ভোর সাড়ে ৫টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারা যান ৭২ বছর বয়সী প্রবীণ এ সাংবাদিক। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলেসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সহকর্মী এবং গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গত ৭ জানুয়ারি নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন লুৎফুল হক।
আরও পড়ুন: জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রথম নারী সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন
১৯৬৮ সালে দৈনিক ইত্তেফাক দিয়ে সাংবাদিকতা শুরু করা সৈয়দ লুৎফুল হক দীর্ঘ সময় দৈনিক বাংলা ও পাশাপাশি সাপ্তাহিক বিচিত্রায় কাজ করেন। সর্বশেষ কর্মস্থল ছিল দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট। তিনি দেশের একজন স্বনামধন্য চিত্রকর ও প্রচ্ছদশিল্পী।
তার উল্লেখ্যযোগ্য প্রকাশনা হলো- ‘সংবাদপত্রের ডিজাইন’, ‘দশ দিগন্তের দশ বাসিন্দা’।
আরও পড়ুন: করোনা টিকা: ডিআরইউ সদস্যদের জাতীয় পরিচয়পত্র জমা দেয়ার আহ্বান
লুৎফুল হক শিল্পাচার্য জয়নুল স্বর্ণপদক, অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদক, নীপা পদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব লেখক সম্মাননা পদক পান।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন ও সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান এক বিবৃতিতে সৈয়দ লুৎফুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
শোক বার্তায় তারা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।