সিলেট সিটি নির্বাচন
সিলেট সিটি নির্বাচন: কেন্দ্র থেকে এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ মেয়র প্রার্থী বাবুলের
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুল অভিযোগ করেছেন, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে লাঙ্গল প্রতীকের এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমার কাছে বার বার ফোন আসছে যে নগরীর বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে লাঙ্গলের এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে, অনেক কেন্দ্রে ঢুকতেই দেওয়া হয়নি।’
বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় আনন্দ নিকেতন স্কুলে ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি শুরু থেকেই সন্দেহ প্রকাশ করে আসছিলাম যে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার অপচেষ্টা চলছে। আমি আনন্দ নিকেতন স্কুলে ভোট দিতে এসেছি। এখানে পেশীশক্তি প্রদর্শন করা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: সিলেট সিটি নির্বাচন: শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে
জাতীয় পার্টির এই নেতা বলেন, ‘এইমাত্র খবর পেলাম সিলেট সরকারি পাইলট হাই স্কুল কেন্দ্র থেকে আমার লাঙ্গলের সকল এজেন্টকে বের করে দিয়েছে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সন্ত্রাসী গুন্ডারা। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমি এখনই যাচ্ছি পাইলট স্কুলে। আমি নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ জানাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘সকালে ঘন্টাখানেক কাজ করেনি ইভিএম। এটাও চক্রান্তের অংশ হতে পারে। নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, রিটার্নিং কর্মকর্তা সকলেই নৌকার প্রার্থীর পকেটে। আমি ফলাফল ঘোষণার পর সবকিছু বলব ইনশাআল্লাহ। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে লাঙ্গলে ভোট দিচ্ছেন। ইনশাআল্লাহ সুষ্ঠু ভোট হলে ও পেশীশক্তির প্রভাব না পড়লে লাঙ্গলই জিতবে।’
আরও পড়ুন: রাজশাহী ও সিলেট সিটি নির্বাচন সিসিটিভি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
সিলেট সিটি নির্বাচন: বিএনপির মেয়র প্রার্থীসহ ৪১ নেতাকর্মীকে শোকজ
১ বছর আগে
জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী সিলেটের মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান
সিলেট সিটি নির্বাচনের পরিস্থিতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান বলেছেন যে তিনি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।
বুধবার পাঠানটুলায় শাহজালাল জামেয়া ইসলামিয়া কামিল মাদরাসা কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, সিলেট নগরবাসী বিপুল ভোটের ব্যবধানে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করবে।
আরও পড়ুন: সিলেট সিটি নির্বাচন: শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে
তিনি নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
আনোয়ারুজ্জামান বলেন, ‘আমি যদি নির্বাচনে জিততে না পারি, তাহলে যে বিজয়ী হবে তাকে অভিনন্দন জানাব এবং ফুল নিয়ে তার বাড়িতে যাব।’
তিনি পাঠানটুলার অন্যান্য ভোটকেন্দ্রও পরিদর্শন করেন।
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে।
সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতিহীন চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: রাজশাহী ও সিলেট সিটি নির্বাচন সিসিটিভি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
সিলেট সিটি নির্বাচন: বিএনপির মেয়র প্রার্থীসহ ৪১ নেতাকর্মীকে শোকজ
১ বছর আগে
সিলেট সিটি নির্বাচন: শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে
আল-জামেয়া আইডিয়াল একাডেমি ভোটকেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার নিশাতুর চৌধুরী বলেন, সিলেট নগরীর জনগণকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট দিতে দেখা গেছে।
সকাল ৮টার আগেই ভোটাররা নিজ নিজ ভোটকেন্দ্রে পৌঁছাতে শুরু করেন।
ভোটকেন্দ্রটিতে ভোট দিতে আসা শাহা তরণ মিয়া (৬৫) বলেন, ‘অনেক আশা নিয়ে এখানে এসেছি। আমি আশা করি যারা নির্বাচিত হবেন তারা আমাদের জন্য কাজ করবেন।’
আরও পড়ুন: রাজশাহী ও সিলেট সিটি নির্বাচন সিসিটিভি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
সকাল ১১টায় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটকেন্দ্রগুলোতে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
২ লাখ ৫৪ হাজার ৩৬৩ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩৮৪ জন নারীসহ মোট ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৭৪৭ জন ভোট দেবেন।
সকাল থেকেই প্রায় সব ভোটকেন্দ্রে দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে।
পুলিশ, র্যাব ও গোয়েন্দা দল নগরীতে টহল দিচ্ছে এবং নিরাপত্তার স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে বেশ কয়েকটি চেকপয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে।
এ বছর সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ১৯০টি ভোটকেন্দ্রে এক হাজার ৭৪৭টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেট সিটি নির্বাচন: বিএনপির মেয়র প্রার্থীসহ ৪১ নেতাকর্মীকে শোকজ
সিলেট সিটি নির্বাচন: আ. লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
১ বছর আগে
সিলেট সিটি নির্বাচন: বিএনপির মেয়র প্রার্থীসহ ৪১ নেতাকর্মীকে শোকজ
আসন্ন সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হওয়ায় সিলেট বিএনপির ৪১ নেতাকর্মীকে শোকজ করেছে কেন্দ্রীয় কমিটি।
এদের মধ্যে একজন মেয়র প্রার্থী এবং সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ৩৬ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী চার জন রয়েছেন।
শনিবার (৩ জুন) বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী পৃথকভাবে এসব শোকজ নোটিশ ইস্যু করেছেন।
আরও পড়ুন: সিলেট সিটি নির্বাচন: ১১ মেয়র প্রার্থীসহ ৩৮৭ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
এছাড়া শোকজে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না সেই মর্মে কারণ দর্শানোর জন্য বলা হয়েছে।
অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত শোকজ নোটিশে বলা হয়- বিগত ১৫ বছর ধরে অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপিসহ দেশপ্রেমিক জনগণ নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া দীর্ঘ প্রায় পাঁচ বছর ধরে কারাভোগ করছেন। নিপীড়ক সরকার বিএনপি নেতাকর্মীদের হত্যা, নির্যাতন এবং প্রায় ৫০ লাখ নেতাকর্মীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিনিয়ত হয়রানি করছে। ইতোমধ্যে আমাদের অনেক নেতাকর্মীকে গুম করে রাখা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এই অবৈধ সরকারের অধীনে কোনো প্রকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অথচ আপনি দলের একজন সদস্য হয়ে ব্যক্তিস্বার্থ চিন্তা করে এই সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করেছেন।
সুতরাং কেন আপনার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার কারণ দর্শিয়ে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে একটি লিখিত জবাব দলের কেন্দ্রীয় দপ্তরে জমা দেওয়ার জন্য আপনাকে নির্দেশ প্রদান করা হলো।
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী শোকজের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘নির্দিষ্ট সময়ে শোকজের সন্তোষজনক জবাব দিতে না পাড়লে দল উনাদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে।’
আরও পড়ুন: সিলেট সিটি নির্বাচন: আ. লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
সিলেট সিটি নির্বাচন: দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে সরে দাঁড়ালেন আরিফ
১ বছর আগে
সিলেট সিটি নির্বাচন: আ. লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুলকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেছে নির্বাচন কমিশন।
মঙ্গলবার (৩০ মে) সিলেট সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফয়সল কাদিরের সই করা চিঠিতে উক্ত দুই মেয়র প্রার্থীকে কারণ দর্শাতে বলা হয়।
আনোয়ারুজ্জামান ও বাবুলকে প্রদত্ত চিঠিতে বলা হয়, কোনো প্রার্থী বা তার পক্ষে কোনো রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান প্রতীক বরাদ্দের আগে কোনো প্রকার নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: সিলেট সিটি নির্বাচন: ১১ মেয়র প্রার্থীসহ ৩৮৭ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
সিলেটে ২ জুন প্রতীক বরাদ্দের পর নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হওয়ার কথা। কিন্তু নির্বাচনী আচরণবিধির তোয়াক্কা না করেই তারা নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
আচরণ বিধিমালা ৩২ বিধি অনুযায়ী কেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তা আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তাদের লিখিত জবাব দিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদির বলেন, দুই মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ পেয়েছি। তাই তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। তাদের জবাবের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২১ জুন সিলেট সিটিতে ইভিএমে ভোট হবে। ইতোমধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। ১ জুন প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ। ২ জুন প্রতীক বরাদ্দের পর প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার-প্রচারণা শুরু করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: সিলেট সিটি নির্বাচন: দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে সরে দাঁড়ালেন আরিফ
১ বছর আগে
সিলেট সিটি নির্বাচন: ১১ মেয়র প্রার্থীসহ ৩৮৭ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিন মঙ্গলবার (২৩ মে) পর্যন্ত মেয়র পদে ১১ জনসহ মোট ৩৮৭ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
এদিন সকাল থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত মেয়র ও কাউন্সিলর পদে মোট ৩৮৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে মেয়র পদে ১১ জন, সংরক্ষিত (মহিলা) ওয়ার্ডে ৮৯ জন ও সাধারণ (পুরুষ) ওয়ার্ডে ২৮৭ জন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয়ের মিডিয়া সেল (সিটি নির্বাচন) কর্মকর্তা সৈয়দ কামাল হোসেন।
এর আগে গত ২৭ এপ্রিল থেকে সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয়ের রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ শুরু করেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
২৭ দিনে মেয়র পদে মোট ১১ জন এবং সংরক্ষিত ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৪৫৬ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। তবে কাউন্সিলর পদে ৪৫৬ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও জমা করেন ৩৭৬ জন প্রার্থী।
আরও পড়ুন: সিসিক নির্বাচনে এক-তৃতীয়াংশ প্রার্থীই বিএনপির: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সৈয়দ কামাল হোসেন জানান, মেয়র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন ১১ জন। এর মধ্যে দলীয়ভাবে নির্বাচনের জন্য চারজন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জাতীয় পার্টির প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুল, ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হাফিজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও জাকের পার্টির প্রার্থী মো. জহিরুল আলম।
এছাড়াও স্বতন্ত্রভাবে মনোনয়ন দাখিল করা মেয়র প্রার্থীরা হলেন- মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু, মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান খান, সামছুন নুর তালুকদার, মো. ছালাহ উদ্দিন রিমন, মাওলানা জাহিদ উদ্দিন চৌধুরী, মো. শাহজাহান মিয়া ও মোশতাক আহমেদ রউফ মোস্তফা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতে এক উৎসবমুখর হয়ে উঠে সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয় প্রাঙ্গন। সকাল থেকেই শুরু হয় মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া। এ সময় মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা তাদের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
দুপুর সোয়া ১২টার দিকে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে আসেন। এ সময় দলের ও অঙ্গসংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মীকে সেখানে উপস্থিত দেখা গেছে। পরে তিনি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান এবং তাদের উপস্থিতিতে তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জানা গেছে, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২১ জুন সিলেট সিটির ভোট। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিলো ২৩ মে। ২৫ মে মনোনয়ন ফরম বাছাই এবং ১ জুন প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ। আগামি ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ শেষে আনুষ্ঠানিক প্রচারণায় নামতে পারবেন প্রার্থীরা।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেল স্টেশনকেন্দ্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে ডিএনসিসিকে অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক
১ বছর আগে