এক শোক বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রফিক-উল হক ছিলেন অত্যন্ত দক্ষ আইনজীবী। নব্বই দশকের প্রথম দিকে আমি যখন নারী ও শিশু পাচার রোধে কাজ করতাম; বিশেষ করে শিশুদের উটের জকি হিসেবে ব্যবহার বন্ধে আমার আন্দোলনে আইনজীবী রফিক-উল হক সহযোগিতা করেছিলেন।’
ড. মোমেন মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন এবং মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
ব্যারিস্টার রফিক-উল হক শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় রাজধানীর আদ-দ্বীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলে হাসপাতালের পরিচালক ডা. অধ্যাপক নাহিদ ইয়াসমিন নিশ্চিত করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
ব্যারিস্টার রফিক-উল হক ১৯৩৫ সালের ২ নভেম্বর কলকাতার সুবর্ণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৯০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। ২০১৭ সালে বাম পায়ের হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের পর থেকে তার চলাফেরা সীমিত হয়ে পড়ে। এ কারণে তিনি স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারেন না। ৮৫ বছর বয়সী খ্যাতিমান এই মানুষটি বিছানায় শুয়েই সময় পার করছিলেন।
তার মৃত্যুতে আরও শোক জানিয়েছেন- শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম প্রমুখ।