গভীর সমুদ্র
গভীর সমুদ্রে দুর্ঘটনা কবলিত লাইটার জাহাজ থেকে ১৪ নাবিক উদ্ধার
গভীর সমুদ্রে দুর্ঘটনা কবলিত লাইটারেজ জাহাজ থেকে ১৪ নাবিককে জীবিত উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড।
এ বিষয়ে কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি বলেন, এম ভি ‘মাস্টার সুমন-২’ নামে একটি লাইটার জাহাজ চট্টগ্রাম থেকে ১ হাজার ১০০ টন কয়লা নিয়ে কুমিল্লার দাউদকান্দির উদ্দেশে রওয়ানা দেয়। একপর্যায়ে ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকে ইঞ্জিন বিকল হয়ে লাইটার জাহাজটি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে এবং সমুদ্রে ভাসতে থাকে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বালুবোঝাই বাল্কহেড ডুবি: ৫ নাবিক উদ্ধার
পরে বিকল হয়ে যাওয়া লাইটার জাহজটি সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে সাড়ে ৯ নটিক্যাল মাইল উত্তরে নোঙ্গর করে এবং মোবাইলে নাবিকরা উদ্ধারের জন্য সাহায্য চেয়ে প্রশাসনকে জানায়। পরে কোস্টগার্ড তাদের উদ্ধার করে।
কমান্ডার তকি বলেন, শনিবার বেলা ১১টার দিকে অভিযানে ১৪ জন নাবিককে গভীর সমুদ্রে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগর থেকে ১৪ নাবিক উদ্ধার
৯৯৯ এ কল দিয়ে ডুবে যাওয়া জাহাজের ১১ নাবিক উদ্ধার
১ বছর আগে
৯৯৯-এ ফোন: গভীর সমুদ্র থেকে ২১ জেলে উদ্ধার
মাছ ধরার সময় সমুদ্রের মাঝখানে ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়ায় বঙ্গোপসাগরে ১৫ দিন ধরে ভেসে থাকা ২১ জেলেকে বুধবার উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড।
কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া অফিসার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আবদুর রহমান জানান, গত ১৬ মে এমভি জুনায়েদ নামের একটি ফিশিং ট্রলার ভোলা থেকে সাগরের উদ্দেশে রওনা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ভোলার ৬ ট্রলারডুবি: নিখোঁজ ৫৯ জেলে উদ্ধার
কিন্তু মাঝ সাগরে যাওয়ার পর হঠাৎ করে ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায় এবং ট্রলারটি ডুবে যায়।
তারপর থেকে সমুদ্রে লক্ষ্যহীনভাবে ভাসছিল তারা।
তিনি আরও জানান, পরে জেলেরা কোনোভাবে ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিসকে (৯৯৯) কল করতে সক্ষম হয় এবং খবর পেয়ে কোস্টগার্ড গভীর সাগর থেকে ২১ জেলেসহ ট্রলারটিকে উদ্ধার করে।
আবদুর রহমান বলেন, মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে জেলেসহ ট্রলারটি হস্তান্তর করা হবে।
এছাড়া প্রাথমিকভাবে জেলেদের চিকিৎসা ও খাবার দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবন থেকে অপহৃত ১১ জেলে উদ্ধার
বঙ্গোপসাগর থেকে ৪৪ জেলে উদ্ধার
১ বছর আগে