বিএনপি
প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়তে ‘আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান’: তারেক রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর পরে দেশে ফিরে ‘প্রত্যাশিত বাংলাদেশ’ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য আমার একটি পরিকল্পনা আছে। যদি সেই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করতে হয়, এই দেশের প্রতিটি মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মঞ্চে উঠে ‘প্রিয় বাংলাদেশ’ বলে বক্তব্য শুরু করেন তারেক রহমান। দেশের সর্বস্তরের মানুষকে সালাম দিয়ে দেশে ফিরে আসতে পারায় সৃষ্টিকর্তার দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, ‘আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি ১৯৭১ সালে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল। ঠিক একইভাবে ৭৫-এর ৭ নভেম্বর আবার সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আধিপত্যবাদীদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা হয়েছিল। পরবর্তীতে ৯০-এর স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে এদেশের জনগণ, খেটে খাওয়া মানুষ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারকে ছিনিয়ে এনেছিল। কিন্তু তারপরও ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি।
‘আমরা তার পর দেখেছি, ২০২৪ সালে। ’৭১ সালে এদেশের মানুষ যেমন স্বাধীনতা অর্জন করেছিল, ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতাসহ কৃষক, শ্রমিক, গৃহবধূ, নারী, পুরুষ, মাদ্রাসার ছাত্রসহ দলমত, শ্রেণিপেশা নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ এদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল।’
৩ ঘণ্টা আগে
সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছেছেন তারেক রহমান
রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ স্লোগান সম্বলিত লাল-সবুজ রঙের বাসে চড়ে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে ৩টার দিকে তিনি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান।
বাসটি পৌঁছানোমাত্রই ভক্ত-সমর্থকদের স্লোগানে চারপাশ প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। দীর্ঘ দিন পর নেতাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন সেখানে অপেক্ষমাণ লাখো নেতা-কর্মী।
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফেরা তারেক রহমানকে একনজর দেখতে সকাল থেকেই ৩০০ ফিট এলাকায় জনস্রোত তৈরি হয়েছে। মঞ্চে উঠে তিনি জনতার উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন।
৫ ঘণ্টা আগে
গুলশানের বাসায় পৌঁছেছেন জুবাইদা ও জাইমা
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তার সঙ্গে এসেছেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান।
বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমান সরাসরি রাজধানীর কুড়িল সংলগ্ন পূর্বাচলের জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে (৩০০ ফিট) আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রওনা দিয়েছেন। তবে ডা. জুবাইদা রহমান ও জাইমা রহমান গিয়েছেন তারেক রহমানের বাসভবন ১৯৬ গুলশান অ্যাভিনিউতে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) এক কর্মকর্তা জানান, আজ (বৃহস্পতিবার) বেলা ১টার দিকে তারা গুলশানের বাসায় পৌঁছান।
নিরাপত্তা প্রোটোকল অনুযায়ী পুলিশ ও সিএসএফ সদস্যরা তাদের বাসায় পৌঁছে দেন। তারেক রহমান পরিবারের সঙ্গে এই বাসাতেই অবস্থান করবেন।
এর আগে, বেলা ১১টা ৪৪ মিনিটে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর মাধ্যমে দীর্ঘ ১৭ বছর পর ঢাকায় ফেরেন তিনি।
ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে প্রথমে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পরে মির্জা ফখরুল ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে একে একে আলিঙ্গন করেন তিনি। এছাড়া উপস্থিত নেতাদের সঙ্গেও করেন কুশল বিনিময়। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান এবং দেশে থাকা পরিবারের অন্য সদস্যরা।
স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিজি-২০২ ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। এরপর আজ সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে উড়োজাহাজটি সিলেটে অবতরণ করে। সেখানে ঘণ্টাখানেক যাত্রাবিরতি দেওয়া হয়। এরপর সেটি ঢাকার উদ্দেশে বেলা ১১টা ৪ মিনিটে বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জতিক বিমানবন্দরে অবতরণের প্রায় ১ ঘণ্টা পর বিমানবন্দর ছেড়ে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলের দিকে রওনা হয়েছেন তারেক রহমান।
আজ দুপুর সাড়ে ১২টার পর বিমানবন্দর ছাড়ে তারেক রহমান ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী গাড়িবহর।
বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালের সামনে থেকে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ স্লোগান সম্বলিত লাল রঙের বাসে চড়ে ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’র মঞ্চের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। বাসের সামনের অংশে দাঁড়িয়ে দলের কর্মী-সমর্থকদের হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাতে জানাতে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন তারেক রহমান। এরপর তিনি উঠবেন গুলশানের বাসায়।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে ফিরেই প্রধান উপদেষ্টাকে ফোন, ধন্যবাদ জানালেন তারেক রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিলেটে পৌঁছানোর পর ঢাকায় আসেন তিনি। ঢাকায় ফিরেই তিনি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করেন।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৪৪ মিনিটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর সেখান থেকেই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফোনে কথা বলেন তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ওই ফোনালাপের একটি ভিডিও শেয়ার করেন তিনি।
ভিডিওতে দেখা যায়, ফোনালাপে তিনি প্রধান উপদেষ্টার খোঁজখবর নেন এবং বলেন, আমি আমার পক্ষ থেকে এবং আমার পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বিশেষ করে আমার নিরাপত্তার জন্য যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
ফোনালাপের শেষে তিনি প্রধান উপদেষ্টার কাছে দোয়া চান এবং সালাম দিয়ে কথা শেষ করেন।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জতিক বিমানবন্দরে অবতরণের প্রায় ১ ঘণ্টা পর বিমানবন্দর ছেড়ে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলের দিকে রওনা হয়েছেন তারেক রহমান।
আজ দুপুর সাড়ে ১২টার পর বিমানবন্দর ছাড়ে তারেক রহমান ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী গাড়িবহর।
বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালের সামনে থেকে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ স্লোগান সম্বলিত লাল রঙের বাসে চড়ে ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’র মঞ্চের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। বাসের সামনের অংশে দাঁড়িয়ে দলের কর্মী-সমর্থকদের হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাতে জানাতে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
এর আগে, বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে এসে লাগোয়া বাগানে খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। এ সময় তিনি একমুঠো মাটি হাতে তুলে নেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন তারেক রহমান। এরপর তিনি গুলশানের বাসায় উঠবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের পথে তারেক রহমান
হজরত শাহজালাল আন্তর্জতিক বিমানবন্দরে অবতরণের প্রায় ১ ঘণ্টা পর বিমানবন্দর ছেড়ে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলের দিকে রওনা হয়েছেন তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার পর বিমানবন্দর ছাড়ে তারেক রহমান ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী গাড়িবহর।
বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালের সামনে থেকে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ স্লোগান সম্বলিত লাল রঙের বাসে চড়ে ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’র মঞ্চের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। বাসের সামনের অংশে দাঁড়িয়ে দলের কর্মী-সমর্থকদের হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাতে জানাতে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
এর আগে বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে এসে লাগোয়া বাগানে খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন তারেক রহমান। এ সময় তিনি একমুঠো মাটি হাতে তুলে নেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন তারেক রহমান। এরপর গুলশানের বাসায় উঠবেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে
১৭ বছর পর ঢাকায় তারেক রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে ঢাকার মাটিতে পা রেখেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিলেটে পৌঁছানোর পর অবশেষে ঢাকায় পৌঁছেছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৪ মিনিটে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার পর ১১টা ৪৪ মিনিটে তারেক রহমানকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তারেক রহমানের সঙ্গে স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান এবং মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমানও দেশে এসেছেন।
স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিজি-২০২ ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। এরপর আজ সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে উড়োজাহাজটি সিলেটে অবতরণ করে। সেখানে কিছু সময় যাত্রাবিরতি দেওয়া হয়। এরপর সেটি ঢাকার উদ্দেশে বেলা ১১টা ৪ মিনিটে বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
এভিয়েশন সূত্রে জানা গেছে, তারেক রহমানকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি ১৯২ জন যাত্রী নিয়ে লন্ডন থেকে দেশে আসে। এর মধ্যে ৮৫ জন যাত্রীকে সিলেটে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। অবশিষ্ট ১০৭ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটি ঢাকার উদ্দেশে সিলেট থেকে রওনা হয়।
বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে ৩০০ ফিটে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে যাবেন তারেক রহমান। সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন তিনি।
২০০৭ সালের জানুয়ারিতে দেশের ক্ষমতা নেওয়া সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হন বিএনপির তৎকালীন জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান। ঢাকা সেনানিবাসে শহীদ মইনুল সড়কের বাসা থেকে যৌথ বাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় এক ডজনের বেশি মামলা। যৌথ বাহিনীর হেফাজতে থাকা অবস্থায় তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে ভর্তি করা হয় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে।
১৮ মাস কারাগারে থাকার পর ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে জামিনে মুক্তি পান তিনি। এরপর চিকিৎসার জন্য ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঢাকা ছাড়েন তারেক রহমান।
সে সময়ের সরকারের বিধিনিষেধ আরোপের কারণে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর থেকে তার নির্বাসন জীবন শুরু হয়। দেড় যুগের এই নির্বাসনে লন্ডন থেকে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করেছেন, দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তারেক রহমান।
সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ১৩টি এবং আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তার বিরুদ্ধে ৭২টি মামলা হয়। এর মধ্যে অন্তত পাঁচটি মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয় তাকে। গণমাধ্যমেও তার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয় আদালতের মাধ্যমে। গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর একে একে সব মামলা থেকে খালাস পান তারেক রহমান।
৯ ঘণ্টা আগে
সিলেট থেকে উড়াল দিয়েছে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান
সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজটি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৪ মিনিটে উড়োজাহাজটি সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। দুপুর পৌনে ১২টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজটি অবতরণ করার সময় নির্ধারিত রয়েছে।
এর আগে, যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে রওনা হয়ে আজ সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে উড়োজাহাজটি সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখানে কিছু সময় যাত্রাবিরতি দেওয়া হয়।
তারেক রহমানকে বহনকারী বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিজি-২০২ ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। প্রায় ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার এই যাত্রায় তার সঙ্গে আছেন স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান এবং মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান।
তারেক রহমানের সঙ্গে তার স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমানও যুক্তরাজ্য থেক দেশে ফিরেছেন।
২০০৭ সালের জানুয়ারিতে দেশের ক্ষমতা নেওয়া সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হন বিএনপির তৎকালীন জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান। ঢাকা সেনানিবাসে শহীদ মইনুল সড়কের বাসা থেকে যৌথ বাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় এক ডজনের বেশি মামলা। যৌথ বাহিনীর হেফাজতে থাকা অবস্থায় তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে ভর্তি করা হয় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে।
১৮ মাস কারাগারে থাকার পর ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে জামিনে মুক্তি পান তিনি। এরপর চিকিৎসার জন্য ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঢাকা ছাড়েন তারেক রহমান।
সে সময়ের সরকারের বিধিনিষেধ আরোপের কারণে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর থেকে তার নির্বাসন জীবন শুরু হয়। দেড় যুগের এই নির্বাসনে লন্ডন থেকে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করেছেন, দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তারেক রহমান।
সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ১৩টি এবং আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তার বিরুদ্ধে ৭২টি মামলা হয়। এর মধ্যে অন্তত পাঁচটি মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয় তাকে। গণমাধ্যমেও তার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয় আদালতের মাধ্যমে। গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর একে একে সব মামলা থেকে খালাস পান তারেক রহমান।
এভিয়েশন সূত্রে জানা গেছে, আজ তারেক রহমানকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি ১৯২ জন যাত্রী নিয়ে লন্ডন থেকে দেশে আসে। এর মধ্যে ৮৫ জন যাত্রীকে সিলেটে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। অবশিষ্ট ১০৭ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটি ঢাকায় অবতরণ করবে।
৯ ঘণ্টা আগে
১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশের মাটিতে তারেক রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে ফিরলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টা ৫৬ মিনিটে তারেক রহমানকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছে।
তারেক রহমানের সঙ্গে রয়েছেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান। সিলেটে যাত্রাবিরতির পর ফ্লাইটটি সকাল ১১টা ৫০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।
বিএনপির মিডিয়া সেল সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, তারেক রহমান ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-১০২ বাংলাদেশ সময় রাত আনুমানিক ১২টা ২৩ মিনিটে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে।
এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থল রাজধানীর পূর্বাচলের জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে (৩০০ ফিট এলাকা) সকাল থেকেই বিএনপির নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
আরও সাত শরিকের সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতা, আট আসন ছাড় বিএনপির
ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনে শরিক ৭টি দলের সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতায় পৌঁছেছে বিএনপি। এ সমঝোতার আওতায় ওই দলগুলোর জন্য ৮টি সংসদীয় আসন বণ্টন করেছে দলটি।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই তালিকা ঘোষণা করেন।
সমঝোতা অনুযায়ী বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, নড়াইল-২ আসনে এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, যশোর-৫ ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি রশিদ বিন ওয়াক্কাস, পটুয়াখালীর-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, ঝিনাইদহ-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, ঢাকা-১২ আসনে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক এবং ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
ফখরুল বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছিলেন, তাদের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করে আমরা যে সিদ্ধান্তগুলোতে একমত হতে পেরেছি, সেই আসনগুলোতে সমঝোতা করেছি। তা আমি আপনাদের জানিয়ে দিচ্ছি। এই তালিকার পরও আলোচনা চলবে, তারপরে সিদ্ধান্ত হলে দলের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘কুমিল্লা-৭ আসনে রেদোয়ান আহমেদ এবং ঢাকা- ১৩ আসনে এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজকে দেওয়া হয়েছে। রেদোয়ান সাহেব আজ যোগ দিয়েছেন এবং ববি হাজ্জাজ শিগগিরই বিএনপিতে যোগ দেবেন।’
যাদের সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতা হয়েছে তারা নিজ নিজ প্রতীকে অংশ নেবেন এবং যারা বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন তারা ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু এবং সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া ড. রেদোয়ান আহমেদ।
এর আগে মঙ্গলবার জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতায় ৪ আসন ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল বিএনপি। সব মিলিয়ে শরিকদের জন্য বিএনপি এ পর্যন্ত ১২টি আসন ছাড়ল।
এছাড়া বিএনপি দলীয়ভাবে দুই ধাপে ২৭২টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছিল। তার সঙ্গে রেদোয়ান ও ববির আসন ধরলে মোট ২৭৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী চূড়ান্ত হল। সেই হিসেবে আরও ১৪টি আসনের ফয়সালা বাকি থাকল।
১ দিন আগে
গণতন্ত্রকামী সব মানুষকে ঐকবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
দেশের শীর্ষ দুটি গণমাধ্যমের ওপর হামলা প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ডেইলি স্টার বা প্রথম আলো নয়—আজ আঘাত এসেছে গণতন্ত্রের ওপর। স্বাধীনভাবে চিন্তা করার অধিকার, কথা বলার অধিকার প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। এখন শুধু সচেতন হলে চলবে না, অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব আয়োজিত ‘মব ভায়োলেন্স’ বা সংঘবদ্ধ সহিংসতাবিরোধী প্রতিবাদ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সংবাদপত্রের ওপর হামলা শুধু গণমাধ্যমের ওপর নয়, এটি সরাসরি গণতন্ত্র ও জুলাই বিপ্লবের ওপর আঘাত। এখন শুধু সচেতন হলে চলবে না, অপশক্তির বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে।
‘আমি জানি না আমরা এই মুহূর্তে কোন বাংলাদেশে দাঁড়িয়ে আছি। আমার বয়স ৭৮। সারা জীবন সংগ্রাম করেছি একটা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ দেখব বলে। আজ যে বাংলাদেশ দেখছি, এ বাংলাদেশের স্বপ্ন আমি কোনোদিন দেখিনি।’
তিনি বলেন, আমার স্বাধীনভাবে চিন্তা করার যে অধিকার, আমার কথা বলার যে অধিকার তার ওপর আবার আঘাত এসেছে, জুলাই যুদ্ধের ওপর আঘাত এসেছে। জুলাই যুদ্ধ ছিল এ দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার যুদ্ধ। আজ সেই জায়গায় আঘাত এসেছে। তাই আমার অনুরোধ, কোনো রাজনৈতিক চিন্তা নয়, দল নয়, সব গণতন্ত্রকামী মানুষের এক হওয়ার সময় এসেছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা যারা অন্ধকার থেকে আলোতে আসতে চাই, আমরা যারা আমাদের বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থেই একটা স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ হিসেবে দেখতে চাই, তাদের শুধু সচেতন হলে চলবে না, রুখে দাঁড়াতে হবে। এখন রুখে দাঁড়ানোর সময় এসে গেছে।
তিনি আরও বলেন, আমি আপনাদের আহ্বান জানাবো, এখানে এসে শুধু একাত্মতা ঘোষণা নয়, মানববন্ধন করে সংহতি প্রকাশ করা নয়, আজ সর্বক্ষেত্রে সর্বশক্তি নিয়ে আপনারা যারা বাংলাদেশকে ভালবাসেন তারা সবাই ঐক্যবদ্ধ হন, এই অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে নিউ এজের সম্পাদক নুরুল কবির বলেন, পৃথিবীর সব জায়গায় সংবাদ মাধ্যমের নিজস্ব সম্পাদকীয় নীতি থাকে, সে নীতি পছন্দ না হলে গণমাধ্যমে আগুন লাগিয়ে দেওয়া কোনও গণতন্ত্রিক প্রক্রিয়া নয়।
নোয়াব সভাপতি এ কে আজাদ বলেন, যখন প্রথম আলোতে আগুন দেওয়া হয় তখন মাহফুজ আনাম বুঝতে পেরেছিলেন ডেইলি স্টার ভবনে হামলা হতে পারে। তখন তিনি সরকারের এমন কোনও পর্যায় নেই, যেখানে ডেইলি স্টারের প্রটেকশন দেওয়ার অনুরোধ করেননি। কিন্তু কেউই তার ডাকে সাড়া দেননি। সেদিন যদি আর ১৫ মিনিট আগুন জ্বলত তাহলে নিশ্বাস বন্ধ হয়ে সাংবাদিকরা মারা যেতেন।
তিনি আরও বলেন, আমাদের কণ্ঠকে স্তব্ধ করা যাবে না। সেই লক্ষ্যে সবার মতামতের ভিত্তিতে আমরা সারা বাংলাদেশের সাংবাদিক নিয়ে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে আমরা একটা মহা সম্মেলন করবো। সেই মহাসম্মেলন এর মাধ্যমে আমরা পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব। আমার বিশ্বাস, এর মধ্যে সরকার যারা দায়ী, যারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, ছায়ানটে আগুন দিয়েছে, উদীচিতে আগুন দিয়েছে, তাদের বিচারের আওতায় আনবে।
প্রতিবাদ সভায় নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়ে মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে তাদের শক্ত অবস্থান ব্যক্ত করেন। একই সঙ্গে এর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তারা।
৩ দিন আগে