তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।
বাফুফের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) শেষে শফিউল ইসলাম মানিক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি কাউন্সিলররা পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছেন। তারা কালো মেঘকে দূরে পাঠাতে আত্মবিশ্বাসী যা বাংলাদেশের ফুটবলকে ঢেকে রেখেছে। আমি মনে করি লোকজন আমার ইশতেহার গ্রহণ করেছে। তারা আমার প্রতি বিশ্বাস রাখে।’
একই ভেন্যুতে বাফুফের এজিএম অনুষ্ঠিত হয়। আর্থিক বিষয়টি এজিএমে উত্থাপিত হয় এবং সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়েছে। এজিএমে ১৩৯ কাউন্সিলরের মধ্যে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের তরফদার রুহুল আমিন, পাবনার অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু এবং ফরিদপুরের নাজমুল ইসলাম খন্দকার অনুপস্থিত ছিলেন।
বাফুফের কাউন্সিলররা একজন সভাপতি, একজন সিনিয়র সহ-সভাপতি, চারজন সহ-সভাপতি এবং ১৫ জন কার্যনিবাহী সদস্য নির্বাচনের জন্য তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।
নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন বর্তমান সভাপতি কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, দীর্ঘদিন ধরে বাফুফের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করা বাদল রায় এবং শফিকুল ইসলাম মানিক যিনি প্রথমবারের মতো সভাপতি প্রার্থী হয়েছেন।
বাদল রায় এর আগে প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়ালেও নির্বাচনের আগের রাতে নিজের সিদ্ধান্ত বদলেছেন এবং সভাপতি প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।