শনিবার সকাল থেকে এটি উদ্ধারে কার্যক্রম শুরু করেন বিমানবাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
এর আগে, শুক্রবার বিকালে সদর উপজেলার গোকুন্ডা ইউনিয়নের গুড়িয়াদহ দাড়ারপাড় গ্রামে রেজাউলের পুকুর খনন করতে গিয়ে তা দৃশ্যমান হয়।
পুলিশ জানায়, রেজাউল নিজের জমিতে পুকুর খনন করছেন। খননের এক পর্যায়ে শুক্রবার বিকালে একটি বিমানের পেছনের অংশের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পান শ্রমিকরা। এ সময় স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে খনন কাজ বন্ধ করে দেন। পরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে খবর পাঠানো হয়।
এরই মধ্যে বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে মৃত পাইলটের হাতের আংটি ও বেশ কিছু গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা দাবি করেছেন।
বিমানবাহিনীর ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাসুদ বলেন, ‘স্থানীয়দের দেয়া খবরের ভিত্তিতে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। উদ্ধার শেষ হলে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরে প্রেস ব্রিফিং করা হবে। তবে এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত মার্কিন যুদ্ধবিমান বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম বলেন, ‘উদ্ধার কাজ শেষ হলে বিস্তারিত জানা যাবে।’