ডিএনসিসি প্রশাসক
ডিসেম্বরে রাস্তার কাজ সম্পন্ন হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান বলেছেন, ডিসেম্বরে রাস্তার চলমান কাজগুলো পুরোপুরি সম্পন্ন হবে।
তিনি বলেন, ‘ডিএনসিসিতে নতুনভাবে সংযুক্ত এলাকায় স্থায়ীভাবে টেকসই উন্নয়নের জন্য রাস্তা ও পয়োনিষ্কাশন নালা নির্মাণের কাজ চলমান।’
আরও পড়ুন: ডিএনসিসির সাবেক মেয়র আতিক গ্রেপ্তার
রবিবার (১৯ অক্টোবর) ডিএনসিসির নতুনভাবে সংযুক্ত ১৮টি ওয়ার্ডের অন্তর্গত নতুনবাজার, বেরাইদ, সাতারকুল ও ফকিরখালী এলাকার রাস্তার চলমান কাজ পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি।
পরিদর্শনকালে ডিএনসিসির প্রশাসক এলাকাবাসীর সঙ্গে মত বিনিময় করেন।
এসময় তিনি এলাকাবাসীর সমস্যার কথা শোনেন এবং সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ প্রদান করেন।
তিনি আরও বলেন, রাস্তা ও ড্রেনেজের কাজগুলো করতে গিয়ে জনগণের কিছুটা ভোগান্তি হয়েছে। এবছর বর্ষায় সেপ্টেম্বর অক্টোবর মাসেও প্রবল বৃষ্টি হওয়ায় স্বাভাবিক গতিতে কাজ চালিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি।
তিনি বলেন, এই এলাকার মানুষের ভোগান্তি লাঘবে কাজের গতি বাড়িয়ে দ্রুত সময়ে কাজ শেষ করা হবে। পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে। কয়েকটি রাস্তার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ঢালাইয়ের কাজ শুরু হবে। ডিসেম্বরে রাস্তার চলমান কাজগুলো পুরোপুরি সম্পন্ন হবে।
এসময় মাহমুদুল হাসান জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘নতুন এলাকায় রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণের জন্য আমাদের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। সম্পূর্ণ প্রস্তুতি আমাদের আছে। তবে প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণের জন্য এলাকাবাসীর সহযোগিতা প্রয়োজন। রাস্তা নির্মাণের জন্য আপনারা সবাই কিছুটা জায়গা ছেড়ে দিলে প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ করা সম্ভব হবে। এর সুফল আপনারাই ভোগ করবেন।’
পরিদর্শনকালে অন্যান্যের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা নাছিমা খানম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ফারুক হাসান মো. আল মাসুদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসির আওতাধীন সব ওয়ার্ডে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু
২ সপ্তাহ আগে
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চলমান উন্নয়ন সম্পন্ন করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। এসময় তিনি চলমান প্রকল্পের কাজের গুণগত মান নিশ্চিতে প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন।
শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে গাবতলী সিটি পল্লিতে ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জন্য বহুতল ভবন নির্মাণ প্রকল্প, কল্যাণপুর স্টর্ম ওয়াটার পাম্পিং স্টেশন এবং আমিন বাজার ল্যান্ডফিল সম্প্রসারণ ও আধুনিকীকরণ প্রকল্প পরিদর্শন শেষে ডিএনসিসি প্রশাসক এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: এডিসের লার্ভা পাওয়ায় ডিএনসিসির ৬ ভবন মালিককে ১ লাখ ৬১ হাজার টাকা জরিমানা
ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, ‘চলমান কাজগুলো নির্ধারিত সময়ে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ ও সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে। কাজের গতি বাড়াতে সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকতে হবে। জলাবদ্ধতা নিরসনে কল্যাণপুর স্টর্ম ওয়াটার পাম্পিং স্টেশন সবসময় সচল রাখতে হবে এবং এটির আধুনিকীকরণ করতে হবে।’
আমিনবাজার ল্যান্ডফিল পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, ‘ডিএনসিসিতে বিপুল পরিমাণ বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনায় আমিন বাজার ল্যান্ডফিল আধুনিকীকরণ করতে হবে। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব, পরিচ্ছন্ন ঢাকা গড়ে তোলা হবে। এতে বায়ুদূষণ রোধ হবে। এছাড়া বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে সঠিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি ৪২ দশমিক ৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব।’
আরও পড়ুন: ভারী বৃষ্টিপাতে জলাবদ্ধতা নিরসনে ডিএনসিসির ৫ হাজারের বেশি পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও ১০ কিউআরটি
তাই এই প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ ও সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে কাজের গতি বাড়াতে হবে বলে জানান প্রশাসক।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. শরীফ উদ্দীন, আবুল হাসনাত ও মো. আশরাফুল আলম তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক সার্কেল), মো. ফরহাদ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (বর্জ্য ব্যবস্থাপনা), মোহাম্মদ আবুল কাশেম তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পুর), মো. রফিকুল ইসলাম তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ)।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসির মশা নিধন অভিযান: লার্ভা পাওয়ায় ১ লাখ ৫৩ হাজার টাকা জরিমানা
১ মাস আগে