স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৪১
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪১ জন।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯২ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ৪৯ জন রোগী।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৩৬
চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৭ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ১ লাখ ২৯ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক ১ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশ নারী।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নতুন করে একজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৫৩৪ জনে। এছাড়া ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৯ জনের।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন। এ নিয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ২০ লাখ ১৯ হাজার ২৩১ জনে।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএসএমএমইউতে একসঙ্গে চার অপরিণত নবজাতকের জন্ম
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) একসঙ্গে চার অপরিণত নবজাতকের সফলভাবে জন্ম দিয়েছেন এক মা।
নিওনেটোলজি (নবজাতক) ও ফিটোম্যার্টারনাল মেডিসিন বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ডাক্তার, রেসিডেন্ট ছাত্রছাত্রীদের চিকিৎসাসেবা ও নার্সদের নিবিড় নার্সিংসেবাসহ সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এটা সম্ভব হয়েছে।
তাদের চিকিৎসকদের নিয়মিত ফলোআপে থাকতে হবে। তাদের প্রতিটি মুহূর্ত কাটছে হাসি আর আনন্দে। বর্তমানে চার নবজাতকই সুস্থ আছে।
বিএসএমএমইউয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলম বলেন, একসঙ্গে চারজনের জন্মদান অবশ্যই ব্যতিক্রম। চার নবজাতকই কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছে, ফলে তাদেরকে সুস্থ রাখা খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল।
তিনি বলেন, সফল সিজারের মাধ্যমে নবজাতাকদের সুস্থভাবে জন্মদান নিশ্চিত করাটাও চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে নিওনেটোলজি ও ফিটোম্যার্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসকরা যথাযথ ও গুণগতমানের ওটিসহ চিকিৎসেবা দেওয়ায় তারা সফল হয়েছেন। চার নবজাতকই সুস্থ আছে।
তিনি আরও বলেন, সংশ্লিষ্ট সকলকে আমার অভিনন্দন। আশা করি আগামী দিনে এ ধরণের ব্যতিক্রমী চিকিৎসাসেবায় ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিএসএমএমইউ দেশ ও পৃথিবীর বুকে রোল মডেলে পরিণত হবে।
নিওনেটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল মান্নান বলেন, চিকিৎসাসেবার মাধ্যমে নবজাতকদের বাঁচিয়ে রাখা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জের ছিল। তারপরেও সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুস্থ রাখা সম্ভব হয়েছে।
তিনি বলেন, নবজাতকদের চিকিৎসাসেবা ও যথাযথ কেয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জরুরি বিষয় হলো ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার (কেএমসি), হ্যান্ড ওয়াসিং, আরলি ব্রেস্ট ফিডিং বা যথ দ্রুত সম্ভব মায়ের কাছে নবজাতককে শিফট করে মায়ের বুকের দুধ পান করানো।
তিনি আরও বলেন, প্রয়োজন হলে নবজাতকের শ্বাস কষ্ট নিয়ন্ত্রণে রাখতে সিপাপ নামক ডিভাইসের সেবা নিশ্চিত করা। সাধারণত একজন গর্ভধারিণী মা ৪০ সপ্তাহে সন্তান প্রসব করে থাকেন, কিন্তু মায়ের গর্ভে থাকা অবস্থায় এই চার নবজাতকের বয়স যখন ৩১ সপ্তাহ তখন তার মায়ের সিজার করতে হয়েছিল। নবজাতকের জন্মের সঙ্গে সঙ্গে মায়ের ত্বকের সঙ্গে অপরিণত নবজাতকের ত্বক লাগিয়ে সেবা প্রদান ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার (কেএমসি) খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই চার নবজাতকের চিকিৎসাসেবায় এই বিষয়টিকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
ফিটোম্যাটানাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. তাবাসসুম পারভীন বলেন, একসঙ্গে চার সন্তানের গর্ভধারিণী জননীর সফলভাবে ওটি সম্পন্ন করা সার্জনদের জন্য একটি জটিল ও চ্যালেঞ্জিং বিষয় ছিল।
এক্ষেত্রে আমরা সফল হলেও এসকল শিশুদের সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য নিয়মিত ফলোআপে থাকতে হবে বলে জানান ডা. তাবাসসুম পারভীন।
ডা. নুজহাত নূয়েরি জুঁই ও ডা. মায়মুনা জানান, কম ওজনের অপরিণত নবজাতকদের ক্ষেত্রে যেকোনো ধরণের সংক্রমণের উচ্চমাত্রার ঝুঁকি থাকে।
তারা আরও জানান, জন্মের পর নবজাতকদের কমপক্ষে পাঁচ দিন ইনকিউভিটরে রাখা হয়েছিল। কম ওজনের শিশুদের অপরিণত খাদ্যনালীর কারণে হজমশক্তির অভাব, শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারা, রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারা, অপরিণত ফুসফুসের কারণে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা, ব্রেইনে রক্তক্ষরণসহ বিভিন্ন ঝুঁকি থাকে।
এছাড়া কম ওজনের অপরিণত নবজাতকদের ক্ষেত্রে এসব বিষয়ে বিবেচনা নিয়েই চিকিৎসকদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করতে হয় বলে জানান তারা।
চার নবজাতকের বাবা গোলাম মোস্তফা বলেন, তার স্ত্রী ফিটোমেটানাল মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. তাবাসসুম পারভীনের অধীনে ছিলেন। গত ৯ নভেম্বর উক্ত বিভাগে তার স্ত্রীকে ভর্তি করান এবং ১৪ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১১টায় চিকিৎসকরা সফলভাবে সিজার সম্পন্ন করেন।
১ দিন আগে
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৩৬
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩৬ জন।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৩ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৪৩ জন রোগী।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৭৪
চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৫৭ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৭ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৯৯ হাজার ৮০৫ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক ১ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশ নারী।
১ দিন আগে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নতুন করে একজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৫৩২ জনে। এছাড়া ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৯ জনের।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন। এ নিয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ২০ লাখ ১৯ হাজার ২২৯ জনে।
১ দিন আগে
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৭৪
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৭৪ জন।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩৯ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৩৫ জন রোগী।
চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৯৯ হাজার ৫৬৯ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক ১ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশ নারী।
২ দিন আগে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নতুন করে একজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৫৩১ জনে। এছাড়া ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৯ জনের।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ২২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৯ দশমিক ৯ শতাংশ।
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন। এ নিয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ২০ লাখ ১৯ হাজার ২২৮ জনে।
২ দিন আগে
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১১
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩১১ জন।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৭০ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৪১ জন রোগী।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৭
চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৭ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৯৯ হাজার ২৯৫ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক ১ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশ নারী।
৩ দিন আগে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নতুন করে একজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৫২৯ জনে। এছাড়া ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৯ জনের।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন। এ নিয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ২০ লাখ ১৯ হাজার ২২৭ জনে।
৩ দিন আগে
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৭
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০৭ জন।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৪ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ৪৩ জন রোগী।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে হাসপাতালে ৩৭৩ জন
চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৭ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৯৮ হাজার ৯৮৪ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক ১ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশ নারী।
৪ দিন আগে