ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে মালয়েশিয়ায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন করেছে মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন।
হাইকমিশনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকাল ১১ টার দিকে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান।
পরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান- মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামিম আহসান।
আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক দিনটির প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য তুলে ধরে হাইকমিশনার তার বক্তৃতায় শুরুতে বঙ্গবন্ধু এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদকে সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ১৯৭১ এর ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু পরোক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা করেছেন। এই ভাষণ শুধু বাঙালি জাতিকেই স্বাধীনতা অর্জনে অনুপ্রাণিত করেনি, সারা বিশ্বের নিপীড়িত-নির্যাতিত স্বাধীনতাকামী মানুষকে সর্বদা অনুপ্রেরণা জুগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে স্বীকৃত ৭ই মার্চের ভাষণটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য অনুধাবন করেই ইউনেসকো ২০১৭ সালে এ ভাষণকে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে ‘মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’- এ অন্তর্ভুক্ত করেছে।
হাইকমিশনার আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর 'সোনার বাংলা' নির্মাণের স্বপ্নকে অনুসরণ করে প্রধানমন্ত্রী একটি সমৃদ্ধ ও জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বদ্ধপরিকর। তার কার্যকর পদক্ষেপের ফলে বাংলাদেশ একটি গতিশীল অর্থনীতি ও সম্ভাবনার দেশে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, দারিদ্র বিমোচন, নারীর ক্ষমতায়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা বিভিন্ন সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি ঈর্ষণীয়। বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রবাসীবান্ধব এই সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বহুমাত্রিক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।
আরও পড়ুন: লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা
হাইকমিশনার প্রবাসীদের ব্যাংকের মাধমে রেমিট্যান্স পাঠানোর এবং সার্বজনীন পেনশন স্কীমে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বৈধ পথে টাকা পাঠানো হলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।
আলোচনার শুরুতে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এবং তাদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
অনুষ্ঠানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয় এবং বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশ কমিউনিটি এবং বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের বিশিষ্ট নেতৃবৃন্দ এবং হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শ্রদ্ধা
৯ মাস আগে
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকালে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন।
পরে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ ও কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন শেখ হাসিনা।
পরে আওয়ামী যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
আরও পড়ুন: আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
ফরিদপুরে অনুষ্ঠিত হলো ৭টি ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ প্রতিযোগিতা
৯ মাস আগে
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ওপর নির্মিত চলচ্চিত্র `মাইক` এর ফুটেজ উদ্ধারের দাবি
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে উপজীব্য করে সরকারি অনুদানে নির্মিত পূর্ণদৈর্ঘ্য শিশুতোষ 'মাইক' চলচ্চিত্রের চুরি হওয়া ফুটেজ উদ্ধারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৪টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই আবেদন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পরিচালক ও প্রযোজক এফ এম শাহীন বলেন, আমি ২০২০-২১ অর্থ বছরে সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে কেন্দ্র করে পূর্ণদৈর্ঘ্য শিশুতোষ চলচ্চিত্র 'মাইক' নির্মাণ করি।
চলচ্চিত্রটি আগামী ৭ মার্চের পূর্বেই মুক্তি দেয়ার কথা। ছবিটি সহকর্মীদের নিয়ে গত ৮ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টায় পরীক্ষামূলকভাবে দেখার সময় আমাদের অফিসের উত্তরাংশে পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেডের তাকাফুল প্রকল্প অফিস থেকে অপরিচিত ছয় থেকে সাত জন বের হয়ে বলেন, এটা ইসলামী ইন্সুরেন্স টাওয়ার। এখানে বঙ্গবন্ধুর ছবি, ভাস্কর্য ও চলচ্চিত্র কার্যক্রম ইত্যাদি করা যাবে না। এটা আমাদের চেয়ারম্যান ফখরুল সাহেবের হুকুম।
তিনি বলেন, গত ৮ ফেব্রুয়ারি পদ্মা লাইফ টাওয়ারের ইলেকট্রিশিয়ান বিকাল ৫টায় এসে বলেন, ভবনের বিদ্যুৎ লাইন মেরামত করতে হবে বিধায় এক ঘন্টা বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকবে। তারপর দুই ঘন্টারও বেশি সময় অতিবাহিত হলে ইলেকট্রিশিয়ান মাহে আলমকে জিজ্ঞেস করলে জানায়, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম স্যারের নির্দেশ ও এসিস্ট্যান্ট ভাইস চেয়ারম্যান আসগর আলী স্যারের হুকুমে আপনাদের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৭ মার্চ উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, গত ৯ ফেব্রুয়ারি সকাল সোয়া ১০টায় আমি আমার ড্রাইভারের কল পেয়ে অফিসে ঢুকে দেখি বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙ্গা অবস্থায় মেঝেতে পড়ে আছে, তর্জনী ভাস্কর্যটিও মেঝেতে পড়া।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টা থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টার মধ্যে যেকোন সময় পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ভবনের ১১ তলায় বিবার্তা ও জাগরণ টিভির অফিসে দুষ্কৃতিকারীরা আমার টেবিলের ড্রয়ারে রক্ষিত ‘মাইক' চলচ্চিত্রের সর্বশেষ এডিটেড ফুটেজের পোর্টেবল হার্ডডিস্ক চুরি করে নিয়ে যায়।
যার আনুমানিক মূল্য এক কোটি ২৫ লাখ টাকা।
শাহীন বলেন, এছাড়া বিবার্তার সম্পাদকের ড্রয়ার থেকে বেতন ও ভাড়ার জন্য তোলা নগদ পাঁচ লাখ ৩৫ হাজার টাকা এবং একটি অ্যাপল ব্র্যান্ডের আইপ্যাড যার মূল্য এক লাখ ১০ হাজার টাকাও নিয়ে যায়।
যার সর্বমোট মূল্য এক কোটি ৩১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।
উল্লেখ্য, অত্র ভবনের ১১ তলার একাংশ অফিস হিসেবে ভাড়া নিয়ে ২০২১ সালের ৩ মে থেকে গণমাধ্যম কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছি।
তিনি জানান, বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এ ফোন করলে রমনা থানা পুলিশ, ডিবি এবং সিআইডি ঘটনাস্থলে এসে উক্ত ঘটনা দেখেন ও শোনেন।
এদিকে নাশকতা, ভাংচুর-চুরির ঘটনায় গত ৯ ফেব্রুয়ারি গভীর রাত পর্যন্ত রমনা থানায় অপেক্ষা করেও মামলা করতে পারিনি।
বিবার্তা ২৪ ডটনেট ও জাগরণ আইপি টিভির অফিসে হামলা, বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে উপজীব্য করে পূর্ণদৈর্ঘ্য শিশুতোষ চলচ্চিত্র 'মাইক' এর ফুটেজ চুরির বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে পরদিন থেকে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ (ইনু), ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), তেজগাঁও কলেজ সাংবাদিক সমিতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি, খুলনা বিভাগীয় সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকা, ইউনিভার্সিটি জার্নালিস্ট ফোরাম, ঢাকাস্থ ঝিনাইদহ সাংবাদিক ফোরাম, কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা প্রেসক্লাব, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সাংবাদিক সমিতি, ঢাকা আলিয়া সাংবাদিক সমিতি, দৌলতপুর রিপোর্টার্স ক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠন বিবৃতি দেয় এবং গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে চাপে পড়ে ১০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যার পর আমাকে ডাকে রমনা থানা পুলিশ।
তিনি আরও বলেন, অভিযোগপত্রে কাটছাঁট করার জন্য দীর্ঘ সময় বসিয়ে রেখে রাত প্রায় দেড়টার দিকে বলে, ডিসিকে না দেখিয়ে মামলা নেয়া যাবে না।
১১ ফেব্রুয়ারি, শনিবার রমনা মডেল থানায় অজ্ঞাতনামা চোর/চোরদের বিবাদী করে চুরির মামলা নেয়, যার নং: ০৯, তাং: ১১.০২.২০২৩।
মামলায় বিবার্তা ও জাগরণ অফিসে হামলা, ভাংচুর-চুরির ঘটনায় প্রধান সন্দেহভাজন পদ্মার চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলামসহ অভিযুক্তদের নাম বাদ দিতে হয়েছে।
'মাইক' চলচ্চিত্রের পরিচালক ও প্রযোজক বলেন, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সংগঠন গৌরব '৭১ এর সাধারণ সম্পাদক ও গণজাগরণ মঞ্চের একজন সংগঠক।
অন্যদিকে ফখরুল ইসলাম যুদ্ধাপরাধীদের সংগঠন জামায়াতের সাবেক নেতা ও পৃষ্ঠপোষক।
যেহেতু জাগরণ টিভি ও বিবার্তা ২৪ ডটনেট সত্য, ন্যায় ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান, সেহেতু পদ্মা লাইফ ইন্সুরেন্সের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম ও এসিস্ট্যান্ট ভাইস চেয়ারম্যান আসগর আলী আমাকে এই টাওয়ার থেকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র করে 'মাইক' এর সর্বশেষ এডিটেড ফুটেজের পোর্টেবল ড্রাইভটি চুরিতে তারা মদদ জুগিয়েছে।
কারণ সাধারণ চোরের কাছে এর কী মূল্য আছে?
তিনি বলেন, ঘটনার পরপরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তাৎক্ষণিক সাড়া পেয়ে আমি আশায় বুক বেঁধেছিলাম, একটা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীরা চিহ্নিত হয়ে আইনের আওতায় আসবে এবং 'মাইক' চলচ্চিত্রের ফুটেজটি উদ্ধার হবে।
"কিন্তু অত্যান্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে যে, এক সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও অপরাধীদের ধরার দৃশ্যমান কিছু পরিলক্ষিত হয়নি। তাই এই বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি ভরসা রাখা দায় হয়ে উঠেছে। এদিকে পদ্মা লাইফ কর্তৃপক্ষ অদ্যবধি আমাদের বিদ্যুৎ সংযোগটি বন্ধ রেখেছে," তিনি বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানিয়ে এফ এম শাহীন বলেন, আমাদের আশা, আকাঙ্ক্ষা ও আশ্রয়ের শেষ ভরসা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার কাছে আকুল আবেদন-আপনি এই ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে 'মাইক' চলচ্চিত্রের ফুটেজ উদ্ধারের নির্দেশ দিয়ে কৃতজ্ঞতার বন্ধনে আবদ্ধ করবেন।
মাইক-এর অভিনেতা ঝুনা চৌধুরী বলেন, সরকারের অনুদানে ছবিটি নির্মিত হয়েছে। আর এই ছবির স্ক্রিপ্টও ভালো ছিল।
সিনেমার হার্ডডিস্কটি নিয়ে গেছে। আজকে আমরা এখানে প্রতিবাদ করছি। প্রয়োজনে রাজপথে নামব।
এই চলচ্চিত্রের অভিনেতা নাদের চৌধুরী বলেন, সিনেমাটা যাতে দর্শকরা দেখতে পারে সেই ব্যবস্থা করা হোক। ভবনে কিছু ঘটলে তার দায়-দায়িত্ব পদ্মা লাইফ ইন্সুরেন্সকে বহন করতে হবে।
আমরা আশা করি, প্রশাসন চুরি হওয়া ফুটেজ উদ্ধার করবে এবং দেশের মানুষ ৭ মার্চের মধ্যে সিনেমাটি দেখতে পারবে।
মাইকের অভিনেত্রী তানভীন সুইটি বলেন, ইতিহাস তুলে আনার এই ধারাকে বারবার থমকে দেয়া হচ্ছে! ২০২৩ সালে এসে কারা এই কাজটা করল? আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।
'মাইক' সিনেমার অপর পরিচালক হাসান জাফরুল বিপুল বলেন, সিনেমাটি যদি অন্য জায়গা থেকে আপলোড হয় তাহলে বড় বিপর্যয় হবে আমাদের জন্য।
সিনেমাটি আগামী ৭ মার্চে মুক্তি দিতে চাচ্ছি। আমি মাইক-এর ফুটেজ উদ্ধারে প্রশাসনের সর্বাত্মক সহযোগিতা চাই।
'মাইক' এর শিশুশিল্পী সানজিদ বলেন, জাতির পিতার ৭ই মার্চের ভাষণকে নিয়ে আমাদের সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে। মার্চ মাসে সিনেমাটি মুক্তি পেলে সবচেয়ে ভালো হতো।
আরেক শিশুশিল্পী আলী আবদুল্লাহ বলেন, আমরা আশা করেছিলাম মার্চ মাসে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।
আশা করছি ঠিক সময়ে 'মাইক' সিনেমাটি মুক্তি পাবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিবার্তা২৪ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি, বিবার্তার বার্তা সম্পাদক হাবিবুর রহমান রোমেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এই চলচ্চিত্রে আরো অভিনয় করেছেন বরেণ্য অভিনেতা তারিক আনাম খান, জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ফেরদৌস ও জয়িতা মহলানবীশ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা ৭ মার্চের ভাষণে শতাধিক ভুল: তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে
ভারতে ২৭ মার্চ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ফের চালু
১ বছর আগে
প্রযুক্তির যুগে নতুন প্রজন্মকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া যাবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার বলেছেন, প্রযুক্তির এই যুগে দেশের প্রকৃত ইতিহাস, স্বাধীনতা, জাতির পিতার আত্মত্যাগ এবং লাখো শহীদের রক্তদান সম্পর্কে তরুণ প্রজন্মকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া যাবে না।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তির যুগে তাদের (নতুন প্রজন্মকে) অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেয়া সম্ভব হবে না।’
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে কেউ নষ্ট করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই পৃথিবী নতুন প্রজন্মের জন্য অনেক উন্মুক্ত, তাই তারা আর বিভ্রান্ত হবে না।’
তিনি উল্লেখ করেন যে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ২১ বছর ধরে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করেছে।
‘আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এখন এটা আর করা যাবে না,’ বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ দশকের পর দশক বাঙালি জাতিকে অনুপ্রেরণা যোগাবে।
তিনি স্মরণ করেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো নিষিদ্ধ ছিল।
তিনি বলেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে বাঙালিদের স্বাধীনতা অর্জনে অনুপ্রাণিত করে এমন ভাষণ বাজানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পড়ুন: ঐতিহাসিক ৭ মার্চ: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, এই ভাষণ বাজানোর জন্য আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের অনেক নেতাকর্মীকে নির্যাতন ও হত্যা করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি দীর্ঘ ২১ বছরের শাসনে স্বাধীনতার ইতিহাসকে বিকৃত করেছে।
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, লাখো শহীদের রক্তদান ও মানুষের সংগ্রামকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা হয়েছে। এখন এটা প্রমাণিত যে কেউ সত্যকে মুছে ফেলতে পারে না।’
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো হয়।
পড়ুন: সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
২ বছর আগে
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে সোমবার বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সকাল ৭টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তিনি। সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে দেশের স্বাধীনতার স্থপতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
এরপর মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রাণ দেয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্যদের জন্য মোনাজাতের মাধ্যমে দোয়া করা হয়।
আরও পড়ুন: সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
২ বছর আগে
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে স্মরণীয় দিন হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় সোমবার দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ।
১৯৭১ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক বিশাল জনসমুদ্রের সামনে যে যুগান্তকারী ভাষণ দিয়েছিলেন, তাতে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলার দামাল ছেলেরা হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল। সে দিনটি থেকে নতুন করে অনুপ্রেরণা পাওয়ার জন্য প্রতিবছর দিবসটি পালিত হয়।
লক্ষাধিক স্বাধীনতাকামী জনতার সামনে বঙ্গবন্ধু তার ১৯ মিনিটের অসামান্য ভাষণে শোষক পাকিস্তানি শাসন থেকে দেশকে মুক্ত করতে জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হওয়ার জন্য অসহযোগ আন্দোলনের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
বিশাল জনসভা থেকে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন,‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, জয় বাংলা’।
তার এই ভাষণকে প্রায়ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের ঐতিহাসিক গেটিসবার্গের ভাষণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন. যেহেতু আমরা রক্ত দিতে শিখেছি, আমরা আরও রক্ত দেব। ইনশাআল্লাহ, এদেশের মানুষকে মুক্ত করতেই হবে...প্রতিটি ঘরকে দুর্গে পরিণত করব। তোমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে (শত্রু) মোকাবিলা কর।
সেদিন বঙ্গবন্ধুর দেয়া সেই ভাষণ জাদুমন্ত্রের মতো কাজ করেছিল, যা সমগ্র জাতিকে তৎকালীন পাকিস্তানি সামরিক জান্তার স্বৈরাচারী ও দমনমূলক শাসন থেকে স্বাধীনতার সংগ্রামে যোগ দিতে অনুপ্রাণিত করেছিল।
সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ২০২২’ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেবেন।
দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের পাশাপাশি দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল,রেডিও স্টেশন ও জাতীয় দৈনিকগুলোতে দিবসটি উপলক্ষে বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে।
পড়ুন: ৭ মার্চের ভাষণ পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ হাইকোর্টের
এদিকে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে জাতির স্বাধীনতার যাত্রাকে বাস্তবায়িত করার সাহসী ও দূরদর্শী নেতৃত্বকে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে পৃথক বাণী দিয়েছেন।
এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুধু আমাদের জন্য নয়, সারা বিশ্বের স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে।
রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবনের স্বপ্ন ছিল স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত করা। ‘আমাদের মহান নেতার সেই স্বপ্ন পূরণে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।’
তিনি বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গৃহীত ‘রূপকল্প ২০৪১’ বাস্তবায়নে অবদান রাখার জন্য রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নির্বিশেষে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, ‘জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি, আজ বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গর্বের।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গত বছর আমরা ৭ই মার্চের এই মহান ভাষণের সুবর্ণজয়ন্তী ও স্বাধীনতা উদযাপন করেছি। এ বছর আমরা ভাষা আন্দোলনের ৭০ বছর ও মুজিববর্ষ উদযাপন করছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকারের গৃহীত উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।’
তিনি জাতির পিতার মহান আদর্শ অনুসরণ করে তার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ার অঙ্গীকার করারও আহ্বান জানান।
২০১৭ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
২০২০ সালের ৭ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ ৭ মার্চকে ‘জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস’-এর পরিবর্তে ‘ঐতিহাসিক দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে, তাই দিবসটি এখন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয়।
পড়ুন: সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
২ বছর আগে
বাঙালি জাতির জন্য ৭ মার্চ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ : মেয়র তাপস
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
৩ বছর আগে
দেশের উন্নয়নের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন রবিবার বলেছেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়নের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
৩ বছর আগে
জাপানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত
যথাযথ মর্যাদায় রবিবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন করেছে টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস।
৩ বছর আগে
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রবিবার বাঙালি জাতির মহান ও অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৩ বছর আগে