মঙ্গলবার ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত বিপিসি’র আওতায় বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের পর্যালোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইনস্টলেশন অভ সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং উইথ ডাবল পাইপলাইন, চট্টগ্রাম হতে ঢাকা পর্যন্ত পাইপ লাইনে জ্বালানি তেল সরবরাহ, ইআরএল ইউনিট-২ এর অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। প্রকল্প পরিচালকদের ব্যর্থতা বা অযোগ্যতার জন্য অনেক সময় প্রকল্প ব্যয় বেড়ে যায়। এর দায় মন্ত্রণালয় কেন নিবে?’
এসময় প্রকল্পসমূহের তদারকি করার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নিয়োগের নির্দেশ প্রদান করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের চলতি অর্থবছরের এডিপি বরাদ্দ ২৯৬০ দশমিক ৪৮ কোটি টাকা। বরাদ্দের বিপরীতে এবছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যয় ৬৬৪ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। বর্তমান অর্থবছরে বিপিসি’র আওতাধীন কোম্পানির এডিপি বরাদ্দ ১৬৩৯ দশমিক ৪১ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সংখ্যা ১০টি।
ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান ও বিপিসি’র চেয়ারম্যান মো. শামসুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।