ডিএসসিসি প্রশাসক
নিয়মিত কর্মসূচির মাধ্যমে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে পারব: ডিএসসিসি প্রশাসক
এডিস মশার প্রজননস্থল নিধনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় নিয়মিত ও বিশেষ কর্মসূচির মাধ্যমে সফলভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ডিএসসিসি প্রশাসক ড. মোহাম্মদ শের আলী।
তিনি বলেন, এডিস মশার লার্ভা বিনষ্ট এবং জীবন্ত ও উড়ন্ত মশা নিধনের মাধ্যমে ডেঙ্গু রোগ নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত লার্ভিসাইডিং ও এডাল্টিসাইডিং করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে ডিএসসিসি এলাকায় বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু রোগীর যে তালিকা পাওয়া যায়, আমরা সেসব রোগীর ঠিকানা অনুযায়ী বিশেষ মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমও পরিচালনা করছি।
আরও পড়ুন: নাগরিকদের আরও দ্রুত সেবা দেওয়ার চেষ্টা চলবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় ডিএসসিসির জরুরি পরিচালন কেন্দ্র (শীতলক্ষ্যা হল) থেকে মশক নিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়িত কার্যক্রম সরাসরি তদারকি শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম আরও সুন্দর, সুষ্ঠু এবং সুচারুরূপে করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। তারই অংশ হিসেবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত এবং বিশেষ কর্মসূচি পরিচালনা করে চলেছে।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এ বছরের প্রাকৃতিক পরিবেশ অনুকূলে ছিল উল্লেখ করে প্রশাসক বলেন, আপনারা জানেন, তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হলে এডিস মশা বেঁচে থাকতে পারে না। এ বছর একটি নির্ধারিত সময় পর্যন্ত তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে ছিল। ফলে, তাপমাত্রার কারণে মশার ডেনসিটি অনেকটাই কমে গেছে এবং পরিবেশ-পরিস্থিতি আমাদের জন্য অনেকটাই অনুকূলে ছিল। আমরা আশাবাদী, এ বছর কোনও সমস্যা হবে না। কোনও ধরনের সমস্যা হলে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে রেসপন্স করব।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব মোহাম্মদ বশিরুল হক ভূঁঞা, ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মাহতাব আহমেদ, সিস্টেম এনালিস্ট মো. আবু তৈয়ব রোকন, নির্বাহী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: নাগরিক সেবাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
৩ মাস আগে
নাগরিকদের আরও দ্রুত সেবা দেওয়ার চেষ্টা চলবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিকদের সুচারুভাবে আরও দ্রুততার সঙ্গে সেবা দিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন ডিএসসিসি প্রশাসক ড. মহ. শের আলী।
তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার রক্তদানের মাধ্যমে (গঠিত সরকারের কাছে) সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেড়ে গেছে। তারা চায় সিটি করপোরেশন যেভাবে নাগরিক সেবা দিচ্ছিল সেটি আরও উন্নতভাবে দেওয়ার জন্য।’
শনিবার (২৪ আগস্ট) রাজধানীর দয়াগঞ্জ এলাকায় বর্জ্য সংগ্রাহক আধার (কনটেইনার) পরিষ্কার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ত্রাণ কার্যক্রম সমন্বয়ে এনজিওগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তিনি বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করছি। আমরা কিছু সমস্যা দেখেছি। সেগুলো আমরা অতিক্রম করতে চাই। আমরা যেসব সেবা নাগরিকদের দিই সেগুলো আরও সুন্দর, সুচারুভাবে ও দ্রুততার সঙ্গে দেওয়ার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক বলেন, ‘প্রথম বিষয় হচ্ছে, দুর্নীতি বা আইনগত বিষয়গুলো দেখার জন্য রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট সংস্থা রয়েছে। আমরা নাগরিক সেবা সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর ওপর জোর দিচ্ছি।’
এছাড়াও প্রশাসক মিতালী স্কুল ও আসগর আলী হাসপাতাল এলাকায় নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম ও দক্ষিণ কুতুবখালী খাল পরিদর্শন করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ, অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন সরকার, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ড. মোহাম্মদ সফিউল্লাহ সিদ্দিক ভুঁইয়া, স্থানীয় কাউন্সিলর মো. শামসুজ্জোহা।
আরও পড়ুন: বন্যা মোকাবিলায় এনজিওগুলোর দক্ষতা কাজে লাগানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ফেনীর মোবাইল নেটওয়ার্ক সচল রাখতে জেনারেটরের ডিজেল ফ্রি করার নির্দেশনা উপদেষ্টা নাহিদের
৩ মাস আগে
নাগরিক সেবাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে নাগরিক সেবাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নবনিযুক্ত প্রশাসক ড. মোহাম্মদ শের আলী।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, একটা বিশেষ প্রেক্ষাপটে সরকার আমাকে ডিএসসিসির প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করার নির্দেশনা দিয়েছেন। সে প্রেক্ষিতে আজ সহকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি।’
আরও পড়ুন: শেখ সেলিম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে এনবিআর
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) নগর ভবনের বুড়িগঙ্গা হলে বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসক এ কথা বলেন।
প্রশাসক বলেন, ‘তাদের কাছ থেকে কাজে কোনো চ্যালেঞ্জ আছে কিনা, সে বিষয়ে অবহিত হয়েছি। সেগুলো বিশেষ করে নাগরিক সেবা আরও সুন্দরভাবে, আরও দক্ষতার সঙ্গে জনগণকে প্রদানের দিকনির্দেশনা দিয়েছি।’
এছাড়া সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে অব্যাহতভাবে সেসব সেবা প্রদান করতে পারব বলে আমরা আশা করছি বলে জানান ড. মোহাম্মদ শের আলী।
তিনি বলেন, যে সেবাগুলো ডিএসসিসি থেকে দেওয়া হয়, সেগুলো অব্যাহত আছে ও অব্যাহত থাকবে। কাউন্সিলরগণের মাধ্যমে যে সেবাগুলো দেওয়া হয় সে বিষয়গুলোর কি হবে এবং কাউন্সিলরদের অবস্থানের বিষয়ে সরকার কেন্দ্রীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। তবে কাউন্সিলরদের যে অফিসগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সে অফিসগুলোর বিষয়ে আমরা নজর দিচ্ছি। যাতে করে সেবাগুলো আমরা আরও সুন্দরভাবে দিতে পারি। আমরা আশা করছি, সাম্প্রতিক সময়ের কোনো বিষয়ই নাগরিক সেবাদান কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করবে না। সামনের দিকে এগিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, ‘জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন সংক্রান্ত যে সমস্যা ছিল সেটি দূর হয়েছে। এখন আমরা কেন্দ্রীয় সার্ভারের এই সেবা দিচ্ছি। এছাড়া ট্রেড লাইসেন্স বা অন্যান্য সেবা প্রদানে আমরা সর্বোচ্চ ওয়াকিবহাল।’
শের আলী বলেন, আমরা সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর কারণে ট্রেড লাইসেন্স প্রদানসহ অন্যান্য সেবা প্রদান কার্যক্রমে কোনো ধরনের সমস্যা হয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা আইন ও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।
আরও পড়ুন: এবার কুমিল্লার সাবেক এমপি বাহারের নামে সাংবাদিকের মামলা
রাজস্ব বাড়াতে করজাল সম্প্রসারণের কথা ভাবছেন এনবিআরের নতুন চেয়ারম্যান
৪ মাস আগে