রবিবার রাজধানীর বিসিএস কর একাডেমি মিলনায়তনে দুদক ও এনবিআর কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কোর্সে তিনি এ নির্দেশ দেন।
কেউ যাতে কর ফাঁকি এবং জনসাধারণের অর্থ আত্মসাৎ করতে না পারে সে জন্য এনবিআর কর্মকর্তাদের বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ বাড়ানোর তাগিদ দেন ইকবাল মাহমুদ।
‘কর আহরণের সময় কোনো সৎ ব্যবসায়ীকে হয়রানি করবেন না। আমরা করের হার বাড়ানো নয়, কর জাল বিস্তৃত করতে চাই। আপনারা (দুদক ও এনবিআর কর্মকর্তা) বাংলাদেশের লক্ষ্য অর্জনে স্বচ্ছতার সাথে কাজ করবেন,’ যোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিসিএস কর একাডেমির মহাপরিচালক মো. লুৎফুল আজীম।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানায়, বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিকরা বছরে ২৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছেন এবং এর ফলে ১২ হাজার কোটি টাকার কর হারাচ্ছে রাষ্ট্র।
সংস্থার পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান ধানমন্ডির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে বাংলাদেশে প্রায় আড়াই লাখ বিদেশি (বৈধ ও অবৈধভাবে) কাজ করছেন।