বৃহস্পতিবার রাজধানীর আসাদগেটে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ফলবীথি হর্টিকালচার সেন্টারে চারা বিতরণ কার্যক্রম পরিদর্শকালে তিনি এ নির্দেশ দেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, উন্নত জাতের কাঁঠাল, আনারস, বীজবিহীন পেয়ারা এবং অপ্রচলিত ফসলের চারাকলম বাণিজ্যিক চাষাবাদের জন্য উদ্যোক্তাদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। আমাদের পার্বত্য এলাকা ও উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে কাজু বাদাম, কফি আবাদের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে এসব ফসলের চাহিদা অনেক বেশি।
তিনি আরও বলেন, ‘হর্টিকালচার সেন্টারগুলোকে চাহিদামাফিক চারাকলম সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। যাতে করে আমাদের কৃষক ও শিক্ষিত তরুণ উদ্যোক্তারা বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ করতে পারে। শুধু উৎপাদন নয়, কারিগরী বিষয়েও সকল সহযোগিতা দিতে হবে।’
এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হর্টিকালচার উইংকেও বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন মন্ত্রী।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন- কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশাসন ও অর্থ উইংয়ের পরিচালক ড. মো. আলহাজ উদ্দিন, সংগনিরোধ উইংয়ের পরিচালক ড. মো. আজহার আলী, হর্টিকালচার উইংয়ের পরিচালক মো. কবির হোসেন, কৃষি তথ্য সার্ভিসের পরিচালক কার্তিক চন্দ্র চক্রবর্তী এবং প্রকল্প পরিচালক ড. মেহেদী মাসুদ।