এর মধ্যে মশার প্রজননস্থল ধ্বংসকরণ, হট স্পট চিহ্নিতকরণ, ডাটাবেজ তৈরি, কীটনাশক ও ফগিং কার্যক্রম জোরদার, বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ব্যাপক প্রচারণা অন্যতম।
নিয়মিত কার্যক্রমের অতিরিক্ত পরপর দুই মাস ধরে ডিএনসিসিতে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সাথে হাসপাতালসমূহে বিশেষ মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার মশক নিধনে বিশেষ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে ডিএনসিসির অধীন ছোট বড় সকল নার্সারিতে।
শনিবার থেকে সপ্তাহব্যাপী এই কার্যক্রম শুরু করেছে ডিএনসিসির স্বাস্থ্য বিভাগ। একইসাথে কোরবানি উপলক্ষে ডিএনসিসির সকল পশুর হাটে প্রতিদিনই মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
নাগরিকদের ডেঙ্গু থেকে রক্ষা করতে ডিএনসিসি সম্ভাব্য সকল স্থানেই মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করছে যেটি ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে।
উল্লেখ্য ডিএনসিসির সকল ওয়ার্ডের নিয়মিত মশক নিধন কার্যক্রম অব্যহত রয়েছে।