লন্ডনে অবস্থানরত প্রধানমন্ত্রী এক শোকবার্তায় বলেন, ‘সুষমা স্বরাজ বাংলাদেশের একজন ভালো বন্ধু ছিলেন। তার মৃত্যুতে আমরা একজন প্রকৃত বন্ধুকে হারালাম। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে নেয়ার ক্ষেত্রে তার অবদানের কথা বাংলাদেশ সবসময় স্মরণ করবে ‘
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ কথা জানান।
প্রধানমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
এদিকে সুষমা স্বরাজের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন ও জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীও শোক জানিয়েছেন।
সৌদি আরবে অবস্থানরত পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক শোক বার্তায় বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক উন্নয়নে সুষমা স্বরাজের অবদান বাংলাদেশের জনগণ চিরদিন স্মরণ রাখবে।’
ড. মোমেন সুষমা স্বরাজের শোকসন্তপ্ত পরিবার ও ভারতের জনগণের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন এবং মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন।
আরেক শোকবাণীতে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘সুষমা স্বরাজ বাংলাদেশের শুভাকাঙ্খী ছিলেন। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ একজন বন্ধু হারালো।
এছাড়াও সুষমা স্বরাজের মৃত্যুতে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার মো: ফজলে রাব্বী মিয়া এবং চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার রাতে নয়াদিল্লীর অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন সুষমা স্বরাজ। তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।