১০ মামলা
কোটা আন্দোলন: ১০ মামলায় আসামি ১৬ হাজার, গ্রেপ্তার শতাধিক
কোটা সংস্কারের দাবিতে সিলেটে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ১০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এসব মামলার এজাহারে প্রায় ২৫০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে ১৬ হাজার জনকে।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত উপকমিশনার মোহম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘সিলেটে আন্দোলন শুরুর পর ১৭ জুলাই থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত মেট্রোপলিটন এলাকার কোতোয়ালি থানায় পাঁচটি, জালালাবাদ থানায় চারটি ও দক্ষিণ সুরমা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এই ১০টি মামলায় ২৪৪ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত ১৬ হাজার ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এরমধ্যে সোমবার (২২ জুলাই) রাত পর্যন্ত ১০৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
মোহম্মদ সাইফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘মামলাগুলো পুলিশ অ্যাসল্ট, সরকারি কাজে বাধা, বিস্ফোরক ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা হয়েছে। এসবের মধ্যে একটি মামলার বাদী কুমারগাঁও বিদ্যুৎকেন্দ্রের সহকারী পরিচালক (নিরাপত্তা) ও বাকিগুলোর বাদী পুলিশ।’
৩ মাস আগে
১০ মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন শুনানির জন্য গ্রহণ করতে হাইকোর্টের নির্দেশ
২৮ অক্টোবরের বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানায় করা পৃথক ১০ মামলায় জামিন আবেদন গ্রহণ করে তা শুনানি করতে ঢাকার সিএমএম আদালতের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে এসব মামলায় তার জমিন আবেদন নিষ্পত্তি না করা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে রুল জারি করা হয়েছে।
আদালতে ফখরুলের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সগীর হোসেন লিওন।
আরও পড়ুন: ফখরুলের জামিন শুনানি ৩ জানুয়ারি: হাইকোর্ট
এর আগে গত বৃহস্পতিবার পৃথক ১০ মামলায় জামিন আবেদন গ্রহণ করে তা নিষ্পত্তির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আইনজীবী।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।
রিটে বলা হয়, ১০টির মধ্যে পল্টন থানার সাতটি এবং রমনা থানার তিনটি মামলার কথা উল্লেখ রয়েছে। মামলাগুলো ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে বিচারাধীন। এ রিট দায়েরের পর একটি মামলায় ফখরুলকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
রিটের পরে মির্জা ফখরুলের আইনজীবী সগীর হোসেন বলেন, সিএমএম আদালতে বিচারাধীন ১০টি মামলায় মির্জা ফখরুল
ইসলাম আলমগীরের জামিন আবেদন করা হয়, যা ১২ ডিসেম্বর আদালত গ্রহণ করেননি।
এমতাবস্থায় জামিন আবেদনগুলো গ্রহণ করে নিষ্পত্তির নির্দেশনা চেয়ে রিটটি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: মির্জা ফখরুলের জামিন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুলের শুনানি রবিবার
১০ মাস আগে