স্বাস্থ্যমন্ত্রী
করোনা আক্রান্তদের জন্য মুখে খাওয়ার ওষুধ বাজারজাত শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ভ্যাকসিনের পাশাপাশি করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দুটি মুখে খাওয়ার ওষুধ দেশে বাজারজাত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন। ওষুধ দুটির নাম নিরম্যাট্রেলভির ও রিটোনাভির।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ হিজুলী ডায়াবেটিক হাসপাতালে বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই ওষুধগুলোর প্রতি ডোজের দাম হবে তিন হাজার টাকা। মোট পাঁচদিন এই ওষুধ খেতে হবে। মোট ৩০টি ট্যাবলেটের দাম হবে ১৬ হাজার টাকা। ওষুধের বাজারজাত করছে বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেড।
এসময় তিনি আরও বলেন, আমরা করোনার ভ্যাকসিন দিচ্ছি, বুস্টার ডোজও দেয়া হচ্ছে। আমাদের দেশে এখন আবার সংক্রমন বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই আমাদের সর্তক থাকতে হবে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশ লকডাউন দিচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ৩১ কোটি ভ্যাকসিনের প্রতিশ্রুতি পেয়েছি। এছাড়া আমাদের কাছে নিজেদের কেনা টিকাও আছে। এরমধ্যে প্রায় ১৭ কোটি ভ্যাকসিন আমাদের হাতে চলে এসেছে। সাত কোটি ভ্যাসকিনের প্রথম ডোজ ও পাঁচ কোটি ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: পর্যটন স্পটে মাস্ক না পরায় করোনা সংক্রমণ বাড়ার আশংকা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
তিনি বলেন, আমরা জানুয়ারি মাস থেকে নতুন উদ্যোগে ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালু করছি। প্রতিটি ওয়ার্ডে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। আমাদের দেশে ১৫ হাজার ওয়ার্ডে ২৮ হাজার বুথে ২০২২ সাল থেকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। যাতে আমরা চার কোটি ভ্যাকসিন দিতে পারব। আমাদের ভ্যাকসিনের কোনো অভাব নেই। সংক্রমন ও মৃত্যুর হার কমিয়ে আনতে আমাদের নিজেদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের তৈরী ওষুধ আমাদের দেশে বাজারজাত করার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ১২ বছরে উর্দ্ধে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিরা এই ওষুধ সেবন করতে পারবেন। এটা আমাদের দেশের জন্য করোনা চিকিৎসার মাইল ফলক স্বরূপ। এই ওষুধের কার্যকরিতা শতকরা ৮৮ ভাগ বলে জানা গেছে। করোনার জন্য বিশ্বের যে কোনো দেশে নতুন ওষুধ বের হলে, আমরা দ্রুত তা মানুষের জন্য দেশে নিয়ে আসি।ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি ও মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে বার্ষিক সাধারণ সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন ছাড়াও বক্তব্য রাখেন মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহীউদ্দীন, পৌর মেয়র রমজান আলী, ডায়াবেটিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক সুদেব সাহা, ডায়াবেটিক সমিতির সহসভপতি নীনা রহমান প্রমুখ।বার্ষিক সাধারণ সভায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চিকিৎসা ক্ষেত্রে ৫০ ভাগ এবং আজীবন সদস্যদের জন্য ২০ ভাগ ছাড় দেয়ার প্রস্তাব পাস হয়।
আরও পড়ুন: ওমিক্রন মোকাবিলায় বুস্টার ডোজ সহায়ক হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১০ দিনের মধ্যে বুস্টার ডোজ দেয়া শুরু হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জানুয়ারি থেকে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে টিকা দেয়া হবে
আগামী মাস (জানুয়ারি) থেকেই দেশের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে টিকা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, ‘আগামী মাস থেকে প্রতি মাসে আমরা অন্তত চার কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেয়ার কাজ শুরু করছি। এর জন্য আগামী মাস থেকেই আমরা দেশের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ভ্যাকসিন দেয়ার উদ্যোগ নিচ্ছি। এতে করে আশা করা যায়, আগামী মে-জুনের মধ্যেই আমাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সক্ষম হবো।’
বুধবার দুপুরে রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে বিডিসিএল’র আয়োজিত বিডিসিএল এর বার্ষিক জেনারেল মিটিং এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যেই ৩১ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন জোগানের ব্যাবস্থা করেছি। এই ভ্যাকসিন থেকে প্রতি মাসেই প্রয়োজনীয় পরিমাণে ভ্যাকসিন আমাদের হাতে চলে আসছে। এর মধ্যেই সাত কোটি প্রথম ডোজ, পাঁচ কোটি ডাবল ডোজসহ মোট ১২ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া সম্ভব হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য পূরণ করতে বুস্টার ডোজসহ মোট ২৮ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে সরকারের ৩১ ডোজ ভ্যাকসিন হাতে পাওয়ার সংস্থান করা গেছে। কাজেই বুস্টার ডোজসহ আমাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ২৮ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন লাগলেও আমাদের হাতে আরও তিন কোটি ডোজ ভ্যাকসিন হাতেই থাকবে। আর ইতোমধ্যে আমরা স্কুল পর্যায়ে সহ বস্তিতে গিয়েও ভ্যাকসিন দিয়েছি। ’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, দেশে বিডিসিএল এর উৎপাদন চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। দেশের পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে নানারকম ওষুধের উৎপাদনের চাহিদাও পাচ্ছে বিডিসিএল। কিন্তু সে তুলনায় বিডিসিএল স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। অবকাঠামো দুর্বলতা, যন্ত্রপাতির ঘাটতি, ফ্যাক্টরির জায়গা স্বল্পতাসহ এখানে নানারকম সমস্যা রয়েছে। এজন্য বিডিসিএল এর জন্য একটি অত্যাধুনিক মানের কারখানা নির্মাণের বিল এখন একনেকে রয়েছে।
আরও পড়ুন: ওমিক্রন মোকাবিলায় বুস্টার ডোজ সহায়ক হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘এটি দ্রুতই সম্পন্ন হয়ে যাবে। এসব উদ্যোগ সম্পন্ন করার পর বিডিসিএল আরও বেশি শক্তিশালী হবে।’
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে আরও জানান, বাংলাদেশ করোনা মোকাবিলায় বিশ্ববাসীর প্রশংসা পেয়েছে। সাউথইস্ট এশিয়াতে করোনা মোকাবেলায় বাংলাদেশ প্রথম হয়েছে। ব্লুমবার্গ প্রশংসা করেছে। ১২০টি হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন করা হয়েছে। ফিল্ড হাসপাতাল করা হয়েছে। হাসপাতাল বেড বাড়ানো হয়েছে। দেশে করোনার সময় কোথাও ওষুধ বা অক্সিজেন সংকট দেখা দেয়নি। সঠিক চিকিৎসা গাইডলাইন ছিল বলেই করোনা এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সামনে ওমিক্রনে আবার চাপ বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে শুধু ভ্যাকসিন ওমিক্রন ঠেকাবে না। আমাদের স্বাস্থ্যবিধি যথার্থ নিয়মে মানতে হবে। তাহলেই ওমিক্রন ছড়াবে না বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ওমিক্রন মোকাবিলায় সবাইকে মুখে মাস্ক পড়ারও আহ্বান জানান জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর এবিএম খুরশিদ আলম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর শারফুদ্দিন আহমেদ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু, ডিজিডিএ এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমানসহ অন্যান্য বক্তারা। সভায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ইডিসিএল এর ব্যাবস্থাপনা পরিচালক ডা. এহসানুল কবির।
আরও পড়ুন: পর্যটন স্পটে মাস্ক না পরায় করোনা সংক্রমণ বাড়ার আশংকা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
মহাখালী বিসিপিএসএ থেকে বুস্টার ডোজের কার্যক্রম শুরু হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
পর্যটন স্পটে মাস্ক না পরায় করোনা সংক্রমণ বাড়ার আশংকা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পটে মানুষ মাস্ক না পরায় করোনা (নতুন ধরণ ওমিক্রন) সংক্রমণ বাড়ার আশংকা রয়েছে।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে মানুষ মাস্ক না পরেই ভিড় করছেন, রাজনৈতিক সমাবেশেও মাস্ক পড়ছে না মানুষ। এতে করোনা সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ওমিক্রন মোকাবিলায় বুস্টার ডোজ সহায়ক হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রীমন্ত্রী বলেন,করোনা টিকার বুস্টার ডোজ সবাইকে দিতে সুরক্ষা অ্যাপ আপডেট করা হচ্ছে। এখন সীমিত আকারে দেয়া হচ্ছে ফ্রন্টলাইনারদেরকে। টিকা গ্রহণের কার্ড নিয়ে ষাটোর্ধ্ব ও ফ্রন্টলাইনাররা টিকা দিতে পারবেন। এ মাসের শেষের দিকে অ্যাপস এর মাধ্যমে তা শুরু হবে আগেরগুলোর মত। এখন তা নিয়ে কাজ করছে আইসিটি মন্ত্রণালয়।তিনি বলেন,দেশে এখনও ওমিক্রন ছড়ায়নি।ওমিক্রন ঠেকাতে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। সারাদেশের মানুষ যাতে আগের মত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে এজন্য জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনদের চিঠি দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।এ পর্যন্ত করোনা টিকার প্রথম ডোজ সাত কোটি ও দ্বিতীয় ডোজ সাড়ে চার কোটি মানুষকে দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে ৬০ শতাংশ মানুষকে। ৩৫ শতাংশ মানুষ দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে এখন কোনো লকডাউন দেয়া হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, করোনা নিয়ন্ত্রণে টিকা একটা বড় কার্যকরী ভূমিকা রেখেছে।স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন,বাংলাদেশ কোভিড নিয়ন্ত্রণে সফলতার উদাহরণ হয়েছে। এখন যে সংক্রমণ কমে গেছে এটা ধরে রাখতে হবে। সব হাসপাতালে এখন অক্সিজেন সাপোর্ট আছে।জাহিদ মালেক আরও বলেন, মালদ্বীপ সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি চুক্তি হবে। এর ফলে বাংলাদেশ থেকে ডাক্তার-নার্স নেবে তারা।
করোনার বুস্টার ডোজ রবিবার শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
আগামী রবিবার থেকে ট্রায়াল বুস্টার ডোজের টিকা দেয়া শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যানমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, ‘দেশে যারা বয়স্ক মানুষ রয়েছে, ফ্রন্ট লাইন ওয়ার্কার হিসেবে যে সমস্ত ডাক্তার, নার্স, সরকারি কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকেরা কাজ করে যাচ্ছেন তাদেরকে বুস্টার ডোজ দেয়ার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।’
শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে মানিকগঞ্জ শুভ্র সেন্টারে পিঠা-পুলি উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, বুস্টার ডোজ দেয়ার যাবতীয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বুস্টার ডোজ দেয়ার জন্য অনুমোদন দিয়েছেন। সুরক্ষা অ্যাপ আপডেটের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বুস্টার ডোজ দেয়ার তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
দেশে ভ্যাকসিনের কোন অভাব নেই জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, দেশে এখন সাত লাখ ফাইজার ভ্যাকসিনের টিকা হাতে আছে। আগামী মাসে আরও দুই কোটি টিকা আসবে। সব ভ্যাকসিন মিলিয়ে দেশে এখন পৌনে পাঁচ কোটি ভ্যাকসিন রয়েছে।
বাংলাদেশে এ পর্যন্ত সাত কোটি সিঙ্গেল ডোজ এবং সাড়ে চার কোটি ডাবল ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে বলে মন্ত্রী এসময় জানান।
পিঠা-পুলি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এসময় জেলা প্রশাসক আবদুল লতিফ, পৌর মেয়র রমজান আলী, সাটুরিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ফটোসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বস্তিবাসীদের টিকাদান শুরু আজ
সারাদেশের স্কুলে স্কুলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১০ দিনের মধ্যে বুস্টার ডোজ দেয়া শুরু হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আগামী সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে করোনা টিকার বুস্টার ডোজ দেয়া শুরু হবে।
বুধবার কোভ্যাক্স চুক্তির আওতায় জাপান ও যুক্তরাজ্য থেকে ৮০ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা গ্রহণের সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ কথা জানান। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত নাওকি ইতো এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে টিকা হস্তান্তর করেন।
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে আমাদের কাছে সাড়ে চার কোটি ডোজ ভ্যাকসিন মজুদ রয়েছে।সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে বুস্টার ডোজ দেয়া শুরু করা যেতে পারে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে জাপান বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং ব্রিটিশ সরকার দেশের যেকোনো সংকটে বাংলাদেশের পাশে থাকে। সুতরাং, দুই দেশ থেকে পাওয়া ভ্যাকসিনের ডোজ আমাদের কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে শক্তিশালী করবে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে এখন কোনো লকডাউন দেয়া হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসের ওমিক্রন রূপের তিনটি কেস শনাক্ত করা হয়েছে, তাদের সবাইকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন,‘তারা ভাল আছেন,তাদের চিকিৎসা চলছে।’
তিনি জনগণকে স্বাস্থ্য নির্দেশিকা মেনে চলার এবং করোনা টিকা নেয়ার আহ্বান জানান।
রবিবার, করোনার জাতীয় প্রযুক্তিগত উপদেষ্টা কমিটি (এনটিএসি) ৬০ বছরের বেশি বয়সী এবং সম্মুখ সারির যোদ্ধাদের বুস্টার ডোজ দেয়ার সুপারিশ করেছে।
এনটিএসি তার সুপারিশে প্রবীণ নাগরিক এবং ফ্রন্টলাইনারদের (যারা ছয় মাস আগে ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ পেয়েছেন)টিকার বুস্টার ডোজ দিতে বলেছেন। এছাড়া ওমিক্রনের বিস্তার রোধে জনসমাগম, সভা এবং সমাবেশ সীমিত করার জন্য পদক্ষেপ নেয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানায়, ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্বের ৫৭ টি দেশে ওমিক্রন শনাক্ত হওয়ার কথা জানা গেছে। এসব দেশকে ওমিক্রন সম্পর্কে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে বলেছে ডব্লিউএইচও।
আরও পড়ুন: ওমিক্রন নিয়ে জরুরি বৈঠক: বিদেশে যাওয়ার মাঝপথে দেশে ফিরলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জানুয়ারি মাসের মধ্যে ১৫ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
কোভিড-১৯: ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শতভাগ নাগরিককে প্রথম ডোজ টিকা দেয়ার লক্ষ্য ভারতের
‘হার ঘর দাস্তাক’ প্রকল্পের আওতায় দেশের শতভাগ নাগরিককে আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে অন্তত একডোজ টিকা দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
রবিবার এএনআই এর পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ইতোমধ্যে দেশটির প্রাপ্তবয়সী নাগরিকের অর্ধেককে দুই ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে।
এক টুইটে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুক মানদাভিয়া লিখেছেন, অভিনন্দন ভারত। এটা আমাদের জন্য অনেক গর্বের বিষয় যে আমাদের অর্ধেক প্রাপ্তবয়সী নাগরিক সম্পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২১
আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, অন্ধ্রপ্রদেশ, অরুণাচল প্রদেশ, চন্ডীগড়, দাদরা নগর হাভেলী এবং দামান দিউ, গোয়া, গুজরাট, হিমাচল প্রদেশ, কেরালা, লাদাখ, মধ্যপ্রদেশ উত্তরাখণ্ড ও ত্রিপুরার ৫০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক পূর্ণ ডোজ টিকা নিয়েছে।
কর্ণাটকের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক কমিশনার ড. রণদীপ বলেছেন, আমরা সম্ভবত দ্বিতীয় ডোজ টিকা কভারেজের ক্ষেত্রে দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে আছি৷ আমরা আশা করি এই মাসের শেষের দিকে আমাদের অন্তত ৭৫ শতাংশ নাগরিককে টিকার আওতায় আনতে পারব। আর মোট নাগরিকের ৯৫ শতাংশকে টিকা দিতে আরও অন্তত ৪৫-৬০ দিন সময় লাগবে।
গত সপ্তাহে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা ‘হার ঘর দস্তক’ প্রচারাভিযানের বিষয়ে রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সাথে একটি বৈঠক করেন। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশটির শতভাগ নাগরিককে টিকা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন।
আরও পড়ুন: ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের স্মরণে ঢাকায় মৈত্রী সপ্তাহ উদযাপন
ভারতে প্রথম ২ জনের ওমিক্রন শনাক্ত
বাংলাদেশে এখন কোনো লকডাউন দেয়া হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক রবিবার দেশে করোনার কারণে ফের লকডাউনের সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন।
সাভারে নির্মাণাধীন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ ম্যানেজমেন্ট বিল্ডিং (বিআইএইচএম) পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং দেশে লকডাউন কার্যকর করার কোনো সম্ভাবনা নেই।
জাহিদ মালেক বলেন, নতুন করোনাভাইরাস ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই। দেশে এর কোনো উপস্থিতি নেই।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের কাছে এখন পর্যাপ্ত ভ্যাকসিনের মজুদ রয়েছে এবং যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রস্তুতি রয়েছে।এ সময় উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ড. এনামুর রহমান এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন।
আরও পড়ুন: ওমিক্রন নিয়ে জরুরি বৈঠক: বিদেশে যাওয়ার মাঝপথে দেশে ফিরলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ওমিক্রন: ৭ আফ্রিকান দেশের যাত্রীদের বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন
ষাটোর্ধ্বদের করোনার বুস্টার ডোজ দেয়ার সিদ্ধান্ত সরকারের
৬০ বছরের বেশি বয়সী নাগরিকদের করোনার টিকার বুস্টার ডোজ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে কখন থেকে এ কর্মসূচি শুরু হবে সে বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। মঙ্গলবার সচিবালয়ে করোনা মোকাবিলা বিষয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘তারিখ নির্ধারণে পরবর্তীতে আমরা বসব।’
তিনি বলেন, দেশে করোনার নতুন শক্তিশালী ধরন ওমিক্রনের প্রবেশ রোধ ও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখার পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, আফ্রিকার দেশগুলো থেকে আসা ফ্লাইটের ওপর সরকার নিষেধাজ্ঞার সুপারিশ করছে এবং আফ্রিকা থেকে ভ্রমণকারীদের দেশে আসা নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, এরপরও যারা আসবেন তাদের সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধায়নে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে। ইউরোপীয় দেশ থেকে আসা যাত্রীদের বেলায়ও এটা করা হবে। সীমান্তে নজরদারি জোরদার করা হবে।
সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান যেন সীমিত আকারে হয় তা নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের কাছে চিঠি দেয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা “নো ভ্যাকসিন, নো সার্ভিস” পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছি। কারণ আমরা দেখতে পেয়েছি কিছু মানুষ টিকা নিতে অনিচ্ছুক।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, করোনা রোগীদের হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যাপারে দেশে আগের চেয়ে ভালো প্রস্তুতি রয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ২৭৩
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৫২ লাখ ছাড়িয়েছে
করোনায় দেশে মৃত্যু প্রায় ২৮ হাজার
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে বাংলাদেশের যোগাযোগ বন্ধ হচ্ছে
করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ শনাক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে বাংলাদেশের যোগাযোগ বন্ধ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, ‘আফ্রিকান নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিষয়ে আমরা অবহিত হয়েছি এবং এই ভাইরাসটি খুবই এগ্রেসিভ। সে কারণে আফ্রিকার সাথে আমাদের যোগাযোগ এখন স্থগিত করা হচ্ছে।’
শনিবার সকালে এক অডিও বার্তায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আফ্রিকান নতুন ভ্যারিয়েন্ট মোকাবিলায় দ্রুত পদক্ষেপ নিতে জরুরি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘সম্প্রতি আফ্রিকাসহ ইউরোপের কিছু দেশে ছড়িয়ে পড়া ওমিক্রন নামক করোনার নতুন একটি ভ্যারিয়েন্ট বিষয়ে দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অবগত রয়েছে এবং এ বিষয়ে করণীয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাসমূহও গ্রহণ করা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করলো দক্ষিণ আফ্রিকার বিজ্ঞানীরা
তিনি বলেন, এই ভাইরাসটি করোনার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্ট এর তুলনায় কিছুটা বেশি এগ্রেসিভ হলেও দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এটি নিয়ে তৎপর রয়েছে ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।
ভাইরাসটি নিয়ে অধিক আতংকিত না হয়ে দেশবাসীকে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার অনুরোধ জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সকল এয়ারপোর্ট, ল্যান্ডপোর্টে বা দেশের সকল প্রবেশপথে স্ক্রিনিং আরও জোরদার করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। একই সাথে সারা দেশেই স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলতে ও মুখে মাস্ক পড়তে উদ্বুদ্ধ করতে সকল জেলা শহরের প্রশাসনকে নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে।
জাহিদ মালেক বলেন, বিশ্বের আক্রান্ত অন্যান্য জায়গা থেকেও যারা আসবে তাদের বিষয়েও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কোনভাবেই স্ক্রিনিং ছাড়া যেন আক্রান্ত দেশের কোন ব্যক্তি দেশে প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট শাখাগুলিকেও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: আগামী মার্চের মধ্যে ইউরোপে করোনায় আরও ৭ লাখ মানুষ মারা যাবে: ডব্লিউএইচ
গণঅনশনে স্বাস্থ্যবিধি না মানায় বিএনপির সমলোচনায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী
খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগের দাবিতে বিএনপির গণঅনশন কর্মসূচিতে মাস্ক না পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি না মানায় এর সমালোচনা করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেছেন, একদিকে তারা করোনা নিয়ে সরকারের সমালোচনা করবেন, অন্যদিকে নিজেরাই স্বাস্থ্যবিধি মানবেন না, মাস্ক পরবে না, দূরত্ব বজায় রাখবে না।রবিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট কর্তৃক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ সমালোচনা করেন।তিনি বলেন, গতকাল করোনায় মৃত্যু শূন্য ছিল। এটি সবাই মিলে কাজ করার জন্য হয়েছে। এটি বহু প্রতিক্ষিত ছিল। বিনামূল্যে নয় কোটি টিকা দেয়া হয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে কেউ দূরত্ব রাখছেন না, মাস্ক পরছেন না। এতে করে সংক্রান্ত যেকোনো সময়ে আবারও বেড়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: জানুয়ারি মাসের মধ্যে ১৫ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জাহিদ মালেক বলেন, আমরা গতকালই দেখলাম একটি রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে নেতাকর্মীরা কেউই মাস্ক পড়েনি। যেখানে হাজার হাজার লোক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছে কিন্তু কারো মুখে মাস্ক নেই। এত দুইটা বিষয় বোঝা যায়, করোনা এত ভালোভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়েছে যে, যার ফলে তারা আর মাস্কই পড়তে চায় না। ওনারাই আবার বিগত সময়ে অনেক সমালোচনা করেছেন। এখন গতকাল আবার তারাই মাস্ক ছাড়া বক্তব্য দিচ্ছেন। কর্মীরাও মাস্ক পড়ছে না। এতে করে তারা প্রত্যেকেই হওয়ার আশঙ্কায় পড়ে গেল। সুতরাং আমাদেরকে এসব বিষয়ে দৃষ্টি রাখতে হবে।মন্ত্রী আরও বলেন, রাজনৈতিক অনুষ্ঠান ছাড়াও সামাজিক ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলো সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে অনুষ্ঠানগুলো করতে হবে। সাংবাদিক ভাইদের বলবো আপনারা এই বিষয়গুলো তুলে ধরবেন।
আরও পড়ুন: সারাদেশের স্কুলে স্কুলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ডায়াবেটিস রোগীদের বিনামূল্যে ইনসুলিন দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী