প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যা ৬টা ১৬ মিনিটে অনুষ্ঠানস্থলে আসেন এবং অতিথিদের ইফতারে অংশ নেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান।
ইফতারের আগে দেশ ও জনগণের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোনাজাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে শহীদ, জাতীয় চার নেতা ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, তিন বাহিনীর প্রধান এবং কূটনীতিক কোরের ডিন ও বাংলাদেশে ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রদূত আর্চবিশপ জর্জ কোচেরি ইফতার অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নুরুল হুদা, আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।