সূত্র জানায়, পায়রার ১৩২০ মেগাওয়াটের কয়লাভিক্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও রামপালের ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র আগামী ২০২০ সালের মধ্যেই বিদ্যুৎ উপাদনে যাবে।
সম্প্রতি এ বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি হাইওসাং করপোরেশনের সাথে পিজিসিবি একটি চুক্তিও সাক্ষর করেছে।
চুক্তি অনুসারে ১৬৪ কোটি টাকার বিনিময়ে আগামী দুই বছরের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে হাইওসাং করপোরেশন।
বাংলাদেশ সরকার এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) যৌথভাবে এ প্রকল্পে অর্থায়ন করবে।
পিজিসিবি কর্মকর্তরা জানান, সরকার ও দাতা সংস্থার পাশাপাশি পিজিসিবি নিজেও এই প্রকল্প বাস্তবায়নে অর্থ ব্যয় করছে।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) এবং ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় তাপবিদ্যুৎ করপোরেশন (এনটিপিসি) যৌথভাবে রামপালের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুকেন্দ্রটি নির্মাণ করছে।
অপরদিকে সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি এবং চীনের ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশন ২ বিলিয়ন ডলারে পায়রা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি তৈরি করছেন।
পিজিসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুম-আল-বেরুনিও আমিনবাজার গ্রিড সাবস্টেশনটির উন্নয়নের (আপগ্রেডেশন)কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, পায়রা ও রামপাল থেকে বিদ্যুৎ যোগ হয়ে এই সাবস্টেশনের আপগ্রেডশন হলে আমরা ঢাকা শহরের যেকোনো স্থানে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে পারবো।