ঢামেক
দোহারে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম, ঢামেকে ভর্তি
ঢাকার দোহারে ফারুক আহমেদ নামে বিএনপির এক কর্মীকে কুপিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা। শনিবার (৫ এপ্রিল) রাত সোয়া ১০টার দিকে জয়পাড়ায় উপজেলা প্রেসক্লাবের সামনে এই হামালার ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানান, শনিবার আনুমানিক সোয়া ১০টার দিকে ফারুক আহমেদ উপজেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে থেকে রিকশায় করে দক্ষিণ জয়পাড়া পশু হাসপাতালের সামনে যাওয়ার পথে হামলার শিকার হন।
আহতের স্বজনরা জানান, অতর্কিতভাবে তিনজন যুবক ধাড়ালো অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি ছুড়িকাঘাত করে সন্ত্রাসীরা মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় ফারুককে উদ্ধার করে দোহার উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক ডা. শিউলি আক্তার অবস্থার অবনতি দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
আহত ফারুক আহমেদ দোহার পৌরসভা ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আলী হোসেনের ছেলে ও দোহার উপজেলা বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মেছেরের ভাতিজি জামাই।
এ বিষয়ে দোহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(তদন্ত) মো. নূর নবী বলেন, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘটনাস্থল থেকে একটি ছুড়ি উদ্ধার করেছি এবং এ ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
১১ দিন আগে
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুই বন্দির মৃত্যু
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক বিডিআর সদস্যসহ দুই বন্দির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে (৮ মার্চ) তাদের মৃত্যু হয়।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন- নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার উলুপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রবের ছেলে শামসুল আলম (৪৪) ও সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার দরগাইপুর গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে সাবেক বিডিআর সদস্য শেখ জোবায়ের হোসেন (৬৫)।
হাসপাতাল ও কারাগার সূত্রে জানা গেছে, অসুস্থতার কারণে গত ৪ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে শামসুল হককে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আরও পড়ুন: পদ্মায় গোসলে নেমে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। চাটখিল থানার একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
অপরদিকে একই দিন দিবাগত রাত সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৪টার মধ্যে শেখ জোবায়ের হোসেন ইন্তেকাল করেন। গত ৫ মার্চ রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, লাশ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৩৮ দিন আগে
গাজীপুরে হামলা: ঢামেক হাসপাতালে একজনের মৃত্যু
গাজীপুরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাবেক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাসায় হামলার শিকার কাশেম খান (১৭) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৩টার দিকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার মৃত জামাল হাজীর ছেলে কাশেম খান। তার লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরীর দক্ষিণখানে আওয়ামী লীগের ক্যাডারদের অতর্কিত হামলায় অন্তত ১৪ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার রাতে আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর বাসভবন ভাঙচুরের চেষ্টা করলে তারা দলটির কর্মীদের আক্রমণের শিকার হন।
আরও পড়ুন: অপারেশন ডেভিল হান্টে গাজীপুরে আটক ৪৮ জন
তাদের উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেওয়া হয়। তাদের মধ্যে সাতজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদের মধ্যে কাশেম আজ মারা যান।
৬৩ দিন আগে
স্বাস্থ্যব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে জনগণ, সরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত চাপ
স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ জনগণের জন্য এটি মেটানো খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। একারণে অনেকেই খরচ কমাতে সরকারি হাসপাতালের উপর নির্ভর করেন।
বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার আর্থিক সক্ষমতা যাদের নেই, তারা স্বাস্থ্যসেবার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল এবং ঢাকা শিশু হাসপাতালের মতো সরকারি হাসপাতালের দারস্থ হন।
এসব হাসপাতালে কম খরচে পরিষেবা দেওয়া হলেও, নানা কারণে এসব হাসপাতালে রোগী ও স্বজনদের অসন্তোষের পরিমাণই বেশি। আর্থিক চাপ সত্ত্বেও তারা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে বাধ্য হন।
আরও পড়ুন: ঢামেকে দুর্ভোগের অপর নাম শৌচাগার, নেই নারী-প্রতিবন্ধীদের কোনো সুবিধা
সরকারি হাসপাতালে সম্পদের সীমাবদ্ধতা
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান খান অকপটে বাড়তি রোগীর সংখ্যা এবং সীমিত সম্পদের কথা উল্লেখ করেন। জনসাধারণের স্বাস্থ্যসেবা সুবিধার সমস্যার কথা খোলাখুলিভাবে স্বীকার করেন তিনি।
ঢামেকের মতো সরকারি হাসপাতালগুলো যথেষ্ট চাপের মধ্যে কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আমাদের সক্ষমতার চেয়ে চাহিদা অনেক বেশি। অতিরিক্ত ভিড়, দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করা এবং প্রয়োজনীয় সম্পদের ঘাটতি রয়েছে।’
জনগণের একটি বড় অংশ এসব হাসপাতালের উপর নির্ভরশীল হওয়ায়, ওয়ার্ডে রোগীদের গাদাগাদি করে থাকতে হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন স্তরের কর্মীরাও ব্যস্ততা থাকায় সেবার জন্য দীর্ঘ লাইন ধরে অপেক্ষা করতে হয়।
এসব কারণে রোগীদের উপর গভীরভাবে প্রভাব পড়ে।
ঢামেকে ভর্তি থাকা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মিলন হক বলেন, অতিরিক্ত রোগীর চাপের কারণে সুষ্ঠু স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া যায় না।
তিনি বলেন, ‘আমার বেশ কয়েক ধরনের স্বাস্থ্য জটিলতা ছিল, তবে আমি সময়মতো ডাক্তারদের কাছে পাইনি।’
যেকোনো ধরনের সেবা পেতে দেরি তো হয়ই। এছাড়াও অপ্রতুল সুযোগ-সুবিধা ও স্বাস্থ্যকর্মীদের অপেশাদার আচরণের অভিযোগও করেন মিলন।
সঠিক যত্নের অভাব শেষ পর্যন্ত তিনি একটি বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে বাধ্য হন। এ কারণে তার ব্যয় অনেক বেড়ে যায়।
বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করা মিলনের জন্য অতিরিক্ত আর্থিক বোঝা। কিন্তু পরিস্থিতি বিবেচনা করে অতিরিক্ত ব্যয় করে বেসরকারি হাসপাতালে চিৎিসা নিতে বাধ্য হন তিনি।
একই রকম পরিস্থিতি আরও অনেকের। ঢাকা শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা শিশুদের অভিভাবকরাও একইরকম কথা জানালেন।
সম্প্রতি এক দম্পতি তাদের দুই বছরের মেয়ে মাহিকে সেখানে নিয়ে যান। কিন্তু একটি বেডের ব্যবস্থা করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত বেসরকারি হাসপাতালে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
মাহির বাবা বলেন, ‘আমি জানি না কতদিন আমরা এই খরচ বহন করতে পারব, তবে আমার সন্তানের স্বাস্থ্যই আমার কাছে প্রধান বিষয়।’
অত্যাবশ্যক চিকিৎসা সেবা এবং ব্যক্তিগত আর্থিক অবস্থার ব্যবধানের মধ্যে এমন সিদ্ধান্তের মুখোমুখি অনেক পরিবারকে এমন সমস্যায় পড়তে হয়।
বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবার আবেদন
বেসরকারি হাসপাতালগুলো ব্যয়বহুল হলেও, সেবার মানের কারণে আর্থিক সংকট মোকাবিলা করেও অনেকে এখানে আসতে বাধ্য হন। রোগীরা সাধারণত বেসরকারি হাসপাতালের পরিষেবা এবং সুবিধাগুলোর মানে সন্তুষ্ট হতে পারেন। যদিও এর জন্য চড়া মূল্য দিতে হয়।
৫৮ বছর বয়সি এনামুল করিম সম্প্রতি একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। সেখানকার পরিষেবার বিষয়ে তিনি ইতিবাচক অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। সরকারি হাসপাতালগুলোতে তিনি যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয়েছিলেন তার থেকে এটি সম্পূর্ণ আলাদা ছিল।
এনামুল বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা অবিশ্বাস্যভাবে দক্ষ, কিন্তু রোগীর সংখ্যার কারণে আমরা প্রায়ই সরাসরি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হই। তাদের অনেকেরই ব্যক্তিগত অনুশীলন রয়েছে এবং ব্যয়বহুল হলেও বেসরকারি হাসপাতালে যাওয়াই ভালো।’
স্বাস্থ্যসেবায় ব্যক্তিগত ব্যয় বাড়ছে
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের রিপোর্টে উদ্বেগজনক তথ্য প্রকাশ করেছে: ২০২০ সালে বাংলাদেশে ব্যক্তিগত খরচে স্বাস্থ্যব্যয় প্রায় ৬৯ শতাংশে পৌঁছেছে।
ওষুধপত্রসহ নানা ধরনের চিকিৎসা সামগ্রীর কারণে উল্লেখযোগ্য অংশ ব্যক্তিগত খরচ হচ্ছে। তারপরে ডায়াগনস্টিকস এবং অন্যান্য চিকিৎসা পরিষেবা রয়েছে।
সাধারণ অর্থনৈতিক মন্দা এবং জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলেছে। অনেকের জন্য স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় অসহনীয় হয়ে উঠেছে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এই ব্যয় বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বিগ্ন। এর কারণে মানুষ আর্থিক নিরাপত্তা এবং প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবার মধ্যে একটি বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছেন। আর্থিক সমস্যার কারণে চিকিৎসা বিলম্বিত হলে স্বাস্থ্য সমস্যা আরও গুরুতর হয়ে উঠতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদে চিকিৎসার খরচ বাড়িয়ে দিতে পারে।
এছাড়াও, ‘ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যব্যয়’ শুধু চিকিৎসা খরচের ওপরই প্রভাব ফেলছে না। এর বাইরেও ব্যক্তির উৎপাদনশীলতা হ্রাস, উপার্জন হারানো এবং যাতায়াত খরচ-ব্যক্তি ও পরিবার উভয়ের উপরই ভারী বোঝা হিসেবে প্রভাব ফেলে।
স্বাস্থ্য অর্থনীতি গবেষণা এই ব্যয়গুলোকে তিন ভাগে ভাগ করেছে। যেমন-সরাসরি চিকিৎসা (স্বাস্থ্যসেবা সংস্থানগুলোর ব্যয়), সরাসরি চিকিৎসা বহির্ভূত (পরিবহন এবং যত্নশীল সহায়তার মতো ব্যয়) এবং পরোক্ষ (উত্পাদনশীলতা হারিয়ে যাওয়া)।
এসব ব্যয় সম্মিলিতভাবে বিশাল অর্থনৈতিক বোঝা তৈরি করে, এর প্রভাব পড়ে পরিবার ও বৃহত্তর সমাজে। বর্তমান ব্যবস্থার সত্যিকারের আর্থিক প্রভাব বোঝার জন্য চিকিৎসা বহির্ভূত ব্যয়সহ স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়ের ব্যাপক মূল্যায়ন অপরিহার্য।
আরও পড়ুন: ওষুধ ঘাটতি-সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ঢামেক হাসপাতালে
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় কাঠামোগত বৈষম্য
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা অবকাঠামোর মধ্যে ৩,৯৭৬টি সরকারি হাসপাতাল এবং ৯৭৫টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক রয়েছে।
তবুও, পদ্ধতিগত অদক্ষতা এবং সম্পদের অভাবের কারণে জনসাধারণ সঠিক স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন না। সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল এপিডেমিওলজিক্যাল ট্রেনিংয়ের (সিআইইটি) গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র ১৩ শতাংশ বাংলাদেশি সরকারি হাসপাতালে সেবা নিচ্ছেন। ২৭ শতাংশ বেসরকারি বা এনজিও সেবা ব্যবহার করে।
আশঙ্কাজনকভাবে, একটি বড় বা ৬০ শতাংশ প্রবেশযোগ্যতা ও সামর্থ্যের অভাবে অযোগ্য সেবাদানকারীদের কাছে যায়।
পেনসিলভেনিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির সৈয়দ সাদ আন্দালিবের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এসব হাসপাতাল যে অর্থনৈতিক কাঠামোর মধ্যে পরিচালিত হয় তা পরিষেবার মানকে প্রভাবিত করে।
সরকারি হাসপাতালগুলো সীমাবদ্ধ সরকারি বাজেটের অধীনে পরিচালিত হয়, অন্যদিকে বেসরকারি হাসপাতালগুলো গ্রাহকদের কাছ থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে পরিচালনা করা হয়। তারা রোগীদের আকৃষ্ট করতে এবং ধরে রাখতে উচ্চমানের সেবাদানের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত করে।
এই পরিস্থিতি বড় বৈষম্য তৈরি করে, যা অনেক মানুষকে ব্যয় সত্ত্বেও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা নিতে বাধ্য করে।
আরও পড়ুন: অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত ঢামেক হাসপাতাল
স্বাস্থ্যসেবা সংস্কারের জন্য আহ্বান
ঢামেক হাসপাতালের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর পদ্ধতিগত সংস্কার অত্যন্ত জরুরি।
গুণগত সেবাদানে প্রতিবন্ধকতা দূর করতে প্রয়োজন সম্পদের বণ্টনে কৌশলগত পরিবর্তন, রোগী ব্যবস্থাপনায় উন্নতি এবং সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মী প্রশিক্ষণের মানোন্নয়ন।
নীতি নির্ধারকরা এবং স্বাস্থ্যসেবা পেশাজীবীরা প্রতিনিয়ত সংস্কারের আহ্বান জানাচ্ছেন। যাতে সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবার মধ্যে বৈষম্য দূর করা যায়, রোগীদের উপর আর্থিক চাপ কমানো যায় এবং সাশ্রয়ী, গুণগত সেবা প্রদান করা যায়।
ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যব্যয় মোকাবিলা এবং সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা প্রচারের প্রচেষ্টা "হেলথ কেয়ার ফাইন্যান্সিং স্ট্র্যাটেজি ২০১২-৩২"-এর লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। এখানে এমন স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে, যেখানে আর্থিক সীমাবদ্ধতা মানসম্মত চিকিৎসার প্রাপ্তির যোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করা হয় না।
সঠিক সংস্কারের মাধ্যমে, বাংলাদেশ এই লক্ষ্য অর্জনে অগ্রগতি করতে পারলে, দেশের নাগরিকদের জন্য সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি বাস্তবায়ন হবে।
আরও পড়ুন: ঢামেক ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের বহির্বিভাগ পুরোদমে চালু
১৫৬ দিন আগে
স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইনের দাবিতে ঢামেকের চিকিৎসকদের নতুন কর্মসূচি
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসকদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহভাজনদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক আইনের খসড়া প্রণয়নের দাবিতে নতুন করে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন চিকিৎসকরা।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪টায় ঢামেক হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে এক সভা শেষে এ ঘোষণা দেন নিউরোসার্জারি বিভাগের সিনিয়র চিকিৎসক ডা. আব্দুল আহাদ।
আরও পড়ুন: ঢামেকে চিকিৎসকদের ওপর হামলা: গাইবান্ধা থেকে গ্রেপ্তার ১
প্রশাসনিক ভবনের গেটে সাংবাদিকদের কাছে এই কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন তিনি।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান কর্মসূচির পর সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা পুনরায় চালু করবেন আন্দোলনরত চিকিৎসকরা। অন্যান্য জরুরি কার্যক্রমগুলো চলমান থাকবে।
তবে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ ও দৈনন্দিন কার্যক্রম সীমিত আকারে চলবে উল্লেখ করে ডা. আহাদ বলেন, রোগীদের সেবা পেতে যেন সমস্যা না হয় সেজন্য ব্যক্তিগত ব্যক্তিগত চেম্বারও খোলা থাকবে।
আরও পড়ুন: ঢামেকে চিকিৎসকদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার সঞ্জয়কে আনা হচ্ছে ঢাকায়
চিকিৎসকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, জনগণের মধ্যে অস্থিরতা নিয়ে আসতে সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকারের মিত্রদের একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ এই হামলা। সব চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ডা. আহাদ সতর্ক করে বলেন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা না বাড়ানো হলে এ ধরনের হামলা আরও হতে পারে।
সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জোরদার নিরাপত্তা দেখা যায়। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), পুলিশ ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সদস্যদের সেখানে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে শত শত নিরাপত্তাকর্মীর অবস্থানে বুঝা যায় চিকিৎসাখাতে কর্মরতদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েই চলেছে।
আরও পড়ুন: ঢামেকে জরুরি সেবা চালু, বহির্বিভাগে সেবা এখনও বন্ধ
২২৬ দিন আগে
ঢামেকে চিকিৎসকদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার সঞ্জয়কে আনা হচ্ছে ঢাকায়
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার সঞ্জয় পালকে গাইবান্ধা থেকে ঢাকায় আনা হচ্ছে।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাতেই তাকে ঢাকায় আনা হবে বলে জানান গাইবান্ধা সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা।
আরও পড়ুন: ঢামেকে চিকিৎসকদের ওপর হামলা: গাইবান্ধা থেকে গ্রেপ্তার ১
ওসি মাসুদ রানা বলেন, ঢাকা থেকে পুলিশ গাইবান্ধায় এলে আজ (সোমবার) রাতেই সঞ্জয়কে তাদের হাতে হস্তান্তর করা হবে।
এর আগে ঢাকা থেকে বিশেষ বার্তা পেয়ে সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ভোরে গাইবান্ধা শহরের বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সঞ্জয় পাল গাইবান্ধা শহরের সরকার পাড়ার রঞ্জিত পালের ছেলে।
ঢাকা মেডিকেলের (ঢামেক) অফিস সহায়ক আমির হোসেন বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন।
আরও পড়ুন: আনোয়ার হোসেন মঞ্জু গ্রেপ্তার
এদিকে সঞ্জয় পালকে গ্রেপ্তার ও ঢাকা মেডিকেলের ঘটনার প্রতিবাদে সঞ্জয়ের পক্ষে গাইবান্ধায় সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সম্মেলনে সঞ্জয় পালকে নির্দোষ দাবি করে তার মুক্তি চাওয়া হয়।
২২৬ দিন আগে
ঢামেকে জরুরি সেবা চালু, বহির্বিভাগে সেবা এখনও বন্ধ
বহির্বিভাগে রোগীদের চিকিৎসাসেবা বন্ধ থাকলেও সোমবার বিকাল থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আবার কাজ শুরু হয়েছে।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘জরুরি সেবা চালু থাকলেও চিকিৎসকের সংকট রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, চিকিৎসকদের নিরাপত্তা দিতে হাসপাতালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), সেনা সদস্য এবং পুলিশ মোতায়েন করে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢামেকে মারধর ও ভাঙচুরের প্রতিবাদে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
আজ রাত ৮টার পর নির্ধারণ করা হবে বহির্বিভাগ পুনরায় চালু হবে কিনা।
এর আগে গত ৩১ আগস্ট ঢামেক হাসপাতালে এক রোগীর মৃত্যু হলে চিকিৎসকদের গাফিলতির অভিযোগ তুলে তিনজন চিকিৎসককে হাসপাতালের ভিতরে মারধর করেন স্বজনরা। এর প্রতিবাদে কর্মবিরতির ডাক দেয় চিকিৎসকরা।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা পক্ষ থেকে নিরাপত্তা এবং চিকিৎসকদের ওপর নির্যাতনকারীদের গ্রেপ্তারের আশ্বাসের পর তারা দেশজুড়ে চিকিৎসা সেবার 'কমপ্লিট শাটডাউন' আহ্বান প্রত্যাহার করে নেন।
ইতোমধ্যে দু'জনকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং হাসপাতালে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
জ্যেষ্ঠ আনসার সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন, জরুরি বিভাগে মাত্র দুই-তিনজন চিকিৎসক আছেন এবং তারা নিরাপত্তার উদ্বেগের মধ্যেই সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: ঢামেকে চিকিৎসকদের ওপর হামলা: গাইবান্ধা থেকে গ্রেপ্তার ১
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসকদের নিরাপত্তায় ২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
২২৬ দিন আগে
আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে ঢামেকে উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান
আনসার সদস্যদের হামলায় আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
সোমবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে ঢামেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ইমার্জেন্সি কেয়ারে রবিবার রাতে সচিবালয়ে আহত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন ও তাদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: বন্যাদুর্গতদের দুর্ভোগ লাঘবে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
এছাড়াও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যাজুয়ালিটি বিভাগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন তিনি।
এসময় তার সঙ্গে ছিলেন ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান ও ডা. নুরুল ইসলামসহ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
আরও পড়ুন: প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষা করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
২৩৩ দিন আগে
সরকারি হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে উপস্থিতি, আসছে রোগীরাও
গত ৫ আগস্ট আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার দেশত্যাগে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে সৃষ্টি হয় সাময়িক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির। এসময় দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতেও পরিচালক ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হকের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। পরে হাসপাতালে গিয়েও দেখা মেলেনি তার। পরিচালক কখন হাসপাতালে আসেন বা থাকেন সে বিষয়ে সঠিক তথ্যও কেউ দিতে পারেনি।
হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতির ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে সেখানে দায়িত্বরত আনসার সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন, রাজনৈতিক নানা কারণবশত ভয়ে অনেকে হাসপাতালে আসছেন না। তবে ৭ আগস্টের পর কেউ কেউ আসা শুরু করেছেন বলে জানান তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনজন জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জানান, ৫ তারিখ সরকারের পদত্যাগের পর রোগীর চাপ অনেক বেশি বেড়েছে। এত রোগী এসেছে যে হিসাব রাখা সম্ভব হয়নি।
৫ আগস্ট হাতে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দাউদকান্দি থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসে ১০ বছর বয়সি পারভেজ।
পারভেজের মা পারুল জানান, চিকিৎসা পেতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। তবে তার থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অংকের রশিদ দেখিয়ে টাকা নেওয়া হচ্ছে। যারা নিচ্ছেন পরে তাদের আর দেখতে পাননি। সেই টাকার বিনিময়ে কোনো সেবাও পাননি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
২৪৭ দিন আগে
ঢামেকে সাংবাদিকদের সঙ্গে যাতে কোনো বিবাদ না হয়: পরিচালককে স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেন সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো বিবাদ না হয়, সেই বিষয়ে পরিচালককে ডেকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
রবিবার (৯ জুন) সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ২০৩০ সালের মধ্যে কুষ্ঠ নির্মূলে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এ সংলাপের আয়োজন করে। এসময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা।
বিএসআরএফের সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় সংলাপে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব।
কর্তপক্ষের অনুমতি ছাড়া ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার বা বক্তব্য দিতে পারবেন না বলে নোটিশ জারি করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
পরিচালকের এই নোটিশের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি আজকে সকালে পরিচালককে ফোন করেছিলাম, কেন এ রকম একটি ঘটনা হচ্ছে। আমার কাছে কিছু ভূল তথ্য আজ আসছে। পরিচালক আমাকে বললেন, ‘স্যার আপনার সঙ্গে আমি দেখা করব।’ তিনি কিছুক্ষণ আগে আমার কাছে এসেছিলেন।”
তিনি বলেন, 'আমি ওনাকে বলেছি, সাংবাদিকদের তাদের মতো কাজ করতে বলেন। এখানে যেন কোনোরকম বৈষম্য বা কোনোরকম বিবাদ না হয়। এটা আমি উনাকে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছি।'
সামন্ত লাল সেন বলেন, 'নিজেকে সামলে নিয়ে কাজ করতে হয়। সেটা আমিও ওনাকে (ঢামেক পরিচালক) বলেছি, এখানে যেন সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো খারাপ আচরণ না করা হয়। এটা আমি সকালে উনাকে ডেকে বলে দিয়েছি।'
আরও পড়ুন: প্রধান লক্ষ্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিকের বৈশ্বিক সুনাম ধরে রাখার আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
৩১১ দিন আগে