজরুল ইসলাম ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচারে লিপ্ত: ওবায়দুল কাদের
দেশের নিরাপত্তা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বড় অন্তরায়: ওবায়দুল কাদের
বিএনপিকে নিয়ে বিপদে আছে দেশের মানুষ: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশের মানুষ কোন বিপদে নেই, প্রকৃতপক্ষে বিএনপিকে নিয়েই দেশের মানুষ বিপদে আছে।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি একথা বলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি সাম্প্রদায়িক দল এবং পাকিস্তানকে ভালোবাসে: ওবায়দুল কাদের
কাদের বলেন, জনগণ মনে করে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য বড় হুমকি হচ্ছে বিএনপি। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ ও গণতন্ত্র বিএনপির হাতে নিরাপদ নয়। বিএনপি তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব ঘোচানোর জন্য কখন কী ঘটিয়ে বসে তা নিয়ে জনগণ দুশ্চিন্তায় আছে।
তিনি বলেন, দেশ নাকি গভীর সংকটে আছে, বিএনপি মহাসচিবের এমন বক্তব্যের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন সংকটে দেশ নয়,গভীর সংকটে আছে বিএনপি, সংকটে তাদের পরাশ্রয়ী রাজনীতি।
বিএনপি প্রতিদিন আন্দোলনের হুমকি দেয় কিন্তু তাদের আন্দোলনের নেতা কে সেটাই তারা জানে না-এমন মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দুজনেই দণ্ডপ্রাপ্ত। একজন ইয়াতিমের টাকা আত্মসাৎ করায় দণ্ডপ্রাপ্ত।
কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার মহানুভবতায় ঘরে বসে চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন তিনি।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, আর একজন রাজনীতি করবে না বলে মুচলেকা দিয়ে কাপুরুষের মত বিদেশে পালিয়েছে এবং ১০ ট্রাক অস্ত্র ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচারে লিপ্ত: ওবায়দুল কাদের
ওবায়দুল কাদের বলেন, নিরাপদ দূরত্বে থেকে নিজে বিলাসী জীবন-যাপন করছেন, আর নেতাকর্মীদের চাঙা করতে দূর থেকে শব্দ বোমা ছুঁড়ছে আর স্বপ্ন দেখছে ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসনের।
দেশের জনগণ আর পিছনে ফিরে যেতে চায় না, বিএনপি তাদের দুর্নীতির বরপুত্র,হাওয়া ভবনের স্রস্টা, দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি তারেক রহমানকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বিবৃতিতে কাদের আরও বলেন, দেশে বর্তমানে গণতন্ত্রের কোনও সংকট নেই, সংকট বিএনপির মনস্তত্ত্বে।
বিএনপি সবসময় তাদের বক্তব্যে কৃত্রিম সংকটের গন্ধ পায়। তারা স্বাধীনতা গেল বলে হা-হুতাশের রাজনীতি করে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন বিএনপিকে এই সংকট থেকে উত্তরণে অপরাজনীতির কৌশল পরিহার করতে হবে।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশা প্রকাশ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ধারণ করে বিএনপি সঠিক পথে ফিরে আসলেই তা হবে দেশের রাজনীতির জন্য সহায়ক।
আরও পড়ুন: দেশের নিরাপত্তা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বড় অন্তরায়: ওবায়দুল কাদের
বিএনপি নেতারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচারে লিপ্ত: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সংকটময় বৈশ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা না করেই বিএনপি নেতারা দায়িত্বহীনভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নানা মিথ্যাচারে লিপ্ত।
বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় দেশ ও জনগণের প্রতি প্রতিটি বিরোধী দলের দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে। কিন্তু মির্জা ফখরুল ইসলাম ও তার দলের নেতারা দায়িত্বশীল বিরোধী দলের ভূমিকা পালন না করে মিথ্যা ও বিভ্রান্তির স্বাভাবিক রাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, ‘যারা তাদের শাসনামলে জাতীয় গ্রিডে এক ইউনিটও বিদ্যুত যোগ করতে পারেনি, তারা আজকের সঙ্কট নিয়ে বিবেকহীন মন্তব্য করবে এটাই স্বাভাবিক।’
তিনি আরও বলেন, বিএনপি সরকারও বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের জন্য করা আন্দোলনে জনগণের ওপর গুলি চালায়।
আরও পড়ুন: দেশের নিরাপত্তা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বড় অন্তরায়: ওবায়দুল কাদের
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী কাদের বলেন, বিশ্ব এখন একটি অপ্রত্যাশিত সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং বিশ্বের বৃহৎ অর্থনীতিগুলোও মারাত্মক অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে।
ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই খাদ্য ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংকট তৈরি হয়েছে। তাই বাংলাদেশও সংকটের মুখে রয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, দেশের জনগণ ভুলে যায়নি যে দলটি তার শাসনামলে হাওয়া ভবন খুলে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে এবং সেই সঙ্গে তাদের গণবিরোধী নীতি ও জনগণের তহবিল লুটপাটের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার সংকট কাটাতে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান কাদের। শেখ হাসিনার গৃহীত সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মাধ্যমে ধৈর্য ও দায়িত্বশীল আচরণের মধ্য দিয়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ এই সংকট মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে।
আরও পড়ুন: বিএনপি সাম্প্রদায়িক দল এবং পাকিস্তানকে ভালোবাসে: ওবায়দুল কাদের
বিএনপির সময়ে ভারত সফরের প্রাপ্তি কী, আয়নায় দেখতে বললেন ওবায়দুল কাদের
হলে আসন নিয়ে বাণিজ্য আ.লীগের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে, ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি কাদেরের
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও হলের আসন বরাদ্দ নিয়ে বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতদের সতর্ক করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, আসন বরাদ্দ, আবাসিক হলে রাজনৈতিক কক্ষ নিয়ে বাণিজ্যে জড়িতদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে এবং তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তারা আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।’
বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট আয়োজিত ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে ‘স্বপ্ন ও সম্ভাবনার স্ফুলিঙ্গ-শেখ রাসেল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আওয়ামী লীগের নামে যারা অপকর্ম করছে তাদেরও হুঁশিয়ারি দেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘যারা অপকর্ম করছে তারা আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাবে না। এটা নেত্রীর স্পষ্ট নির্দেশ।’
সম্ভাব্য খাদ্য ঘাটতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, বৈশ্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভবিষ্যতে দুর্ভিক্ষের সম্ভাবনা রয়েছে। আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংক এটি ভবিষ্যদ্বাণী করেছে এবং শেখ হাসিনা শুধু তা উল্লেখ করেছেন।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘তিনি এখানে কি ভুল দেখেছেন? বাংলাদেশে কি কেউ না খেয়ে মারা গেছে?
কাদের বলেন, ‘আমাদের তেলের সামান্য ঘাটতি রয়েছে। আমরা তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। ব্রুনাইয়ের সঙ্গে আমাদের একটি জ্বালানি সহযোগিতা চুক্তি হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন, আনিসুর রহমানসহ আওয়ামী লীগের নেতারা বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবদুল হালিম এবং পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির সদস্য সচিব সুজিত রায় নন্দী।
পড়ুন: শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে বিতর্কের চর্চা করতে হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
দেশের নিরাপত্তা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বড় অন্তরায়: ওবায়দুল কাদের
দেশের নিরাপত্তা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বড় অন্তরায়: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশের নিরাপত্তা, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বড় অন্তরায়।
মঙ্গলবার সকালে শহীদ শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে বনানী কবরস্থানে ফুল দিয়ে ও দোয়া মাহফিল শেষ করে সাংবাদিক তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি এদেশের রাজনীতির জন্য বিষফোঁড়া মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির হাতে দেশের গণতন্ত্র ও আইনব্যবস্থা নিরাপদ নয়।’
এসময় তিনি বলেন, শেখ রাসেলকে যারা হত্যা করেছে, ১৫ আগস্টের হত্যকাণ্ডে যারা জড়িত ইতিহাস তাদের ক্ষমা করবে না। এই হত্যাকাণ্ড ক্ষমার অযোগ্য।
এসময় শেখ পরিবারের পক্ষে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস বলেন, যেদিন শেখ রাসেলের খুনিদের বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে সেদিন রাসেলের আত্মা শান্তি পাবে।
পড়ুন: শহীদ শেখ রাসেলের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বাণী
বিএনপি সাম্প্রদায়িক দল এবং পাকিস্তানকে ভালোবাসে: ওবায়দুল কাদের
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি একটি সাম্প্রদায়িক দল যারা পাকিস্তানকে ভালোবাসে।
শনিবার নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে ঢাকার বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে টার্গেট করে পার পাবেন না: ওবায়দুল কাদের
সাম্প্রতিক সময়ে মির্জা ফখরুল তার বক্তব্যে বলেছিলেন যে পাকিস্তানের যুগ ভালো ছিল, এবং এটি আবারও প্রমাণ করেছে। স্বাধীনতা-পূর্ব সময়ের সঙ্গে আওয়ামী লীগের বর্তমান যুগের তুলনা করার জবাবে কাদের এমন মন্তব্য করেন।
এসময় ভবিষ্যদ্বাণী করে কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা উন্নয়নের যে রেকর্ড গড়েছেন তা আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে জিততে সাহায্য করবে।
কাদের শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রেখে দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী সব সামলাচ্ছেন এবং সব দিবেন। তিনি নেতাকর্মীদের বিএনপির অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সুদিনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
কাউন্সিলে সভাপতিত্ব করেন নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিএম তালেব হোসেন।
আরও পড়ুন: মেগাপ্রকল্প বিএনপির ‘মেগা-যন্ত্রণার’ কারণ: ওবায়দুল কাদের
বিএনপি ক্ষমতা দখলের জন্য মরিয়া: ওবায়দুল কাদের
বিএনপির সময়ে ভারত সফরের প্রাপ্তি কী, আয়নায় দেখতে বললেন ওবায়দুল কাদের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর নিয়ে অপপ্রচার আর গুজব না ছড়িয়ে বরং আয়নায় নিজেদের শাসনামলে দেশটি সফরের প্রাপ্তি কী ছিল তা দেখতে বিএনপি নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শনিবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী তার বাসভবনে ব্রিফিংকালে বিএনপি নেতাদের প্রতি এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ হলেও বিএনপির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি, কারণ তারা চায় প্রতিবেশীর সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক, বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে। এছাড়া বিএনপি নেতারা যদি হাতের তালু দিয়ে চোখ ঢেকে রাখে তাহলে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের কোন অর্জন দেখতে না পাওয়ারই কথা।
আরও পড়ন:পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্ত্রিত্ব চলে যাবে কি না, সে এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর: ওবায়দুল কাদের
প্রকাশ্যে বৈরিতা দেখিয়ে আবার দূতাবাসের দরজায় ফুল আর মিষ্টি নিয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকাই বিএনপির রাজনীতি উল্লেখ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, তারা দুই দেশের মধ্যে গড়ে তুলেছে সংশয় ও অবিশ্বাসের দেয়াল, ছড়িয়েছে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প।
বিএনপি তাদের শাসনামলে দ্বিপক্ষীয় কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারেনি এমন দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা সংশয় ও অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে রচনা করেছেন উভয় দেশের মধ্যে সেতুবন্ধন।
তারই ধারাবাহিকতায় এবারের সফরও পারস্পরিক বন্ধুত্ব এবং উন্নয়নের পথরেখায় সম্ভাবনার নতুন আলো ছড়িয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ শেখ হাসিনার এই ভারত সফরে কি পেয়েছে, তা এক কথায় বলেন, বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষিতে দেশের বর্তমান বাস্তবতায় জনগণের বেঁচে থাকার জন্য যা যা প্রয়োজন তার সবকিছুই দিয়েছে ভারত।
বিএনপি নাকি সন্ত্রাসে বিশ্বাস করে না - মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে দেশের মানুষ জানে বিএনপির বসবাস সন্ত্রাস আর ষড়যন্ত্রের সঙ্গে। বন্ধুকের নলের মুখেইতো বিএনপির জন্ম।
আন্দোলনের নামে জীবন্ত মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা, পেট্রোল বোমা আর সন্ত্রাস কাদের সৃষ্টি প্রশ্ন রেখে এই আওয়ামী লীগ নেতা আরও বলেন, সন্ত্রাস সাম্প্রদায়িকতা আর ষড়যন্ত্র এই তিনটি নিয়েই বিএনপির রাজনীতি।
বিএনপির টার্গেট লুটপাট আর দুর্নীতি এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন এ দেশের রাজনীতিতে মামলা-হামলা-ষড়যন্ত্র আর সন্ত্রাস-নৈরাজ্যকে লালন করছে বিএনপি-যা এখনও করছে।
আরও পড়ন:বিএনপির আন্দোলনের হুমকিতে আ.লীগ ভীত নয়: ওবায়দুল কাদের
ভারত নিয়ে মোমেনের বক্তব্যের সঙ্গে আ.লীগের কোনো যোগসূত্র নেই: ওবায়দুল কাদের
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্ত্রিত্ব চলে যাবে কি না, সে এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর: ওবায়দুল কাদের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের মন্ত্রিত্ব চলে যাবে কি না, সে এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
বুধবার (০৭ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত 'বিএসআরএফ সংলাপ' এ অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
সংগঠনের সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সংলাপ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বিএসআরএফ-এর সাধারন সম্পাদক মাসউদুল হক।
ওবায়দুল কাদের বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী সব সময় প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হবেন, এমন কোনো কথা নেই। নরেন্দ্র মোদি যখন এসেছেন, তখন কি (তাদের) পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাথে ছিলেন?
তিনি বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রীও তো মানুষ, একজন মানুষ অসুস্থও হতে পারেন। তার বাসা থেকে শুনেছি তিনি কিছুটা অসুস্থ। এটা হতেই পারে। এখন এজন্য তার কোনো পরিবর্তন, কিছু দিন আগে তার হয়তো একটা স্লিপ হয়েছে, কথাবার্তা বলা, সেটার জন্য তার মন্ত্রিত্ব চলে যাবে কি না, এ এখতিয়ার তো আমার নেই। এ এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর।’
এ বিষয়ে অন্য কারও কিছু বলার নেই উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, বললে সেটা হবে অতি কথন।
উল্লেখ্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে ‘অসুস্থতার’ কারণ দেখিয়ে তার সঙ্গে যাননি।
পড়ুন: মোমেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে থাকার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
শেষ মুহূর্তে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভারত সফর বাতিল
বিএনপির আন্দোলনের হুমকিতে আ.লীগ ভীত নয়: ওবায়দুল কাদের
বিএনপির আন্দোলনের হুমকিতে আওয়ামী লীগ ভীত নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, গত সাত দশক থেকে বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা জনগণের পাশে রয়েছেন,কাজেই বিএনপির আন্দোলনের হুমকিতে আওয়ামী লীগ ভীত নয়।
মঙ্গলবার সকালে তার বাসভবনে ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সরকার নাকি দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির পায়তারা করছে- বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন ‘সরকার কেন নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে, সরকার চায় জনগণের স্বস্তি ও স্থিতিশীলতা।’
তিনি বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে বিএনপিই দেশে আন্দোলনের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করেছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি নিজেরা নিজেদের মিছিলে মারামারি করছে, পুলিশের ওপর হামলা করছে, আর দোষ দিচ্ছে আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনকে।’
বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালেও মানুষকে শান্তি ও স্বস্তি দেয়নি, এখনও দিচ্ছে না উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন,‘বিএনপির দুঃশাসনের ভয়াবহতা এখনও দেশ ও জাতি ভুলে যায়নি।’
স্বাধীনতা বিরোধী উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি আবারও দেশে নৈরাজ্য তৈরির অপপ্রয়াস চালাচ্ছে, তাদের কথিত আন্দোলনে জনসমর্থন না থাকায় তারা সন্ত্রাস নির্ভর হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এসময় জনগণের সম্পদ ও স্বস্তি নিশ্চিতে বিএনপিকে সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের পথ পরিহারের আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি আরেকটি ওয়ান-ইলেভেনের দুঃস্বপ্ন দেখছে।
কথা দিয়ে কথা না রাখা বিএনপির রাজনৈতিক চরিত্র এমন দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি যা বলেন, করেন তার বিপরীত। নির্বাচন, গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং ভোটধিকার নিয়ে কথা বলেন অথচ এর সবকয়টি তাদের হাতে ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন, বিএনপির দ্বিচারিতা দেশের জনগণের কাছে স্পষ্ট।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও জনমুখী রাজনীতি বিএনপির রাজনৈতিক ভবিষ্যতকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে এমনটা মনে করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘তাই বিএনপি অগণতান্ত্রিক পথে ক্ষমতা দখলের পায়তারা করছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে স্পষ্ট করে বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি কাকে বলে তা অতীতে প্রমাণ করতে পারেনি, আমরা রাজনৈতিক ভাবে সকল কর্মসূচি মোকাবিলা করব।’
তিনি বলেন, ‘কর্মসূচিতে সহিংসতার উপাদান যুক্ত হলে জনগণের জানমাল রক্ষায় সরকার তা কঠোর ভাবে দমন করবে।’
বিএনপির আন্দোলন মানে সহিংসতা, জনগণের সম্পদে আগুন দেওয়া, তাই তাদের কোন অপকর্ম আওয়ামী লীগ বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দেবে না বলে হুঁশিয়ার করে দেন ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন:ভারত নিয়ে মোমেনের বক্তব্যের সঙ্গে আ.লীগের কোনো যোগসূত্র নেই: ওবায়দুল কাদের
জ্বালানি তেলের দাম কমানো প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘যারা এতদিন অন্ধ সমালোচনা করেছে এখন তাদের মুখ বন্ধ কেন?’
তিনি বলেন, ‘বিশ্ব পরিস্থিতির চাপে যখন জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয় তখনও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষ থেকে পরিস্কার ভাবে বলেছিলেন, এই মূল্যবৃদ্ধি সাময়িক; সময় হলে মূল্যবৃদ্ধি সমন্বয় করা হবে।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনা সরকার জনগণের দুঃখ দুর্দশা বোঝেন বলেই বঙ্গবন্ধু কন্যা তেলের দাম কমিয়ে নজির সৃষ্টি করেছে।’
আরও পড়ুন:যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন হবে: ওবায়দুল কাদের
পদ্মা সেতু হচ্ছে বাঙালি জাতিকে অপমান করার প্রতিশোধ: ওবায়দুল কাদের
ভারত নিয়ে মোমেনের বক্তব্যের সঙ্গে আ.লীগের কোনো যোগসূত্র নেই: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার জন্য দলকে সমর্থন দিতে ভারতকে কখনও অনুরোধ করেনি।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে থাকা এবং আসার জন্য ভারতকে কখনও অনুরোধ করেনি, শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে কাউকে দায়িত্ব দেয়া হয়নি। এটি কারো ব্যক্তিগত অভিমত হতে পারে।’
শুক্রবার রাজধানীর পলাশী মোড়ে কেন্দ্রীয় জন্মাষ্টমীর শোভাযাত্রার উদ্বোধন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো বৈরি সম্পর্ক নেই এবং অতীতে ভারতের সঙ্গে শত্রুতার কারণে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মন্তব্য করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
তিনি বলেন, হাসিনা সরকার ক্ষমতায় আসার পর কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া কোনো সাম্প্রদায়িক হামলা হয়নি।
যারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা করেছে তারা দুর্বৃত্ত, যোগ করেন এই আওয়ামী লীগ নেতা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে জাতিসংঘের তদন্ত করার এখতিয়ার নেই: কাদের
রাজপথ দখলের হুমকির জন্য বিএনপির নিন্দা কাদেরের