সোমবার বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এই আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়া।
প্রসঙ্গত, শুল্ক ফাঁকির মামলায় গত ২১ অক্টোবর এমপি হারুনকে পাঁচ বছরের দণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠায় আদালত। পাশাপাশি তাকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
একই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আরও দুজন হলেন- ব্যবসায়ী এনায়েতুর রহমান ও গাড়ি ব্যবসায়ী ইশতিয়াক সাদেক।
মামলার বিবরণে বলা হয়, সংসদ সদস্য থাকাবস্থায় শুল্ক মুক্ত গাড়ি এনে তা বিক্রির ঘটনায় ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ তেজগাঁও থানায় হারুনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়।
মামলাটি তদন্ত করে হারুনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ওই বছরের ১৮ জুলাই আদালতে চার্জশিট দেন দুদকের সহকারী পরিচালক মোনায়েম হোসেন। পরে আদালত অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০০৭ সালের ২০ আগস্ট বিচার শুরু করে।