সোমবার বেলা সাড়ে ৩টায় নগরীর কাজীর দেউড়িস্থ দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত দ্বিতীয় দফা সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা আপাতত নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিচ্ছি না। আমরা ইভিএম এর মাধ্যমে এ নির্বাচন আরও পর্যবেক্ষণ করছি। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন কি সিদ্ধান্ত নেয় সেটা দেখবো।’
বিএনপির এ প্রার্থী অভিযোগ করেন, ‘নির্বাচন শুরুর পর সকালে খাজা রোড একটি স্কুল কেন্দ্রে আমার কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক সিনিয়র আইনজীবী সিরাজুল ইসলামকে ছাত্রলীগের ছেলেরা মেরে গুরুতর আহত করেছে। এছাড়া হাসান প্রাইমারি স্কুল কেন্দ্রে যুবদল নেতা খোরশেদকে মারাত্মকভাকে কুপিয়েছে। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মহানগরী ও বোয়ালখালীর বিভিন্ন কেন্দ্রে আমাদের অন্তত ৫০ জন নেতা-কর্মীকে আহত করা হয়েছে।’
‘এটা মূলত নির্বাচনের নামে গণতন্ত্রের সাথে, জনগণের সাথে প্রহসন। তাই আমি আপনাদের মাধ্যমে পুনরায় নির্বাচন দাবি করছি,’ বলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে নগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর, বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, ব্যারিস্টার মীর হেলাল, এম এ আজীজ, সাংবাদিক জাহিদুল করীম কচি, ইয়াসিন চৌধুরী লিটনসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।