অংশীদারিত্ব সহযোগিতা চুক্তি
বাংলাদেশ-ইইউ 'দ্রুত সময়ে' অংশীদারিত্ব সহযোগিতা চুক্তি চালু করতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) কৌশলগত ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য দ্রুততম সময়ে অংশীদারিত্ব সহযোগিতা চুক্তি চালু করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত বছরের নভেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে প্রথম রাজনৈতিক সংলাপে এ বিষয়ে একমত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সেক্টরাল ইস্যুতে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: আমরা এখানে মধ্যস্থতা ও রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করতে আসিনি: ইইউ রাষ্ট্রদূত
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং ইউরোপিয়ান এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের (ইইএএস) অর্থনৈতিক ও বৈশ্বিক ইস্যু বিষয়ক ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল হেলেনা কোনিগ নিজ নিজ পক্ষে নেতৃত্ব দেন।
বাংলাদেশ ও ইইউ ২০২৩ সালে তাদের অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের গ্লোবাল গেটওয়ের আওতায় জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি নিরাপত্তা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, সমুদ্র শাসন, ডিজিটালাইজেশন ও সাইবার নিরাপত্তা, জ্ঞান-উদ্ভাবন-অবকাঠামো উন্নয়নের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় ও উপকরণ নিয়ে উভয় পক্ষ আলোচনা করেছে।
আরও পড়ুন: ইইউ’র সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক একটি বহুমাত্রিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব: ইইউ
১ বছর আগে