সেনাবাহিনী প্রধান
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
দুই দিনের সরকারি সফরে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ সোমবার (১৫ নভেম্বর) সকালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সফরকালে সেনাবাহিনীর প্রধান সংযুক্ত আরব আমিরাতের সেনাবাহিনী প্রধান এর সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেবেন এবং দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করবেন।
এছাড়াও জেনারেল শফিউদ্দিন আহমেদ সংযুক্ত আরব আমিরাতের সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ লেফটেনেন্ট জেনারেল হামাদ এম থানি আল-রুমাইথি এর আমন্ত্রণে দুবাইতে অনুষ্ঠিতব্য ইন্টারন্যাশনাল দুবাই এয়ার শো-২০২১ পরিদর্শন করবেন।
আগামী ১৮ নভেম্বর সেনাবাহিনী প্রধান দেশে প্রত্যাবর্তন করবেন।
আরও পড়ুন: সবুজ অর্থনীতি ও কৃষি খাতে কাজ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ-তানজানিয়া
আইওআরএ সম্মেলন: চলতি সপ্তাহে ঢাকায় আসবেন বিভিন্ন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি সফর শেষে শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। সফরকালে তিনি মার্কিন সেনাবাহিনী এবং পাপুয়া নিউগিনি ডিফেন্স ফোর্সের যৌথভাবে আয়োজিত ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চীফস কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করেন।
১৩-১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী আয়োজিত এই কনফারেন্সের অংশ হিসেবে প্রথম দিনে তিনি মার্কিন সেনাবাহিনীর ২৫তম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের সক্ষমতা এবং মার্কিন আর্মি প্যাসিফিক কমান্ড পরিচালিত একটি লাইভ ফায়ার মহড়া দেখেন।
কনফারেন্সের দ্বিতীয় দিনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান ‘দ্য চেঞ্জিং ফিজিক্যাল এনভায়রনমেন্ট অব ল্যান্ড অপারেশনস এবং দ্য ইভলভিং হিউম্যান এনভায়রনমেন্ট অব ল্যান্ড অপারেশনস’ বিষয়বস্তু দুটির ওপর অনুষ্ঠিত প্লেনারি সেশনসমূহে অংশগ্রহণ করেন। প্লেনারি সেশনে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল জেমস মেকনভিল স্বাগত বক্তব্য দেন। পাশাপাশি উক্ত কনফারেন্সে যোগদানকারী যুক্তরাজ্যের ফিল্ড আর্মি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল রালফ উডইসসহ বিভিন্ন দেশের বাহিনী প্রধান এবং বাহিনীর জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধিদের সাথে তিনি মতবিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় দুস্থদের মাঝে সেনাপ্রধানের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
কনফারেন্সের শেষ দিনে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ মার্কিন আর্মি প্যাসিফিক কমান্ডের কমান্ডিং জেনারেল, জেনারেল চার্লস্ এ. ফ্লিনের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। এছাড়াও ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আন্দিকা পেরকাসা, দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল নাম ইয়ং শিন, এ্যসিস্ট্যান্ট কমান্ডার ইন চিফ অফ রয়্যাল থাই আর্মি, জেনারেল পর্নসাক পুলসাওয়াদ, কমান্ডার পাপুয়া নিউগিনি ডিফেন্স ফোর্স, মেজর জেনারেল গিলবার্ট টরোপো, কমান্ডার মঙ্গোলিয়ান ল্যান্ড ফোর্স কমান্ড, মেজর জেনারেল বুজিনভ আমগালানবাটার, চিফ অব স্টাফ, সিঙ্গাপুর আর্মি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফ্রেডেরিক চো এবং কমান্ড্যান্ট সার্ভিস কোর, মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হামিদ শাফিকের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। সাক্ষাতে বাংলাদেশ এবং উল্লেখিত দেশসমূহের সেনাবাহিনীর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রসমূহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে তিনি আলোচনা করেন।
যুক্তরাষ্ট্রে সেনাবাহিনী প্রধানের এই সফরের মধ্য দিয়ে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশসমূহ এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র উন্মোচিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: জেনারেল র্যাংক ব্যাজ পরলেন নতুন সেনাপ্রধান
যোগ্যদের পদোন্নতি দিন: সেনা কর্তৃপক্ষকে প্রধানমন্ত্রী
শক্তিশালী সেনাবাহিনী গঠনের লক্ষ্যে পদোন্নতির ক্ষেত্রে যোগ্য ব্যক্তিদের বেছে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনী নির্বাচনী পর্ষদ-২০২১ এর সভায় তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে সিলেকশন বোর্ড প্রজ্ঞার মাধ্যমে যোগ্য লোককে বেছে নেবে এবং ব্যক্তিগত পছন্দ ও অপছন্দের ঊর্ধ্বে উঠে আসবে। সকল প্রভাব থেকে মুক্ত থেকে নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে সক্ষম নেতৃত্বের সন্ধান করতে হবে।’
আরও পড়ুন: লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ৩,২০০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে সেনাসদর মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে আয়োজিত সভায় ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, সেনা কর্মকর্তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে ট্র্যাক (ট্যাবুলেটেড রেকর্ড এবং তুলনামূলক মূল্যায়ন) পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় জেনে প্রধানমন্ত্রী খুশি হয়েছেন, যা তাদের পেশাদারিত্বের বিভিন্ন দিকের তুলনামূলক মূল্যায়নের বহিঃপ্রকাশ ঘটে।
তিনি বলেন, ‘কমান্ড, স্টাফ এবং প্রশিক্ষক হিসেবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগের ক্ষেত্রে সঠিক ব্যক্তিদের পদোন্নতি দিতে হবে। এটি সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে তুলবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার সব সময় জনগণের সেবক হিসেবে সরকার পরিচালনা করে, কখনও শাসক হিসেবে নয়।
তিনি বলেন, একটি সুশৃঙ্খল এবং আধুনিক সেনাবাহিনী গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
‘এজন্যই তাদের নেতৃত্ব অবশ্যই পেশাদার এবং দায়িত্বশীল অফিসারদের ওপর অর্পণ করা উচিত যারা মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সর্বদা ত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকে,’ বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর পাঁচ প্রস্তাব
‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ নিয়ে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শৃঙ্খলাই হচ্ছে সেনাবাহিনীর মূল। একই সাথে, সৎ, ন্যায়নিষ্ঠ, ধার্মিক, জনবান্ধব এবং মানবিক কর্মকর্তা যারা তাদের পেশাদারিত্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল, তাদের সন্ধান করা প্রয়োজন। ’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
মহামারিতে বৈশ্বিক শান্তি আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে: প্রধানমন্ত্রী
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বিশ্ব শান্তি নিশ্চিত করা অতীতের চেয়ে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, 'করোনাভাইরাসের মতো অদৃশ্য শত্রুর আবির্ভাবের সাথে সাথে প্রযুক্তির দ্রুত প্রসার এবং সময়ের অগ্রগতির ফলে নতুন ধরনের হুমকির উপাদানের উদ্ভূত হয়েছে।'
আরও পড়ুন: দেশের উন্নয়নের জন্য আরও জ্বালানি প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী
সোমবার প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ‘শান্তির অগ্রসেনা-২০২১’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনুশীলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আয়োজিত একটি বহুজাতিক অনুশীলন বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস, ঘাটাইল, টাঙ্গাইলে ৪-১২ এপ্রিল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ ও ভারতের সেনা সদস্যদের পাশাপাশি ভুটান ও শ্রীলঙ্কার সেনা সদস্যরাও এই অনুশীলনে অংশ নিয়েছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে শান্তিরক্ষীদের বহুমাত্রিক ও জটিল পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে। 'তাই, শান্তিরক্ষীদের মৃত্যুর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে।'
তিনি উল্লেখ করেছেন, এ পর্যন্ত ১৫৮ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী মারা গিয়েছেন এবং ২৩৭জন আহত হয়েছেন। 'জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে আসন্ন সংকট মোকাবেলার জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত করার সময় এসেছে।'
শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে সাম্প্রতিক ঘটনাগুলোকে ‘শান্তির অগ্রসেনা অনুশীলন’-এ উপস্থাপন করা হয়েছিল যেন ভবিষ্যতের শান্তিরক্ষীরা এ জাতীয় পরিস্থিতি মোকাবেলায় যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণে দক্ষভাবে প্রশিক্ষিত হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে কোনো দেশের জাতীয় ঐক্য ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য যথাযথ প্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী অপরিহার্য। 'একইভাবে, সামরিক সদস্যদের ক্ষমতা প্রমাণ করার ক্ষেত্রে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই।'
আরও পড়ুন: তরুণদের শক্তি ও সম্ভাবনা বৃদ্ধিতে প্রধানমন্ত্রীর জোর
২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের সময়ে ফিরে তাকিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার 'ফোর্সেস গোল-২০৩০' শীর্ষক একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে এবং একটি উচ্চতর পেশাদার ও প্রশিক্ষিত সামরিক বাহিনী গঠনের লক্ষ্য নিয়ে এটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।
তিনি বলেন, সরকার ২০১৬ সালে ‘বাংলাদেশ পিস বিল্ডিং সেন্টার (বিপিসি)’ প্রতিষ্ঠা করেছে। গত ১২ বছরে তিনটি বাহিনীর আধুনিকায়নে এর উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটেছে।
'আমরা আমাদের সেনাবাহিনীতে পরিশীলিত অস্ত্র এবং প্রযুক্তি যুক্ত করেছি। আমরা সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ নির্মূলে 'জিরো-টলারেন্স নীতি' গ্রহণ করেছি,' তিনি বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ জন নারীসহ ১ লাখ ৭৫ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী পাঁচটি মহাদেশের ৪০ টি দেশে ৫৪ টি মিশনে অংশ নিয়েছেন। যেখানে ১০টি শান্তিরক্ষা মিশনে ৭ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশী সেনা ও পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
'আমাদের শান্তিরক্ষীরা প্রতিটি মিশনে জাতিসংঘের পতাকা উঁচু করার পাশাপাশি বাংলাদেশের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল করেছে। সে কারণেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী সরবরাহকারী দেশ হয়ে উঠেছে,' তিনি বলেন।
আরও পড়ুন: সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: জেনারেল আজিজ
আর্থসামাজিক বিকাশের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহামারি চলাকালীন সময়েও যখন বিশ্ব অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়েছিল, সরকার বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল রাখার চেষ্টা করেছে, দেশকে জিডিপিতে ৫.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম করেছে। 'সেই সাথে আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত হয়েছি।'
অনুষ্ঠানে আগত ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল এম এম নারভানে বক্তব্য রাখেন এবং সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ স্বাগত ও ধন্যবাদ বক্তব্য প্রদান করেন।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে, সেনাবাহিনী প্রধান অনুশীলনে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণ করেন।
জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে পাশে দাঁড়ান: সেনাবাহিনীকে প্রধানমন্ত্রী
দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে যথাযথ অবদান রাখতে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
র্যাংক ব্যাজ পরানো হলো নৌবাহিনীর নতুন প্রধানকে
গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে রবিবার সকালে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান হিসেবে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত মো. শাহীন ইকবালকে ভাইস-অ্যাডমিরাল র্যাংক ব্যাজ পরিয়ে দেয়া হয়েছে।
মিয়ানমার সফর সামনে রেখে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ তার মিয়ানমার সফর সামনে রেখে বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেনের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন।
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকতে বললেন সেনা প্রধান
নাটোর, ২৮ অক্টোবর (ইউএনবি)- একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সদস্যদের সর্বদা প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ।